Bengali সম্বন্ধে খুঁজে পাওয়া লেখাগুলি

Representative Image
মাধবেন্দু হেঁস

সমান্তরাল উৎসব

“অবাঙালিদের ‘সবক’ শেখানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু এই চেষ্টা বিক্ষিপ্ত ঘটনা হিসেবেই রয়ে যায়। ফলস্বরূপ দুর্গাপূজা উপলক্ষে বিরিয়ানির দোকানের হোর্ডিং নামিয়ে নিতে হয়, উত্তর ভারতীয় দাদারা নবরাত্রিতে আমিষ খান না বলে।”

পিনাকী ভট্টাচার্য

সফরসঙ্গী

ক্লাস থ্রি-তে পড়াকালীন গোয়েন্দা রিপ আর অরণ্যদেবের সঙ্গে আলাপ হয়েছিল। কিছুদিনের মধ্যেই এগুলো পড়তে বেশি সময় লাগত না, আর তখন চোখ এদের কাছ থেকে স্লিপ

প্রিয়ক মিত্র

পঞ্জিকা ও বঙ্গসমাজ

একটা সার বুঝে নেওয়া প্রয়োজন এই বই পাঠের আগেই। দিনের শেষে এই বই সমাজচিত্রকে তার গতিবিধিতে ধরার চেষ্টা করে। জ্যোতিষশাস্ত্র এবং পঞ্জিকা সম্পর্কে সম্যক চর্চা ও চর্যা তার কাঠামো নির্মাণে সাহায্য করছে। তাই তাত্ত্বিক পরিসরটুকু নির্মাণের জন্য লেখক চোখ রেখেছেন পঞ্জিকার পাতায় পাতায়।

Nirad. C. Chaudhuri
রঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়

বাঙালি নারী ও নীরদচন্দ্র

‘নীরদচন্দ্রকে আজকের বাঙালি আর তেমন পড়ে না। তার প্রধান কারণ, আজকের বাঙালিকে রবীন্দ্রনাথ পেলব প্রেমে বিশ্বাস করতে শিখিয়েছেন।’ নীরদচন্দ্র চৌধুরীর মৃত্যুবার্ষিকীতে বিশেষ নিবন্ধ…

Badal Sarkar
সুদেব সিংহ

রঞ্জন থেকে বাদলে

‘‘‘রক্তকরবী’ রচনার শতবর্ষ। বাদল সরকারেরও একশো স্পর্শ করা। তবে এখানে কোনও সমাপতন নেই। দীর্ঘদিন ধরেই রঞ্জনের উত্তরপুরুষের মতো তিনি কাজ করেছেন। নাহলে ‘মিছিল’-এ কী করে প্রবেশ করে সর্দারের দল! ওই যে একদা ‘গীতবিতান’ সম্বল করে সাতসমুদ্র তেরো নদী পার হয়ে বিদেশ যাত্রা করেছিলেন?’’

Advertisement of Tea
অরিন্দম নন্দী

বিজ্ঞাপনী চা

‘ধরুন, আমি একটা কিছু ভাবছি… ধরা যাক আমি চা খাব ভাবছি, বা চা কিনব ভাবছি, তখন আমার হঠাৎ মনে পড়ে গেল এই টাটা টি-র ‘জাগো রে’ ক্যাম্পেনের কথা। পছন্দের বিজ্ঞাপন।’

Article on International Langauage Day. Gender dynamics of slang by Hiya Mukherjee.
হিয়া মুখোপাধ্যায়

পুংলিঙ্গ স্ত্রীলিঙ্গ

‘মহিলাদের বিরূদ্ধে যৌন হিংসে থেকে পরিবারের মহিলাকে পুরুষ্যেতর কোনও জড় পদার্থ হিসেবে গণ্য করা— এবং সেই জড় পদার্থের প্রকৃত মালিকানা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ—খিস্তিখেউড়ের ইতিহাস প্রকৃত প্রস্তাবেই রক্তাক্ত।’

Article on International Language Day. Evolution of the diction of gallery by Jayanta Bhattacharya.
জয়ন্ত চক্রবর্তী

গ্যালারি ও ভাষাবদল

‘‘পল্টু দাস কাটে ঘোড়ার ঘাস’ কিংবা ‘টুটু বসু জাতীয় পশু’ বলার মতো আপাত নির্দোষ বাক্যবাণ ছাড়াও, গালিগালাজ তখন গ্যালারির ভূষণ। ইন্ধন জুটে গেল ডায়মন্ড ম্যাচের আগে, এক কোচের বাইচুং-কে ‘চুং চুং’ কিংবা সোস-কে ‘শশা’ ডাকার মধ্য দিয়ে।’

Interview of Santosh Sau, the folk artist of Bengal
ডাকবাংলা.কম

সাক্ষাৎকার : সন্তোষ সাউ

ভবিষ্যৎ হয়তো চলবে। শিঙের কাজ কোনওদিন বন্ধ হবে না। নতুন কেউ-না-কেউ তো নিশ্চয়ই আসবেন। এই বিশ্বাসটাই করি। সরকারকেও এগিয়ে আসতে হবে শিল্পটাকে বাঁচিয়ে রাখতে।

Article about Father Paul Detienne
মন্দার মুখোপাধ্যায়

বাংলার নিজস্ব ‘ফাদার’

‘দুরন্ত মেধার সঙ্গে কৌতুক মিশে গেলে যা হয়, অচিরেই তিনি প্রিয় হয়ে ওঠেন সকলের। নিজেকে দেখিয়ে বলতেন, ‘আমি ফরসা নই- অ্যালবিনোস, যাকে সবাই সাদা খরগোশ বলে।’

Article about how Christianism became popular in Bengali
ঋত্বিক মল্লিক

খ্রিস্ট এবং কৃষ্ট

‘ডিরোজিও-র সরাসরি ছাত্র না হলেও তাঁর শিক্ষা ও চেতনার প্রভাব পড়েছিল কৃষ্ণমোহন বন্দ্যোপাধ্যায়ের ওপরে। খ্রিস্টীয় সমাজে তাঁর যাতায়াতও শুরু হয়। শেষপর্যন্ত রেভারেন্ড ডাফ-এর কাছে ১৮৩২ সালের ১৬ অক্টোবর খ্রিস্টধর্মে দীক্ষিত হন তিনি।’

Controversy around kissing in Kolkata Metro
অমিতাভ মালাকার

জিভ কাটো লজ্জায়

আদতে নিরাপত্তাই ইস্যু। ওদের নিপাট-নিকোনো ঘর ভাঙার ভয়টাই যাবতীয় লজ্জাবোধের অছি‌লা। আদরের পাবলিক ডিসপ্লে নিয়ে সংকোচ। স্বাস্থ্য, শিক্ষা, বাসস্থান নিয়ে লজ্জিত হব না– হলে মোমবাতির খরচ বেড়ে যাবে। এটা রণকৌশল।