Festival সম্বন্ধে খুঁজে পাওয়া লেখাগুলি

Representative Image
দেবদত্ত গুপ্ত

গাট্টুর দুনিয়া

“গাট্টু শুধু একটি রঙ কোম্পানির প্রতীক না থেকে হয়ে উঠেছিল দেশের সকল মানুষের ‘ঘরের ছেলে’।”

শ্রীজাত

হিয়া টুপটাপ জিয়া নস্টাল : পর্ব ৪৫

‘ভাল মাঞ্জার জন্য যা যা সরঞ্জাম দরকার সব ওরাই কিনে আনত দোকান থেকে, কিন্তু আসল মন্ত্র ছিল কাচের গুড়ো। ওইটি ঠিকঠাকভাবে সুতোর গায়ে মাখিয়ে রাখতে পারলেই কেল্লা ফতে। এ-বাড়ি ও-বাড়ি থেকে বাতিল বোতল চেয়ে এনে বস্তায় পুরে শিলনোড়া দিয়ে সেসব কাচ ভাঙার কাজ চলত।’

Pratima Visarjan_Gaganendranath Tagore_Feature Image
অভীক মজুমদার

আলো-আঁধারের রূপকার

‘ছবিটি উল্লম্বভাবে তিনটি স্তরকে স্পর্শ করে আছে। প্রথমটি মাটি বা জমি। তারই সম্প্রসারণে জনতা এবং দেবীমূর্তি। অন্ধকার থেকে আলোর বৃত্ত এবং অবয়বের স্পষ্টতা। তারপর, আধো আলো-আঁধারিতে দ্বিতল-ত্রিতল বাড়ি এবং বারান্দায় দাঁড়ানো নারীমূর্তি। তারপর, তৃতীয় স্তরে চাঁদ-সহ আকাশ।’

Representative Image
দেবত্রী ঘোষ

উদ্‌যাপনের উঠোন

‘‘ভারতের বেশিরভাগ অংশ ‘সনাতন’ ধর্মে ছেয়ে গেলেও, বাঙালির কাছে দুর্গা পুজো আজও উৎসব। নিয়মের কোনও কড়াকড়ি নয়— বরং নিয়ম ভাঙারই সময় এই ক’দিন।’’
দুর্গাপুজোর স্মৃতি-বিস্মৃতি, আধুনিকতা নিয়ে বিশেষ নিবন্ধ…

পিনাকী ভট্টাচার্য

সফরসঙ্গী

ক্লাস থ্রি-তে পড়াকালীন গোয়েন্দা রিপ আর অরণ্যদেবের সঙ্গে আলাপ হয়েছিল। কিছুদিনের মধ্যেই এগুলো পড়তে বেশি সময় লাগত না, আর তখন চোখ এদের কাছ থেকে স্লিপ

দেব রায়

ঘরে ফেরার গান

‘দেবীর কীসে আগমন আর কীসে গমন, তা মা পঞ্জিকা দেখে বলত। ফল শস্যপূর্ণবসুন্ধরা না ছত্রভঙ্গ। কিন্তু পুজো আসতে আসতেই ফিনিশ। এই কলাবউ স্নান-বোধন হল, সপ্তমীতে কুলকাঠের আগুন জ্বলল মণ্ডপের পাশে। তাই দিয়ে আমরা দেদার দোদমা আর চকলেট বোম ফাটিয়ে কোটা শেষ করে ফেললাম।’

অমিতাভ মালাকার

প্রতিযোগিতা চলছেই

‘সবাই শত্রুপক্ষ। ঢাকিটা পাড়ার প্যান্ডেলে মরার মতো ট্যাং ট্যাং করে চলেছে, হাত যেন চলেই না। অন্যান্য পাড়ার ঢাকিদের দেখো কেমন তেড়েফুঁড়ে গোল হয়ে ঘুরে নেচে-নেচে বাজাচ্ছে, ঢাকের পেছনে লাগানো পেখমের মতো ঝালর দুলিয়ে— মনে পড়েছে, পাখিটার নাম পিকক, কাত্তিকের বাহন!’

রুদ্রপ্রসাদ সেনগুপ্ত

পুজোর রঙ্গমঞ্চ

একটা বড় অংশ, যাঁরা থিয়েটারমোদী কিন্তু সারা বছর ব্যস্ততার কারণে সময় পান না, তাঁদের কাছে পৌঁছনোর জন্য একটা বড় সুযোগ পুজোর সময়ে থিয়েটার করা।
তখন আমরা উত্তর কলকাতার ‘রঙ্গনা’-য় থিয়েটার করতাম। রোববার-সহ অন্য ছুটির দিন— সপ্তমী, অষ্টমী, নবমী থেকে একাদশী দুটো করে শো করতাম। শুধু বিজয়ার দিন আমরা কোনও শো রাখতাম না।

Representative Image
প্রহেলী ধর চৌধুরী

ইচ্ছেউড়ান

‘কাউকে কখনও দেখেছ ওগুলোকে গুরুত্ব দিতে? বলতে যে, বাহ্‌, কী সুন্দর ফল কেটেছ তুমি! দেখোনি। কারণ আমরা ধরে নিই যে, ওগুলো এমনিই হয়, এমনিই হয়ে যাবে…’

সন্দীপন চক্রবর্তী

সময়ের টিপছাপ

“‘হীরের আংটি’-তে ব্যাপারটা এই প্যাটার্নের থেকে খানিক আলাদা। এখানে যে বাইরে থেকে আসছে, সে নিশ্চিতভাবেই ওই পরিবারের কেউ নয়। এমনকী, যে পরিচয় নিয়ে সে আসছে, সে প্রকৃতপক্ষে সেই ব্যক্তিও নয়, অর্থাৎ একধরনের ছলনা রয়েছে তার পরিচয়ের মধ্যেই।”

Representative Image
প্রিয়ক মিত্র

পুজো, কাশী, খুনখারাপি

“সাধুবাবাদের ভণ্ডামি ও মুখোশ খোলার এই খেলাটা অবশ্য খুবই আগ্রহব‍্যঞ্জক এই কারণে, ফেলুদা যে-বছর আবির্ভূত হচ্ছে গল্পের পাতায়, সেই বছরই মুক্তি পাচ্ছে ‘কাপুরুষ ও মহাপুরুষ’, যার মধ্যে ‘মহাপুরুষ’ পরশুরামের ‘বিরিঞ্চি বাবা’-র আধারে নির্মিত। ভণ্ড সাধুর যে-চেহারা সেই ছবিতে দেখিয়েছেন সত‍্যজিৎ, তার একধরনের ‘সাবভার্সন’ আসে মছলিবাবা-তে‌।”

Representative Image
ডাকবাংলা.কম

চোখ-কান খোলা: পর্ব ১১

‘প্রসঙ্গ হল, লেখকের ‘শ্রম’ কি ‘শ্রম’ নয়? তাঁকেও তো দু-চারটে বই পড়ে নিজের সময় ব্যয় করে লেখাটা লিখতে হয়েছে, উদ্দেশ্য? ছাপার হরফে নিজের নামটুকু দেখবেন। সাম্মানিক কপি দূরস্থান, তাঁকেই সে-লেখা অর্থের বিনিময়ে কিনতে হবে?’
‘চোখ-কান খোলা’ পর্ব । ১১…