পত্রিকা

সুস্নাত চৌধুরী

মেগা ম্যাগাজিন : পর্ব ৫

‘একযোগে জীবনসঙ্গী ও সহযোগী সম্পাদককে পেয়ে গেলেন ডেউইট। ঠিক হল, তাঁরা নিজেরাই বের করবেন ‘রিডার্স ডাইজেস্ট’। ১৯২১ সালের অক্টোবরে বিবাহবন্ধনে বাঁধা পড়লেন লায়লা ও ডেউইট। নিউ ইয়র্ক সিটির ঠিকানায় তৈরি হল রিডার্স ডাইজেস্ট অ্যাসোসিয়েশন।’

মন্দার মুখোপাধ্যায়

আলোর রং সবুজ : পর্ব ১২

‘বড় অভিভূত লাগছে ভূতেশের। মনে মনে প্রণাম জানিয়ে সে ভাবল, কৃপানাথ নয়! জয় ইংরেজ সরকারের, জয় ভাইসরয় সাহেবের— এমন আপিস! এমন দপ্তর! এটাকেই তো ঘরবাড়ি করে ফেলবে সে!’

দূরপাল্লা : পর্ব ১৮

কথা আর ছবির মেলবন্ধনে পৌঁছে যাই না-যাওয়া দেশে, ‘দূরপাল্লা’র জানালা দিয়ে আমরাও উঁকি দিই বহির্বিশ্বে। এবারের পর্বে রইল উত্তর আমেরিকার নিউ ইয়র্কে ‘স্ট্র্যান্ড বুকস্টোর’ থেকে ভার্জিনিয়ায় ‘লুরে গুহা’ দেখতে যাওয়ার গল্প।

এক শালিক: পর্ব ৫৬

রাষ্ট্রের নিপীড়নে দমে না গিয়ে নিজেদের স্বাধীন ভাবনাচিন্তার পরিসরকে চালু রাখছেন, তৈরি করছেন সমান্তরাল এক রাষ্ট্র যেখানে শুভবুদ্ধিসম্পন্ন, কৌতূহলী, দরদি মানুষদের ভিড় বাড়ছে— তাঁরাই আজকের প্রকৃত বিশ্ব-নাগরিক।

খালধারের গপ্পো

‘নতুন ঘটনা বলতে মিউনিসিপ্যাল ইলেকশনের দিন ঘোষিত হয়। গেরুয়া শাড়িতে কুটুপিসির তুলি হাতে ওয়ালিং-এর ছবি ওঁর ফেসবুক পেজে চলে আসে। ব্যাকগ্রাউন্ডে গান : রং দে তু মুঝে গেরুয়া।’

স্নান

‘কাঁপতে কাঁপতে বেরিয়ে এসেছিল রামরতন। অপমানিত সে অনেকবার হয়েছে, অনেকে বলে অপমানিত না হলে ভাল লেখা যায় না; কিন্তু তাই বলে পিয়নের পোস্ট! বাবলুর অফিসে বসে রামরতন কেঁদে ফেলেছিল ছেলেমানুষের মতো।’

ডাকবাংলা.কম

সাক্ষাৎকার : প্রয়াগ শুক্ল (দ্বিতীয় পর্ব)

কলকাতা থেকে দিল্লি, সত্যজিৎ রায় থেকে মকবুল ফিদা হুসেন— হিন্দি ভাষার বিখ্যাত লেখক, অনুবাদক ও শিল্প-সমালোচক প্রয়াগ শুক্ল-র সঙ্গে ডাকবাংলা.কম পত্রিকার পক্ষ থেকে কথা বললেন পৃথ্বী বসু এবং সন্দীপন চক্রবর্তী।

পারাপার: ‘বরিশালের প্রয়াত গুনীজন’

আগামী ২৪ ফেব্রুয়ারি কলকাতা প্রেস ক্লাবে, বিকেল তিনটের সময় ‘বরিশালের প্রয়াত গুনীজন’ বইটির আনুষ্ঠানিক আবরণ উন্মোচন হবে। ‘পারাপার’ নামক এই বই প্রকাশ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন দুই বাংলার বহু বিশিষ্ট মানুষ। অনুষ্ঠানে প্রবেশ অবাধ।

মন্দার মুখোপাধ্যায়

আলোর রং সবুজ : পর্ব ১১

‘সঙ্গে করে আনা এই একমাত্র উপহারটুকুও আমার হাতে সরাসরি না দিয়ে, মেসোমশাই সেটাও দিয়ে গেছেন ছোটেলালের হাতে। একেই বোধহয় বলে ভিজিলেন্সকে আঙুল দেখানোর স্পর্ধা; একই সঙ্গে আপাত বিশ্বাস অর্জনের পথও।’

সামথিং সামথিং : পর্ব ৫২

‘তিনি কি ভেবেছিলেন একজন মানুষ যখন নিজের অস্তিত্বের চেয়েও তার দেশের মানুষকে বেশি ভালবাসে তখন সে সেই প্রেমের জোরেই অপরাজেয় হয়ে যায়? তিনি কি সত্যিই মনে করেছিলেন মৃত্যুটা এমন কিছু ব্যাপার নয়, লড়াইটা তার চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ?’

প্রবীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

অনর্থশাস্ত্র : পর্ব ৩

‘চিন-ভারত যুদ্ধের পর নেহরু মানসিক ভাবে তো বটেই, শারীরিক ভাবেও ভেঙে পড়ছিলেন। চৌষট্টি সালের সাতাশে মে নেহরু মারা গেলেন, আর তার প্রায় পাঁচ মাস পর ষোলই অক্টোবর চিন প্রথমবারের জন্য পারমাণবিক বিস্ফোরণ ঘটায়।’

শ্রীজাত

হিয়া টুপটাপ, জিয়া নস্টাল : পর্ব ৩৩

‘এ-বয়সে এসে আমার লুকোচুরির জায়গা হয়ে দাঁড়িয়েছে নিজেরই লেখা। অন্য কেউ তো খেলায় নেয় না, সেসব বন্ধুদের সঙ্গেও যোগাযোগ নেই আর, কবেই ছেড়ে চলে এসেছি সেই পুরনো পাড়া, পুরনো বাড়ি। কিন্তু লুকোচুরিটা ছাড়িনি।’