চন্দ্রিল ভট্টাচার্য সাহিত্যিক, গীতিকার, বক্তা। দশটি বই লিখেছেন। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের সঙ্গে যুক্ত। খুব শখ, কান-বার্লিন কাঁপানো চলচ্চিত্রকার হবেন, কিন্তু সে গুড়ে ধারাবাহিক বালি পতনের ফলে ইদানীং ফ্যান্টাসি ফেঁদেছেন, দ্রুত তিন-চারটে নোবেল পেয়ে সে টাকায় নিজের যুগান্তকারী ছবি বানাবেন।
শ্রীজাত কবি, ঔপন্যাসিক, গীতিকার। ২০০৪ সালে ‘উড়ন্ত সব জোকার’ কাব্যগ্রন্থের জন্য পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার এবং কৃত্তিবাস পুরস্কার। ২০১৪-তে ‘কর্কটকান্তির দেশ’ কাব্যগ্রন্থের জন্য বাংলা আকাদেমি সম্মান। আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক লেখক কর্মশালায় আমন্ত্রিত হয়েছেন ২০০৬ সালে। ‘এবং সমুদ্র’, ‘ভাষানগর’ ও ‘কৃত্তিবাস’ পত্রিকা সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন বিভিন্ন সময়ে।
জয়ন্ত সেনগুপ্ত ইতিহাসবিদ, লেখক। বর্তমানে ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল হলের সচিব ও তত্ত্বাবধায়ক। তাঁর লেখা বই : ‘অ্যাট দ্য মার্জিনস্ : ডিসকোর্সেস অফ ডেভেলপমেন্ট, ডেমোক্রেসি অ্যান্ড রিজিওনালিজম ইন ওড়িশা’(২০১৫) এবং ‘দোজ নোবেল এডিফিসেস : দ্য রাজ ভবনস্ অফ বেঙ্গল’(২০১৯)।
সুজান মুখার্জি কলকাতা বিশারদ, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরাজি বিভাগের
স্নাতকোত্তর ছাত্র। মডার্নিজম, ফিজিকাল কালচার এবং শহরকেন্দ্রিক গবেষণায় উৎসাহী। বর্তমানে কলকাতার কারেন্সি বিল্ডিং-এ অবস্থিত ড্যাগ-এর ঘরে বাইরে প্রদর্শনীর রিসার্চ এন্ড ডেভেলপমেন্ট বিভাগে কাজ করেন।
দীপান্বিতা রায় পেশায় বৈদ্যুতিন মাধ্যমের সাংবাদিক। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের শিশু কিশোর অ্যাকাডেমির এক্সিকিউটিভ কমিটির সদস্য এবং অ্যাকাডেমি থেকে প্রকাশিত পত্রিকা চির সবুজ লেখার সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য। পেয়েছেন উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী পুরস্কার (২০১৭), সঙ্গীতা দশভুজা পুরস্কার (২০২০), গজেন্দ্রকুমার মিত্র সুমথনাথ ঘোষ স্মৃতি পুরস্কার (২০২০), নীলদিগন্ত পত্রিকা পুরস্কার (২০২০)।
অনুষা বিশ্বনাথন অভিনেত্রী। ‘ওয়াটারবটল’, ‘ডু নট ডিস্টার্ব’ এবং ‘দ্য নাইটওয়াচম্যান’ ছবিতে অভিনয়ের সুবাদে পরিচিত। এছাড়া অভিনয় করেছেন ‘ধনঞ্জয়’, ‘জেনারেশন আমি’, ‘বরুণবাবুর বন্ধু’র মতো ছবিতে। বর্তমানে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি সাহিত্য নিয়ে পড়াশুনা করছেন।
প্রতীতি গণত্রর কর্মজীবন শুরু সাংবাদিকতায়, বর্তমানে বিপণন ও আয়োজকের ভূমিকায় সংযুক্ত। কলকাতা লিটেরারি মিট-এর প্রধান কো-অর্ডিনেটর, প্রতীতি ভালবাসেন খেলাধুলা, সিনেমার ব্র্যান্ডিং এবং ভাবনার বাস্তবায়ন। দাবি করেন, অস্তিত্বের সংকট নাকি তাঁর ক্ষেত্রে চিরস্থায়ী।
অনুপম রায় গায়ক, সুরকার, গীতিকার। ২০১০ সালে ‘অটোগ্রাফ’ ছবিতে তাঁর গলায় গাওয়া গান ‘আমাকে আমার মতো থাকতে দাও’ এবং ‘বেঁচে থাকার গান’ তাঁকে জনপ্রিয় করে তোলে। ২০১৫ সালে ‘পিকু’ ছবির সঙ্গীত পরিচালনার মধ্যে দিয়ে বলিউডে আত্মপ্রকাশ এবং ছবিটির আবহসঙ্গীতের জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পান। শ্রেষ্ঠ গীতিকার হিসেবে ২০১৬ সালে পান জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। সঙ্গীতচর্চার পাশাপাশি বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় কবিতা ও ছোটগল্পও লেখেন।
বিমল মিত্র (১৯১২-১৯৯১) বাংলাভাষার অন্যতম জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক। প্রথম উপন্যাস ‘ছাই’ রচনার পর তাঁর লেখা ‘সাহেব বিবি গোলাম’ উপন্যাসটি পাঠক জগতে বিপুল ভাবে সমাদৃত হয়। এ ছাড়া ‘বেগম মেরি বিশ্বাস’, ‘কড়ি দিয়ে কিনলাম’ এবং ‘একক দশক শতক’ উপন্যাসের মধ্যে দিয়ে তিনশো বছরের সমাজজীবনের এক বিস্তৃত কালের চালচিত্র তিনি তুলে ধরেছেন। ১৯৬৮ সালে ‘কড়ি দিয়ে কিনলাম’ উপন্যাসের জন্য রবীন্দ্র পুরস্কারে সম্মানিত হন।
প্রতীতি গণত্রর কর্মজীবন শুরু সাংবাদিকতায়, বর্তমানে বিপণন ও আয়োজকের ভূমিকায় সংযুক্ত। কলকাতা লিটেরারি মিট-এর প্রধান কো-অর্ডিনেটর, প্রতীতি ভালবাসেন খেলাধুলা, সিনেমার ব্র্যান্ডিং এবং ভাবনার বাস্তবায়ন। দাবি করেন, অস্তিত্বের সংকট নাকি তাঁর ক্ষেত্রে চিরস্থায়ী।
উপল সেনগুপ্ত গায়ক, সুরকার। এছাড়া কার্টুনিস্ট হিসেবেও তাঁর জনপ্রিয়তা রয়েছে। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। অনেক ছবি আঁকেন, বিভিন্ন গানের অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন, নতুন প্রতিভা তুলে আনায় তাঁর জহুরির চোখ এবং বড়দা-সুলভ উদারতা তাঁকে অনন্য করেছে।
অনুষা বিশ্বনাথন অভিনেত্রী। ‘ওয়াটারবটল’, ‘ডু নট ডিস্টার্ব’ এবং ‘দ্য নাইটওয়াচম্যান’ ছবিতে অভিনয়ের সুবাদে পরিচিত। এছাড়া অভিনয় করেছেন ‘ধনঞ্জয়’, ‘জেনারেশন আমি’, ‘বরুণবাবুর বন্ধু’র মতো ছবিতে। বর্তমানে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি সাহিত্য নিয়ে পড়াশুনা করছেন।