সিদ্ধার্থ দে ইংরেজি সাহিত্য পড়ান, আখ্যানতত্ত্ব নিয়ে গবেষণা করেন। ছোটবেলা থেকেই কুইজের নেশা, তাই কৌতূহলের অ্যান্টেনা ছড়ানো নানা দিকে। আত্মার তৃপ্তি যদিও বই পড়ে, গুটিকয়েক বন্ধুর সাথে হাহাহিহি করে, আর ঘুমিয়ে।
খান রুহুল রুবেল কবি, প্রাবন্ধিক, গল্পকার। সাহিত্য, বিজ্ঞান, সভ্যতার ইতিহাস এবং অর্থনীতি তাঁর পাঠ ও চর্চার বিষয়। শখ: ভাষাচর্চা, যন্ত্রসঙ্গীত শোনা, নানা রকম বইয়ের তথ্যসংগ্রহ ও তালিকাকরণ। প্রকাশিত বই: ‘ডুবোপাহাড়’ (২০১৭, কবিতা), ‘প্রাচীন বিজ্ঞান’ (২০১৭, বিজ্ঞান/ ইতিহাস)।
উপল সেনগুপ্ত গায়ক, সুরকার। এছাড়া কার্টুনিস্ট হিসেবেও তাঁর জনপ্রিয়তা রয়েছে। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। অনেক ছবি আঁকেন, বিভিন্ন গানের অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন, নতুন প্রতিভা তুলে আনায় তাঁর জহুরির চোখ এবং বড়দা-সুলভ উদারতা তাঁকে অনন্য করেছে।
বিমল মিত্র (১৯১২-১৯৯১) বাংলাভাষার অন্যতম জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক। প্রথম উপন্যাস ‘ছাই’ রচনার পর তাঁর লেখা ‘সাহেব বিবি গোলাম’ উপন্যাসটি পাঠক জগতে বিপুল ভাবে সমাদৃত হয়। এ ছাড়া ‘বেগম মেরি বিশ্বাস’, ‘কড়ি দিয়ে কিনলাম’ এবং ‘একক দশক শতক’ উপন্যাসের মধ্যে দিয়ে তিনশো বছরের সমাজজীবনের এক বিস্তৃত কালের চালচিত্র তিনি তুলে ধরেছেন। ১৯৬৮ সালে ‘কড়ি দিয়ে কিনলাম’ উপন্যাসের জন্য রবীন্দ্র পুরস্কারে সম্মানিত হন।
দীপেশ চক্রবর্তী ইতিহাসবিদ, শিক্ষক; বর্তমানে শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ে ইতিহাসের অধ্যাপক। উত্তর-ঔপনিবেশিক তত্ত্ব এবং সাব-অল্টার্ন অধ্যয়নের ক্ষেত্রে তাঁর গুরুত্বপূর্ণ অবদান সর্বজনবিদিত। সম্মানিত হয়েছেন টয়েনবি পুরস্কার এবং রবীন্দ্র স্মৃতি পুরস্কারে।
বিক্রম আয়েঙ্গর শিল্প পথপ্রদর্শক, নৃত্যশিল্পী, নৃত্য পরিচালক, শিল্প গবেষক, কিউরেটর। রনন পারফর্ম্যান্স কালেক্টিভ-এর প্রতিষ্ঠাতা। কলকাতায় বাস, আন্তর্জাতিক স্তরে কাজ, যার মূল মন্ত্র শিল্পের মাধ্যমে সংযোগ।
শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায় ছোটগল্পকার, ঔপন্যাসিক। প্রথম উপন্যাস ‘ঘুণপোকা’। প্রথম কিশোর উপন্যাস ‘মনোজদের অদ্ভুত বাড়ি’। সাহিত্যকৃতির জন্য পেয়েছেন বিদ্যাসাগর পুরস্কার (১৯৮৫), সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার (১৯৮৯), আনন্দ পুরস্কার (১৯৭৩ ও ১৯৯০) এবং বঙ্গবিভূষণ পুরস্কার (২০১২)। লেখালিখির পাশাপাশি তাঁর আগ্রহের বিষয় বক্সিং, টেনিস, ফুটবল। পাঠক হিসেবে পছন্দ করেন ধর্মবিষয়ক গ্রন্থ, থ্রিলার, কল্পবিজ্ঞান।
শ্রীজাত কবি, ঔপন্যাসিক, গীতিকার। ২০০৪ সালে ‘উড়ন্ত সব জোকার’ কাব্যগ্রন্থের জন্য পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার এবং কৃত্তিবাস পুরস্কার। ২০১৪-তে ‘কর্কটকান্তির দেশ’ কাব্যগ্রন্থের জন্য বাংলা আকাদেমি সম্মান। আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক লেখক কর্মশালায় আমন্ত্রিত হয়েছেন ২০০৬ সালে। ‘এবং সমুদ্র’, ‘ভাষানগর’ ও ‘কৃত্তিবাস’ পত্রিকা সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন বিভিন্ন সময়ে।
জয়ন্ত সেনগুপ্ত ইতিহাসবিদ, লেখক। বর্তমানে ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল হলের সচিব ও তত্ত্বাবধায়ক। তাঁর লেখা বই : ‘অ্যাট দ্য মার্জিনস্ : ডিসকোর্সেস অফ ডেভেলপমেন্ট, ডেমোক্রেসি অ্যান্ড রিজিওনালিজম ইন ওড়িশা’(২০১৫) এবং ‘দোজ নোবেল এডিফিসেস : দ্য রাজ ভবনস্ অফ বেঙ্গল’(২০১৯)।
উপল সেনগুপ্ত গায়ক, সুরকার। এছাড়া কার্টুনিস্ট হিসেবেও তাঁর জনপ্রিয়তা রয়েছে। ‘চন্দ্রবিন্দু’ গানের দলের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। অনেক ছবি আঁকেন, বিভিন্ন গানের অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন, নতুন প্রতিভা তুলে আনায় তাঁর জহুরির চোখ এবং বড়দা-সুলভ উদারতা তাঁকে অনন্য করেছে।