সঞ্চারী মুখোপাধ্যায় লেখক, সম্পাদক, সাংবাদিক। এক দশকেরও বেশি সময় ধরে সামাজিক নানান ঘটনাবলি নিয়ে লিখে চলেছেন। এইসব লেখার মধ্যে ধরা পড়ে তাঁর অনন্য বিশ্লেষণাত্মক দৃষ্টিভঙ্গি। প্রকাশিত বই : ‘একটা কষ্ট লজ্জা ভয়’।
তরুণ মজুমদার চিত্রপরিচালক, লেখক। গত পঞ্চাশ বছরের বেশি সময় ধরে পরিচালনা করেছেন একাধিক জনপ্রিয় চলচ্চিত্র (‘পলাতক’, ‘নিমন্ত্রণ’, ‘শ্রীমান পৃথ্বীরাজ’, ‘দাদার কীর্তি’ প্রভৃতি)। তাঁর ছবিতে ধরা পড়ে মূলত বাঙালি সমাজ ও সংস্কৃতি। চলচ্চিত্রে অবদানের জন্য পেয়েছেন জাতীয় পুরস্কার, ফিল্মফেয়ার পুরস্কার, পদ্মশ্রী পুরস্কার সহ আরও একাধিক পুরস্কার।
শ্রীজাত কবি, ঔপন্যাসিক, গীতিকার। ২০০৪ সালে ‘উড়ন্ত সব জোকার’ কাব্যগ্রন্থের জন্য পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার এবং কৃত্তিবাস পুরস্কার। ২০১৪-তে ‘কর্কটকান্তির দেশ’ কাব্যগ্রন্থের জন্য বাংলা আকাদেমি সম্মান। আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক লেখক কর্মশালায় আমন্ত্রিত হয়েছেন ২০০৬ সালে। ‘এবং সমুদ্র’, ‘ভাষানগর’ ও ‘কৃত্তিবাস’ পত্রিকা সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন বিভিন্ন সময়ে।
পরমব্রত চট্টোপাধ্যায় অভিনেতা, চিত্রপরিচালক। বাংলা চলচ্চিত্র-জগতে খ্যাতি সন্দীপ রায় পরিচালিত 'ফেলুদা' ছবির সিরিজে তোপসের ভূমিকায় অভিনয় করে। জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত হিন্দি ছবি 'কাহানি'-তে তাঁকে দেখা যায় কলকাতা পুলিশ সাব-ইন্সপেক্টর সাত্যকি 'রনি' সিন্হা-র ভূমিকায়। পরিচালনা করেছেন 'জিও কাকা', 'হাওয়া বদল' এবং 'লড়াই'-এর মতো পূর্ণ দৈর্ঘ্যের চলচ্চিত্র, 'ফেলুদা' টিভি সিরিজ।
রাহুল অরুণোদয় বন্দ্যোপাধ্যায় চলচ্চিত্র ও মঞ্চ অভিনেতা; বাংলা চলচ্চিত্রে প্রবেশ 'চিরদিনই তুমি যে আমার' নামে সফল ছবিতে। পরবর্তীকালে শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়-এর সৃষ্টি সত্যান্বেষী ব্যোমকেশের বন্ধু অজিতের চরিত্রে একাধিক ছবিতে কাজ করেছেন। এছাড়া তাঁকে দেখা যায় 'কাগজের বউ', 'জাতিস্মর', 'চতুষ্কোণ' এবং 'জুলফিকার' ছবিতে।
অনুপম রায় গায়ক, সুরকার, গীতিকার। ২০১০ সালে ‘অটোগ্রাফ’ ছবিতে তাঁর গলায় গাওয়া গান ‘আমাকে আমার মতো থাকতে দাও’ এবং ‘বেঁচে থাকার গান’ তাঁকে জনপ্রিয় করে তোলে। ২০১৫ সালে ‘পিকু’ ছবির সঙ্গীত পরিচালনার মধ্যে দিয়ে বলিউডে আত্মপ্রকাশ এবং ছবিটির আবহসঙ্গীতের জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পান। শ্রেষ্ঠ গীতিকার হিসেবে ২০১৬ সালে পান জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। সঙ্গীতচর্চার পাশাপাশি বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় কবিতা ও ছোটগল্পও লেখেন।
প্রতীতি গণত্রর কর্মজীবন শুরু সাংবাদিকতায়, বর্তমানে বিপণন ও আয়োজকের ভূমিকায় সংযুক্ত। কলকাতা লিটেরারি মিট-এর প্রধান কো-অর্ডিনেটর, প্রতীতি ভালবাসেন খেলাধুলা, সিনেমার ব্র্যান্ডিং এবং ভাবনার বাস্তবায়ন। দাবি করেন, অস্তিত্বের সংকট নাকি তাঁর ক্ষেত্রে চিরস্থায়ী।
প্রতীতি গণত্রর কর্মজীবন শুরু সাংবাদিকতায়, বর্তমানে বিপণন ও আয়োজকের ভূমিকায় সংযুক্ত। কলকাতা লিটেরারি মিট-এর প্রধান কো-অর্ডিনেটর, প্রতীতি ভালবাসেন খেলাধুলা, সিনেমার ব্র্যান্ডিং এবং ভাবনার বাস্তবায়ন। দাবি করেন, অস্তিত্বের সংকট নাকি তাঁর ক্ষেত্রে চিরস্থায়ী।