Religion সম্বন্ধে খুঁজে পাওয়া লেখাগুলি

সম্প্রীতি চক্রবর্তী

নাস্তিকতা বিষয়ে তর্ক

“আজ যুক্তিবাদী, বিজ্ঞানমনস্ক, নারীবাদী বা যে-কোনও প্রগতিশীল মানুষের ‘ঈশ্বরে বিশ্বাস করি না’ কথাটিকে অবলম্বন করে আরও একধাপ এগিয়ে গিয়ে বলা উচিত যে, যারা এই ঈশ্বরবাদকে হাতিয়ার করে দাঙ্গা করে, তাদের বিরুদ্ধে এই দল।”

Book Cover
প্রিয়ক মিত্র

ভোগকাহন

‘বইটির প্রচ্ছদে (শিল্পী: সেঁজুতি বন্দ্যোপাধ্যায়) ভারতের একটি মানচিত্রর মধ্যে একটি ভোগের হাঁড়ি দৃশ্যমান। অর্থাৎ, ভারতজুড়ে ভোগের একটি স্বতন্ত্র মানচিত্র খুঁজে বের করার একটা প্রয়াস এই বইয়ের মধ্যে রয়েছে, তার আভাস প্রচ্ছদপট থেকেই স্পষ্ট। সূচি-তে কয়েকটি ভাগ রয়েছে, ফলমিষ্টির ভোগ, ভোগরাগ, লোকদেবতার ভোগ, কুটোভোগ, সেবাভোগ ও রান্নাবান্না। প্রতিটি বিভাগই নানাবিধ বিস্ময়ে ভরা।’

প্রতীক

মেহের আলির দুর্গ

‘যেমন ভাবা তেমনই কাজ। এরপর থেকে দুর্গের এদিকে ওদিকে ছোটবড় পাথরে নানা ঠাকুরের নাম লেখা হতে লাগল। মেহের আলি দূর থেকে দেখল, তেড়ে খিস্তি পর্যন্ত করল। কিন্তু যারা লিখছে তাদের হাতে দু-একবার চড়থাপ্পড় খাওয়ার পর গুটিয়ে গেল। দুর্গে লোকসমাগম বেড়ে গেল আরও।’

Scene of Sacred Games
চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

সামথিং সামথিং : পর্ব ৭২

‘এছাড়া লোককে ভক্তিতে তটস্থ রাখার জন্য সামান্য কিছু দড়িদড়ার জোগাড় দেখতে হয়, নিষেধের পেরেক বিছিয়ে রাখতে হয়, যাতে সে সিধে সজাগ হয়ে চলে। আসল বার্তা হল: সবাইকে ভালবাসো, বিশেষত নিজের ধর্মকে। এবং সেই অনুরাগ জঙ্গি হওয়াই ভাল।’

Mahamari Patachitra
রিমি দত্ত বণিক দে

‘মহামারী’পট

‘জামকুড়ি মল্ল রাজবাড়ির মতোই বিষ্ণুপুর রাজপরিবার ও কুচিয়াখোল রাজপরিবারেও দুর্গাপুজো নবমীর মধ্যরাতে সবার অগোচরে এই মহামারী পটপূজা হয়। এই পুজো ঘিরে রয়েছে নানা ধরনের লৌকিক বিশ্বাস। যেমন সকলেই মনে করেন, জনসমক্ষে এই পুজো দেখলে মৃত্যু নেমে আসে।’