

শতবর্ষে ‘পূরবী’
“‘পূরবী’-র বেশ কিছু কবিতা যে পাণ্ডুলিপিতে লেখা হয় সে-ও আর-এক অর্থে স্রষ্টা রবীন্দ্রনাথের এক মাইলফলক। কারণ সেইখানেই চিত্রশিল্পী রবীন্দ্রনাথের জন্ম।”
‘পূরবী’ কাব্যগ্রন্থের শতবর্ষে বিশেষ নিবন্ধ…
“‘পূরবী’-র বেশ কিছু কবিতা যে পাণ্ডুলিপিতে লেখা হয় সে-ও আর-এক অর্থে স্রষ্টা রবীন্দ্রনাথের এক মাইলফলক। কারণ সেইখানেই চিত্রশিল্পী রবীন্দ্রনাথের জন্ম।”
‘পূরবী’ কাব্যগ্রন্থের শতবর্ষে বিশেষ নিবন্ধ…
চাঁদের পাহাড়ের সর্বোচ্চ চূড়ায় পৌঁছলেন বাঙালি যুবক! তাও আবার সাইকেল করে! কেমন ছিল সেই অভিযান?
জ্যোতিষ্ক বিশ্বাসের চাঁদের পাহাড় অভিযান নিয়ে বিশেষ নিবন্ধ…
‘প্রশ্ন হল, কেন আবার ‘কৃত্তিবাস’ই? অন্য নাম কি দেওয়া সম্ভব ছিল না? একজন দীর্ঘ সময় ধরে একটা পত্রিকা নিজে হাতে তৈরি করলেন, তার ‘ব্র্যান্ডভ্যালু’ গড়ে তুললেন, এখন তার অবর্তমানে সেই নাম যদি অন্য একজন ছিনিয়ে নেয়— তাকে কী চোখে দেখা হবে?’
ইতিহাস আশ্রিত বা ঐতিহাসিক উপন্যাস লিখতে গেলেই প্রথম যে বাধার সামনে পড়তে হয়, তা হল ভাষা। সময়টাকে ধরতে গিয়ে অনেক লেখক একটা আড়ষ্ট, কৃত্রিম ভাষার ফাঁদে পড়ে যান। এই বইয়ের লেখক সেই ফাঁদে পা দেননি।
বই সমালোচনা। ‘তাম্বুলি-আখ্যান’
‘বইয়ের সৌন্দর্য বাইরের না ভেতরের, এই আলোচনারও কোনও শেষ নেই। তবে কলেজ স্ট্রিট পাড়ায় কান পাতলে কানাঘুষো শোনা যায়, পেপারব্যাক বইতে লাভ প্রায় নেই বললেই চলে। উপরন্তু তা বিকোয়ও কম। অনেক পাঠকও নাকি বোর্ড বাঁধাই বই কিনতেই ভালবাসেন। কেন এই চাওয়া?’
‘একবার ইচ্ছে প্রকাশ করেছিল রাহুলদা এই লিখে, ‘যাদের সঙ্গে মিশেছি, একটা রূপকথার মতো গদ্য লিখতে চাই এদের নিয়ে। সবাইকে মিলিয়ে মিশিয়ে, সময়কে ভাঙচুর করে।’ প্রথম লাইনটাও ঠিক হয়ে গেছিল: ‘রাস্তার যে-অংশে রোদ পড়েছে, সেটা আমার।’ বইয়ের নাম, ‘অর্থহীনতার দিনলিপি’।’
‘পরস্পরবিরোধিতা, বিপরীতধর্মী দুই প্রকৃতির টানাপোড়েন, সাদা-কালো-ধূসরের খেলা বনফুলের গল্পের ভরকেন্দ্র। একইসঙ্গে তা মানুষের নিষ্ঠুরতা আর মানুষের অসহায়তার গল্প।’
‘পত্রিকাটির মোট আশিটি সংখ্যা প্রকাশিত হয়েছিল। সেই সব ক’টি সংখ্যাকে প্রতিলিপি সংস্করণের (Facsimile Edition) মাধ্যমে তিনটি খণ্ডে বিন্যস্ত করে প্রকাশ করা হয়েছে, যা বাংলা সংবাদ-সাময়িকপত্র সংকলনের ইতিহাসে একটি অত্যন্ত ব্যতিক্রমী ও উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে রইল।’
‘বাংলা সাহিত্যকে কেন্দ্রে রেখে ব্যক্তিজীবন আর বিশ্বসাহিত্যপাঠকে সম্বল করে তন্ন তন্ন করে মশা খুঁজেছেন উষারঞ্জন। কিন্তু নিছক মশামারা কেরানির মতো গবেষণা করেননি। তাঁর তরতরিয়ে বয়ে চলা গদ্যে মশার পিছনে চলেছে তাঁর ভ্রমণকারী মনও।’
‘জগদানন্দ গল্প বেশি লেখেননি, তবে কুন্তলীনের প্রতিযোগীতায় জগদীশচন্দ্রের মতো তিনিও পুরস্কৃত হয়েছিলেন। এর থেকেই প্রমাণিত হয় যে, শুধু শুষ্ক গণিত নয়, সাহিত্যের মিঠে লব্জেও তিনি দক্ষ ছিলেন। জগদানন্দের জীবনের অন্যতম কাজ হল বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান বিষয়ক গ্রন্থ ও পাঠ্যপুস্তক রচনা।’
আজকের আইরিশ সাহিত্যিকরা সাহিত্যের গঠনকে ভেঙে ফেলছেন, ছোট-ছোট বাক্যে, সাদা কাগজে স্পেস রেখে, অথবা চুপ করে থেকে পাঠকের কাছে পৌঁছাতে চাইছেন। তারা জানেন— শব্দ না বললেও পাঠক অনুভব করবে।
‘প্রফুল্ল রায়ের জীবন দর্শন ছিল, যে লেখায়, ‘মানুষ-মাটি-সময়’ থাকে না, সে-লেখা আর যাই হোক সাহিত্য নয়। সে-লেখাও থাকবে না। এটা উনি শুধু বলতেন না, নিজের লেখায় তা পালন করতেন।’
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.