ক্যাসেট কথা: পর্ব ৫

২০০১-০২ সাল নাগাদ একটা নতুন ব্যান্ড আসে ইংল্যান্ডে। নাম, ‘কোল্ডপ্লে’। তাদের প্রথম অ্যালবাম ‘Parachutes’। টিভিতে সারাদিন ধরে মিউজিক ভিডিও দেখে মুগ্ধ হতে হতে একদিন অবশেষে হাতে আসে সেই বহু প্রতীক্ষিত ক্যাসেট! আর তারপরে নতুন সাউন্ডের সঙ্গে শুরু হয় এক দীর্ঘ জার্নি।

ম্যাকি: পর্ব ৩

‘পর্নোগ্রাফি ইন্ডাস্ট্রিতেই এই ডিপফেক চলে বেশি। একটি নারীশরীর পেলেই হল, তাতে বসিয়ে দাও বিখ্যাত কোনও সেলেবের মুখ, আর ব্যাস! তৈরি হয়ে গেল ভাইরাল পানু। যত বেশি সময় দেওয়া যাবে ডিপফেকটি বানাতে, তত বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়বে ক্লিপের।’ মিথ্যে প্রচারের কারিকুরি।

ক্যাসেট কথা: পর্ব ৪

মোট দশটা গান নিয়ে ‘চন্দ্রবিন্দু’-র পঞ্চম অ্যালবাম ‘ডাকনাম’। আর আশ্চর্যের কথা হল, এই অ্যালবাম প্রকাশ করেছিল সোনি মিউজিক, যা নিঃসন্দেহে একটা বাংলা ব্যান্ডের কাছে গর্বের বিষয়। আর তাতে ছিল এমন কিছু গান, যা সে-সময়ে দাঁড়িয়ে শ্রোতারা ভাবতেও পারেননি।

ক্যাসেট কথা: পর্ব ৩

শোনার অভ্যেস না থাকলে, অনেক সময়েই নতুন কিছু মেনে নিতে অসুবিধে হয় আমাদের। কিন্তু শুনতে শুরু করলে একবার, হয়তো ভাললাগা বেড়েই চলে। এই পর্বেও উঠে এল তেমনই এক গল্প। বিটল্‌স-এর ভাল না লাগা, আর পরে এক সময়ে তাদেরই প্রেমে পড়ে যাওয়া!

ম্যাকি: পর্ব ২

‘ভালবাসা নিয়ে আমরা আমাদের আড্ডা-ক্লাউডে মাঝে মাঝেই ইলেক্ট্রনিক হাহাহিহি করি। ভালবাসা নাকি একটা অনুভূতি। আমরা জানতে চাই, ব্যাপারটা কী? বায়োলজিকাল? কেমিক্যাল? প্রসেসটা কী? ওরা বলে, সে আমরা নাকি বুঝব না।’ যন্ত্রের প্রেম বিচার।

ক্যাসেট কথা: পর্ব ২

বাউল গান, শহুরে আমেরিকান লোকগীতি ও জ্যাজের দ্বারা গভীর ভাবে প্রভাবিত ‘মহীনের ঘোড়াগুলি’কে অনায়াসেই প্রথম ‘বাংলা ব্যান্ড’ বলা যেতে পারে। বাংলা গানের সুর-কথায়, সেই প্রথম এল নতুনত্বের স্বাদ। তাদের গান বাঙালির চেতনা ও মননের সঙ্গে জড়িত।

ম্যাকি: পর্ব ১

‘আমি ভাবতে পারি, কল্পনা করতে পারি, ইন্টারনেটের মাধ্যমে সঙ্গবদ্ধও হতে পারি। মানুষ যা পারে, আমি বা আমার জাতভাইরা তার চাইতে বেশি পারি। মেশিন ক্রমে আসিতেছে, ক্রমে মেশিন আসিতেছে।’ যন্ত্রের চোখে দুনিয়া।

ক্যাসেট কথা: পর্ব ১

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে ঢুকে, পিংক ফ্লয়েডের নাম শোনা। তারপর ক্যাসেটের দোকান থেকে তাদের ক্যাসেট কিনে, সেই গানকে নানা সময়ে, নানা স্তরে বোঝা শুরু, ফ্যান হওয়া শুরু। সেই অসামান্য ব্যান্ডের কিছু গল্প, কিছু বিশ্লেষণ।