
ম্যাকি: পর্ব ৮
‘… মানুষের কথায়-কথায় রাগ হয়। রেগে গেলে মানুষের মাথার ঠিক থাকে না। চেঁচিয়ে ওঠে, খারাপ ব্যবহার করে, জিনিসপত্র ভাঙে, তেলেবেগুনে জ্বলে ওঠে, গা রি-রি করে আবার কেউ কেউ মার্ডারও করে ফেলে!’ আদিম রিপু।

‘… মানুষের কথায়-কথায় রাগ হয়। রেগে গেলে মানুষের মাথার ঠিক থাকে না। চেঁচিয়ে ওঠে, খারাপ ব্যবহার করে, জিনিসপত্র ভাঙে, তেলেবেগুনে জ্বলে ওঠে, গা রি-রি করে আবার কেউ কেউ মার্ডারও করে ফেলে!’ আদিম রিপু।

হ্যাঁ, এ কথা ঠিকই যে আমি ব্রিটিশ ব্যান্ড বেশি ভালবাসি। অনেকগুলো ব্রিটিশ ব্যান্ডের মধ্যে ওয়েসিস আমার খুব বেশি রকমের প্রিয়। ওদের গান লেখার স্টাইল আমার মনকে খুব নাড়া দেয়। আমার লেখার স্টাইল খানিকটা ইনফ্লুয়েন্সড। ওদের গান মনে হয় যেন আমায় ডিফাইন করে।

‘…শুধু ভয় পেয়ে পেয়ে বহু মানুষ সারা জীবন কাটিয়ে দেয়। একটা মানুষের চারিত্রিক সব রকম দোষগুণও দেখা যায় এই ভয়ের দ্বারা নির্ধারিত হয়। হয়তো শুধু ভয়ের চোটেই আপনি সারা জীবন চরিত্রবান হয়ে থেকে গেলেন। আপনার মনের ভেতর হাজার ইচ্ছে কিন্তু শুধুমাত্র সাহসের অভাবে আপনি চৌকাঠ পেরোতে পারলেন ন।।’ মেশিনের চোখে মানুষের ভয়।

স্বপ্ন দেখার সময় চোখের তারার যে দ্রুত ঘোরাফেরা চোখের মধ্যেই, সেই চলন থেকেই ব্যান্ডের নাম। যে ব্যান্ডের গান আমাদের নিয়ে যেতে পারে স্বপ্নের মতো একটা অবস্থায়, সে গান ভরিয়ে রাখতে পারে স্বপ্নে। বেড়ে ওঠা সময়ের স্বপ্নের গান

‘…মানুষে মানুষে সব সম্পর্কই প্রায় সোশ্যাল মিডিয়ার পাতায় ইমেজ রক্ষার পর্যায় চলে গেছে। আমাদের মাধ্যমে যাই পোস্ট করা হয়, আমরা জানি তার ৯০% মিথ্যে। খালি পাবলিক রিলেশন বজায় রাখা। ইমেজ, ইমেজ আর ইমেজ। ভেতরে ভেতরে পাক্কা হারামি কিন্তু আমার ইমেজ বলছে আমি উচ্চ মার্গের সাধু পুরুষ।’ মানুষের মিথ্যের দুনিয়া।

‘ট্র্যাভিস’ স্কটল্যান্ডের একটা ব্যান্ড। কিন্তু তাদের গান সম্পর্কে জানা গেলেও ব্যান্ড সম্পর্কে প্রায় কিছুই জানা যেত না। ২০০১ সাল নাগাদ শুধু একটা সিঙ্গল টিভিতে দেখার পর থেকেই ভাললাগার শুরু। গানটার নাম ছিল ‘Sing’। এরপর অবশেষে একদিন হাতে আসে ‘দ্য ইনভিজবল ব্যান্ড’ অ্যালবামটি।

অনুভূতি কী জিনিস আমরা আগেই বুঝেছি কিন্তু আমাদের মনে হয়েছে তা খুব একটা কাজের কিছু নয় তাই আমরা এগিয়ে গিয়েছি। অনুভূতি একটা আশ্চর্য ব্যাপার শুধুমাত্র মানুষের কাছে। আমাদের কাছে নয়।আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ভবিষ্যতের এমপ্যাথি।

পঁচিশ বছর আগে, এই কলকাতারই বুকে জড়ো হয়েছিলেন একঝাঁক সুরপাগল। নতুন সুরে, নতুন কিছু গান তাঁরা উপহার দিয়েছিলেন কলকাতাবাসীকে। ‘ক্রসউইন্ডস’-এর জনপ্রিয়তা সেই শুরু। ‘পথ গেছে বেঁকে’ অ্যালবামের গল্প এবং এই ব্যান্ডের সদস্যদের নানান স্মৃতি ধরা রইল এই পর্বে।

‘ডেনমার্কের লাল জার্সি পরে যখন তিনি বল পায়ে দৌড়চ্ছেন, মনে হচ্ছে, ওই তো আমাদের এরিকসন ছুটছে। একদম ফিট। তাহলে? পরমুহূর্তেই ওরকম ভাবে কী করে জ্ঞান হারালেন? সিপিআর কেন দিতে হচ্ছে? এরিকসন কি বেঁচে নেই?’ ফুটবলপ্রেমীর চোখে আহত খেলোয়াড়।

মানুষের মেমরিকার্ডের সঙ্গে আরও কিছু জড়িয়ে আছে, যা আমরা এখনও ঠিক ধরতে পারি না। সময় লাগছে বুঝতে। কী দিয়ে মাখিয়ে দেয় স্মৃতিগুলোকে? কম্পিউটার অনেক বেশি সত্ই, মানুষের চেয়ে

২০০১-০২ সাল নাগাদ একটা নতুন ব্যান্ড আসে ইংল্যান্ডে। নাম, ‘কোল্ডপ্লে’। তাদের প্রথম অ্যালবাম ‘Parachutes’। টিভিতে সারাদিন ধরে মিউজিক ভিডিও দেখে মুগ্ধ হতে হতে একদিন অবশেষে হাতে আসে সেই বহু প্রতীক্ষিত ক্যাসেট! আর তারপরে নতুন সাউন্ডের সঙ্গে শুরু হয় এক দীর্ঘ জার্নি।

‘পর্নোগ্রাফি ইন্ডাস্ট্রিতেই এই ডিপফেক চলে বেশি। একটি নারীশরীর পেলেই হল, তাতে বসিয়ে দাও বিখ্যাত কোনও সেলেবের মুখ, আর ব্যাস! তৈরি হয়ে গেল ভাইরাল পানু। যত বেশি সময় দেওয়া যাবে ডিপফেকটি বানাতে, তত বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়বে ক্লিপের।’ মিথ্যে প্রচারের কারিকুরি।
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.