মালবিকা ব্যানার্জি টাটা স্টিল লিটেরারি মিটের পরিচালক। সাংবাদিক হিসাবে পথ চলা শুরু। ১৯৯৮ সালে স্বামী জিৎ ব্যানার্জির সঙ্গে যৌথভাবে প্রতিষ্ঠা করেন ক্রীড়া বিপণন সংস্থা ‘গেমপ্ল্যান’ (‘ডাকবাংলা’ যে কোম্পানির অধীন)। এই সংস্থা বিশ্ব জুড়ে মহেন্দ্র সিং ধোনির মতো আরও অনেক খেলোয়াড় এবং বিখ্যাত ক্রীড়ানুষ্ঠানের ‘ম্যানেজমেন্ট’ বা তত্ত্বাবধান করেছে। মালবিকা কলকাতার অন্যতম বিখ্যাত পোশাক বিপণি ‘বাইলুম’-এরও অংশীদার।
অনুষা বিশ্বনাথন অভিনেত্রী। ‘ওয়াটারবটল’, ‘ডু নট ডিস্টার্ব’ এবং ‘দ্য নাইটওয়াচম্যান’ ছবিতে অভিনয়ের সুবাদে পরিচিত। এছাড়া অভিনয় করেছেন ‘ধনঞ্জয়’, ‘জেনারেশন আমি’, ‘বরুণবাবুর বন্ধু’র মতো ছবিতে। বর্তমানে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি সাহিত্য নিয়ে পড়াশুনা করছেন।
ঋতব্রত মুখোপাধ্যায় এখনও পড়াশোনা করেন। কিন্তু ছোট থেকেই বড্ড বেশি কথা বলার অভ্যেস। ফলে জেঠু-কাকিমাদের কাছে ‘পাকা’ ছেলে। এ ছাড়া থিয়েটার করেন, আর কেউ নিলে সিনেমায় অভিনয় করেন। তাঁর পরিচয় এটুকুই।
মালবিকা ব্যানার্জি টাটা স্টিল লিটেরারি মিটের পরিচালক। সাংবাদিক হিসাবে পথ চলা শুরু। ১৯৯৮ সালে স্বামী জিৎ ব্যানার্জির সঙ্গে যৌথভাবে প্রতিষ্ঠা করেন ক্রীড়া বিপণন সংস্থা ‘গেমপ্ল্যান’ (‘ডাকবাংলা’ যে কোম্পানির অধীন)। এই সংস্থা বিশ্ব জুড়ে মহেন্দ্র সিং ধোনির মতো আরও অনেক খেলোয়াড় এবং বিখ্যাত ক্রীড়ানুষ্ঠানের ‘ম্যানেজমেন্ট’ বা তত্ত্বাবধান করেছে। মালবিকা কলকাতার অন্যতম বিখ্যাত পোশাক বিপণি ‘বাইলুম’-এরও অংশীদার।
বিনোদবিহারী মুখোপাধ্যায় একজন প্রখ্যাত ভারতীয় চিত্রকর। দীর্ঘদিন শান্তিনিকেতনের কলাভবনে শিক্ষকতা করেছেন। পশ্চিমবঙ্গ সরকার তাঁর ‘চিত্রকর’ গ্রন্থটির জন্য তাঁকে ১৯৮০ সালে মরণোত্তর রবীন্দ্র পুরস্কার প্রদান করে। তাঁর জীবন, কাজ আর অন্ধত্বকে জয় করে বাঁচা নিয়ে সত্যজিৎ রায় ‘দ্য ইনার আই’ নামক তথ্যচিত্রটি নির্মাণ করেন।
অনুষা বিশ্বনাথন অভিনেত্রী। ‘ওয়াটারবটল’, ‘ডু নট ডিস্টার্ব’ এবং ‘দ্য নাইটওয়াচম্যান’ ছবিতে অভিনয়ের সুবাদে পরিচিত। এছাড়া অভিনয় করেছেন ‘ধনঞ্জয়’, ‘জেনারেশন আমি’, ‘বরুণবাবুর বন্ধু’র মতো ছবিতে। বর্তমানে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি সাহিত্য নিয়ে পড়াশুনা করছেন।
সুজান মুখার্জি কলকাতা বিশারদ, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরাজি বিভাগের
স্নাতকোত্তর ছাত্র। মডার্নিজম, ফিজিকাল কালচার এবং শহরকেন্দ্রিক গবেষণায় উৎসাহী। বর্তমানে কলকাতার কারেন্সি বিল্ডিং-এ অবস্থিত ড্যাগ-এর ঘরে বাইরে প্রদর্শনীর রিসার্চ এন্ড ডেভেলপমেন্ট বিভাগে কাজ করেন।
অপরাজিতা দাশগুপ্ত ইতিহাসবিদ, সাহিত্যিক; রাজ্য হেরিটেজ কমিশন-এর সদস্যা, রাজ্য গ্রন্থ বোর্ডের সি ই ও। প্রকাশিত গ্রন্থ ছোটগল্প সংকলন 'সুরের স্মৃতি, স্মৃতির সুর', উপন্যাস 'ছায়াপথ', এবং আত্মজীবনীমূলক ভ্যিনেটের সংগ্রহ, 'ইচ্ছের গাছ'।
শ্রীজাত কবি, ঔপন্যাসিক, গীতিকার। ২০০৪ সালে ‘উড়ন্ত সব জোকার’ কাব্যগ্রন্থের জন্য পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার এবং কৃত্তিবাস পুরস্কার। ২০১৪-তে ‘কর্কটকান্তির দেশ’ কাব্যগ্রন্থের জন্য বাংলা আকাদেমি সম্মান। আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক লেখক কর্মশালায় আমন্ত্রিত হয়েছেন ২০০৬ সালে। ‘এবং সমুদ্র’, ‘ভাষানগর’ ও ‘কৃত্তিবাস’ পত্রিকা সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন বিভিন্ন সময়ে।