June 12, 2021

ডাকবাংলা.কম

সাক্ষাৎকার: ধৃতিমান চট্টোপাধ্যায়

সত্যজিৎ রায় এখন থাকলে কেমন ছবি করতেন? আজকের যুব-সমাজ ‘প্রতিদ্বন্দ্বী’র সিদ্ধার্থকেই মনে করায়? এই সময়ের কাছে সত্যজিত রায়ের প্রাসঙ্গিকতা। উত্তর দিচ্ছেন ধৃতিমান চট্টোপাধ্যায়।

শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়

নীল কেটলি: পর্ব ৫

হকিস্টিকের কদর ছিল খুব, তা খেলার জন্য ততটা নয়, যতটা মারপিট করার জন্য। বাঙালদের রক্ত এমনিতেই একটু গরম, স্বাভাবিক কথাবার্তা কওয়ার সময়েও অনভ্যস্ত কানে মনে হবে ঝগড়া করছে। ইন্ধন পড়লে তো কথাই নেই।

শ্রীজাত

শুধু কবিতার জন্য: পর্ব ৪

‘বাজারে নীল আপেল ওঠে বৃষ্টি ধরার পরে,/ সন্দেহ তার মিনার খোলে, সুযোগ নিজের ঝুলি/ হারানো মুখ কেউ আঁকে ঠিক গোয়েন্দা দফতরে/ডাইরি নিজের মধ্যে লুকোয় অচেনা অঙ্গুলি।/ ছুটছ তুমি। থামবে না। মন নির্দেশিকা শোনায়।/ বন্দি নজর এড়িয়ে ফের দেখতে পাব কবে?’ নতুন কবিতাগুচ্ছ।

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

কিছু মোলাকাত

‘একদিন বুদ্ধদেব তাঁর পরিচালিত ‘লাল দরজা’ ছবিটা দেখাবার জন্যে ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে গেলেন গোর্কি সদন-এ। আমি বসেছি ঠিক তাঁর সামনে। সে যে কী অস্বস্তি, এক পরিচালকের এতখানি কাছে বসে তাঁর ছবি দেখা। একবার হাই তুললে যদি উনি ক্ষুণ্ণ হন!’ বুদ্ধদেব দাশগুপ্তর স্মৃতিচারণ।

উপল সেনগুপ্ত, চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

একটা গল্প একটা গান: পর্ব ৪

রেড রাইডিং হুড দিদিমার বাড়িতে গিয়ে দ্যাখে, দিম্মার চোখদুটো বড়, আর হাঁ-টা সাংঘাতিক উদ্ভট। তারপর দিম্মা, মানে নেকড়ে, তাকে গপ করে গিলে নেয়। পরে নেকড়ের পেট থেকে বেরিয়ে, রেড কী বলে? আর গানে, জীবনের কোলাজ ধরা থাকে খুচরো কয়েকটা ছবিতে: কিছু টুক, কিছু টাক, কিছু বেঁটে মৌচাক।

শ্যামল চক্রবর্তী

আমফান, ইয়াস এবং…

‘ধামাখালির ঘাটে পি.এইচ.ই.-র চিফ ইঞ্জিনিয়ারের বিশাল লঞ্চ ঠায় দাঁড়িয়ে। আতাপুর, মণিপুর, ছোটতুষনিয়া ও অন্য অসংখ্য গ্রামে গ্রামে পৌঁছে যাচ্ছে ছোট ট্যাঙ্কে পানীয় জল। স্কুলে, স্টর্ম সেন্টারে দু’বেলা খিচুড়ি। সকালে চিঁড়ে আর আখের গুড়।’ ইয়াস-পরবর্তী সুন্দরবন।

উপল সেনগুপ্ত

অ্যাবরা কা থ্যাবড়া ১৭

কথা থাকবে না, শুধু ছবি। মানে কার্টুন, ব্যঙ্গচিত্র। অবশ্য শুধু ব্যঙ্গ কেন, থাকবে হিহি, খিলখিল, ঠোঁট টিপে মুচকি, একলা দোকলা ফোকলা হাসি। ব্যঙ্গচিত্র কখনও হবে বঙ্গ-চিত্র, কখনও স্রেফ তির্যক দৃশ্য। ছোট্ট ফ্রেম, বিশাল ক্যানভাস।