

শব্দ ব্রহ্ম দ্রুম: পর্ব ২১
‘এরিক বিলিকে লাথিটা মারতে গিয়ে বেকায়দায় পড়ে যান নিজেই, তখনই তাঁর রিভলভারটা ছিটকে পড়ে গেছিল দূরে। এবার তাঁর পকেটের ছোট্ট টর্চটা জ্বালিয়ে তিনি অন্ধকারের মধ্যে পড়ে যাওয়া রিভলভারটা তুলে নিলেন।’ রহস্য উপন্যাস।
‘এরিক বিলিকে লাথিটা মারতে গিয়ে বেকায়দায় পড়ে যান নিজেই, তখনই তাঁর রিভলভারটা ছিটকে পড়ে গেছিল দূরে। এবার তাঁর পকেটের ছোট্ট টর্চটা জ্বালিয়ে তিনি অন্ধকারের মধ্যে পড়ে যাওয়া রিভলভারটা তুলে নিলেন।’ রহস্য উপন্যাস।
এমন ভয়াবহ অতিমারীর পর যে প্লেনে চড়ে ফের বিদেশ যাব, এ কল্পনাতীত ছিল। কিন্তু কোভিড কাটতে না কাটতেই অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার সুযোগ হল। সূবর্ণসুযোগও বলা চলে, কারণ কপালে জুটল সিডনি অপেরা হাউসে বলে ফ্রেঞ্চ অপেরা দেখার সৌভাগ্য।
সদা-প্রস্তুত এক মজা-মেশিন, যা তোমার নিমিত্ত এনেছে ক্রিকেট খেলার বেধড়ক সাসপেন্সের নির্যাসটুকু, যাতে খানদানি ক্রিকেটীয় শটও আছে, চামচের মতো বল তুলে উইকেট-কিপারের মাথার ওপর দিয়ে ছক্কাও আছে। আপিএল মাহাত্ম্য।
কর্মখালির বিজ্ঞাপনে লেখা ছিল, ‘কাজে অনিচ্ছুক ব্যক্তি কোনো রকম বায়োডাটা ছাড়া এই ঠিকানায় সরাসরি চলে আসবেন। ফোন করবেন না। কোনো ইন্টারভিউ ছাড়াই চাকরি জুটে গিয়েছিল আপ্তসহায়কের।’ আজব চকরি
সিনেমায় বা অ্যালবামে আমার যে সব গান থাকে, তার বেশিরভাগ গানই অনেক আগে বানানো। মানে আমি গায়ক হওয়ার আগেই। এই গানটাও ২০০৭ সালে বানানো। সৃজিতদার গানের একটা লাইন পছন্দ হওয়ায় ২২শে শ্রাবণ সিনেমায় গানটা ব্যবহার করে। গান বানানোর গল্প।
তাঁর প্রায় প্রত্যেকটি চরিত্রই জ্যান্ত হয়ে মিশে গিয়েছে পাঠকের আত্মায়, পাঠকের চিন্তায়। তিনি রাজনৈতিক উপন্যাস লিখে গিয়ে মানুষের চিন্তাকে গোড়া ধরে নাড়া দিতে চেয়েছিলেন। তুলে ধরেছিলেন সমাজের আয়না। সাহিত্যের কালপুরুষ ছিলেন সমরেশ মজুমদার।
‘ব্রহ্মগুপ্তরা শূন্য বোঝাতে অনন্ত বা অন্তরীক্ষ-জাতীয় শব্দ ব্যবহার করেছিলেন। ব্রহ্মগুপ্তদের কাল গেছে, আধুনিক গণিতশাস্ত্র বলছে ইনফিনিটিকে ইনফিনিটি দিয়ে ভাগ করলে থাকে ইনফিনিটি কিন্তু শূন্যকে শূন্য দিয়ে ভাগ করলে কী হয় কেউ জানে না।’ বিমূর্ত ধারণা।
মানুষের বাকস্বাধীনতা, শিক্ষা, স্বাস্থ্যে অধিকারের মতো মানবধিকার যেমন রয়েছে, তেমন অপরকে বাধ্য হয়ে হত্যা না করারও অধিকার রয়েছে। রাশিয়ার বহু সৈন্য অখন ইউক্রনের বিরুদ্ধে লড়তে চাইছে না, সে দেশের মানুষদের মারতে চাইছে না। এ জন্য রাশিয়া সেই সৈন্যদের শাস্তি দিচ্ছে।
‘একখানা একাকী গরমের ছুটিতে ব্যাপারটা শুরু হয়। ‘হ্যালো, পিন্টু বলছ?’ নামের একটি ফোনকল ঠিক বেলা তিনটে নাগাদ পাপনদের ফোনে আসতে থাকে। এখানে বলে নেওয়া দরকার, কণ্ঠটি সুমধুর এবং সুনিশ্চিতভাবেই কোনো মরমী কিশোরীর।’ রং নম্বর।
‘পরের প্রেমে যখন পড়লাম, মেয়েটির বাড়ি যেতাম 47/1-এ চড়ে। ৪৭ আমাদের কাছে স্বাধীনতা, কিন্তু তার ভাই-সংখ্যায় ভেসে দিব্যি স্নিগ্ধ পরাধীনতার দিকে ধেয়ে যেতাম, ঝর্না যেমন বাহিরে ধায়, খুব ভাল করে জানে সে কাহারে চায়।’ বাসের নম্বর।
‘বেশি-বেশি নম্বর মানেই গ্রেড ইনফ্লেশন বা নম্বরস্ফীতি, এমন না-ও হতে পারে। নম্বরস্ফীতি হিসেবে চিহ্নিত করতে গেলে প্রমাণ করতে পারা জরুরি, যে, আগেকার তুলনায় এখন, একইরকম পারফর্ম্যান্সে, বেশি মার্কস দেওয়া হচ্ছে।’ পরীক্ষার নম্বর।
‘শুনেছি মোটা দামে স্থানীয় কর্পোরেশনের কাছে আগেই রিজার্ভ করা থাকে কিছু নম্বর। লন্ডনে ‘১০’-এর খুব দাম। নেপল্সের পুরোনো পাড়ায় চোখে পড়ে ‘০০৭’। কলকাতাতেও খুঁজলে কোনও কোনও দরজায় ইউরোপের ছোঁয়া পাওয়া যাবে।’ বাড়ির নম্বর।
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.