

কমরেড, পরশু নাকি আমাদের পার্টি ভাগ হয়ে গেছে
‘বুলবুলি জানিয়ে দিল বস্তাপচা ধারণা নিয়ে থাকা এইসব সনাতনী ফিউডালদের বিরুদ্ধে ওরাও প্রতিবাদে সামিল হবে, পিছিয়ে যাবার কোনও চান্স নেই। লাল পতাকার নীচে এরা এক-একটা ভাড়। আমাদের পতাকা বাঁচিয়ে রাখতে হবে।’
‘বুলবুলি জানিয়ে দিল বস্তাপচা ধারণা নিয়ে থাকা এইসব সনাতনী ফিউডালদের বিরুদ্ধে ওরাও প্রতিবাদে সামিল হবে, পিছিয়ে যাবার কোনও চান্স নেই। লাল পতাকার নীচে এরা এক-একটা ভাড়। আমাদের পতাকা বাঁচিয়ে রাখতে হবে।’
‘ভিআইপি-দের খানাপিনার জায়গা প্রশস্ত নয়, এই অজুহাতে ভারত-ইংল্যান্ড ম্যাচ সরিয়ে নেওয়া হয় বেঙ্গালুরুতে। ১৯৯৬য়ে লজ্জার পর অপমান! খেলার ধর্তাকর্তাদের বালখিল্যসুলভ অভব্যতায়, দুঃখে চুপ করে থাকা ছাড়া শহরবাসীর কিছু করার ছিল না।’
‘তাব্বু এবং অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন-এর যে রসায়নের উপর ভিত্তি করে পরিচালক গল্পটিকে একটা আবেগময় বুনট দিতে চেয়েছেন, সে রান্নায় উনি একদম নুন দিতে ভুলে গেছেন! এই জুটির ভালবাসা, বিচ্ছেদ, দুঃখ কোনওটাই মনে দাগ কাটে না।’
‘আসলে এই মেগা কার্নিভালের বিপুল আনন্দের হাতছানি ভুলিয়ে দিচ্ছে চোরের মুখ, চুরি, খুন হওয়া স্বপ্ন, স্বপ্নে আশা লাশেদের, বন্দুকের বিস্ফোরণ, বিস্ফোরণে হারানো বাড়িঘর, সব… তাই আজকে অষ্টমী না দশমী সেটা গুলিয়ে যাওয়া আর এমন কিছু না!’
‘নিজের মা-বাবার প্রতি পক্ষপাত স্বাভাবিক, নিজের জাতি বা দেশের প্রতি পক্ষপাত স্বাভাবিক, কিন্তু স্বাভাবিক বলেই তা কাম্য হতে হবে কেন? এগুলোকে একবার বেদিতে তুলে পুজো শুরু করলে, সাম্প্রদায়িকতাকেও স্বাভাবিক, সুতরাং পূজ্য মনে হবে।’
সম্প্রতি সৃজিত মুখোপাধ্যায় পরিচালিত ‘দশম অবতার’ ছবিতে শোনা গেছে এই গান। ‘আমি সেই মানুষটা আর নেই’ আসলে এক ধরনের বদলে যাওয়া জীবনের কথা বলে। এবং এই গানের রেকর্ডিং-ও যে কতটা আলাদা, এই পর্বে রইল সে-গল্পও।
দুর্গাপুজো আসা মানেই চতুর্দিকে শুধু আনন্দ আর আনন্দ! তবে খেয়াল করলে দেখা যাবে, এই আনন্দের একজনই কেবল শত্রু। পুলিশ নয়, গাড়ি নয়, রাস্তার গর্তও নয়— সে হল নিজেরই দুটো পা!
‘শিব দারুণ লোক। সর্বজনের অন্দরমহলে শিবের অবাধ যাতায়াত। সহজ লোক যে! ঝামেলা নেই। কিছুই নেই। একটা পাথর হলেই চলে। দুর্গার চেয়েও বেশি সাকসেসফুল পাবলিক ফিগার।’ শিল্পী পার্থ দাশগুপ্তর সঙ্গে কথা বললেন শুভময় মিত্র।
আর্টের প্রভাবে, প্রলেপে দুর্গাদর্শনের অভিজ্ঞতাও এখন অন্যরকম। জনগণ এই বদলকে পছন্দ করেছেন। আবার, সনাতন চেহারাকে ভুলেও যাননি। দুর্গার আদি চেহারার অন্যতম শ্রদ্ধেয় রূপকার, কলকাতার প্রদীপ রুদ্র পালের সঙ্গে কথা বললেন শুভময় মিত্র।
‘এই লোকের ওপর রাগ করা যায়, কিন্তু অনুরাগ থামানো যায় না। কারণ এই লোকটার মতো আর বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে কেউ নেই। এ একটা লোকই না, একটা আইডিয়া, একটা ছায়াপথ, যার মধ্যে বহু দীপ্তির পুঞ্জ আর অনেক সর্বনাশের আঁধার।’
‘এ আসলে বাহনের অভিমান। যত্ন না পেয়ে পড়ে থাকার অভিমান। সব বাহনেরই যত্ন লাগে, আত্তি লাগে। নইলে আমাদের গাড়ির মতো কবে সিংহ, হাঁস, ময়ূর, প্যাঁচা আর ইঁদুরও অভিমান করে চলচ্ছক্তিহীন হয়ে পড়বে, বলা যায় না!’
‘পুজো ও পুরস্কারের সমীকরণে আরাধনা ব্যাপারটাই কি গৌণ হয়ে পড়ছে না? ঘরে বাইরে যে হিংসার প্রকাশ এবং মানুষে মানুষে বা দেশে দেশে যে ভয়ানক যুদ্ধ চলছে, সেখানে কে-ই বা দুর্গা আর কে-ই বা মহিষাসুর!’
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.