পত্রিকা

মোরে বারে বারে ফিরালে

‘এ দেশে এখনও শুরু না হলেও বিদেশে নিয়ামক সংস্থাগুলো যেখানে ‘সিরিয়াল রিটার্নার’দের বয়কট কিংবা জরিমানা করার কথা ভাবছে, সেখানে সবার উলটো পথে হেঁটে ‘ডিজেল’-এর সেই বিজ্ঞাপন ফ্যাশন, বিজ্ঞাপনী দুনিয়া ও তামাম বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছিল।’

মন্দার মুখোপাধ্যায়

আলোর রং সবুজ : পর্ব ১৯

‘একই সঙ্গে ভূতেশের বুক ফুলে উঠল এই ভেবে যে, এ হেন ইংরেজ সরকারের অধীনে সে একটা চাকরি পেয়ে গেল, একেবারে অ্যাকাউন্টস দপ্তরে! আর্মিদের প্রয়োজনে লাগে এমন সব জিনিসপত্র-জোগানের কেনা-বেচার হিসেব রাখতে হবে তাকে।’

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

এক শালিক: পর্ব ৫৯

গরমের বাজার এখন রমরমা। হা গরম! কী গরম! বলে জনগণ মুচ্ছো যাচ্ছেন। এমন সময় এয়ার কন্ডিশনার লাগিয়ে একটি লঙ্গরখানা খুললে মন্দ হবে না। গরমে কিছুক্ষণ জিরিয়ে নেওয়া যাবে আর যিনি এটি খুলবেন, অচিরেই তিনি টাকার গরমে আরও বড় এসি-র খোঁজ করবেন।

ডাকবাংলা.কম

সাক্ষাৎকার : মৃন্ময় প্রামাণিক (দ্বিতীয় পর্ব)

অনুবাদের জন্য শরণকুমার লিম্বালের ‘দলিত নন্দনতত্ত্ব’ এ-বছর সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার লাভ করেছে। বাংলায় দলিতচর্চা এবং দলিত সাহিত্যের নানা প্রসঙ্গ নিয়ে অনুবাদক মৃন্ময় প্রামাণিকের সঙ্গে কথা বললেন বিজলীরাজ পাত্র।

শুধু কবিতার জন্য : পর্ব ৩৬

‘তুমি দত্তবাড়ির ছেলেকে/ পাঠিয়েছিলে শিকাগো/
ঠাকুরবাড়ির ছেলেকে শিলাইদহ/
গদাধর চাটুজ্যেকে/ তুমিই স্টার থিয়েটারে/ গিরিশের থ্যাটার দেখতে/
অথচ তোমার কোনও অহংকার নেই/ পাঁচিলে বসে/ এমনভাবে পা দোলাচ্ছ/ যেন বিপ্লব হবে…’

অনর্থশাস্ত্র : পর্ব ৪

‘ব্রিটিশ গোয়েন্দারা জানালেন ডেরেকের হিরো, আইডল, গুরু আর কেউ নয়, স্বয়ং জ্যাক দ্য রিপার! উনিশ শতকের শেষে যে আততায়ী একাধিক নৃশংস হত্যাকাণ্ডর মাধ্যমে পৃথিবী জুড়ে চর্চায় চলে এসেছিল। এবং সে চর্চা এখনও অব্যাহত।’

কয়েকটি কবিতা

‘এই তো জীবন,/ একটা বাঁকানো চাঁদের মতো/ চিৎ হয়ে বিছানায় শুয়ে-/ জোছনায় ঢেলে দিচ্ছে/দুগ্ধফেননিভসুধা,পরীদের সাবানের জল।/ আমি তারই দুই আঁজলা/ অকাতরে ছুঁড়ে দিচ্ছি/ গন্ধে মাতোয়ারা সব হতোদ্যম বন্ধুদের দিকে।’

মন্দার মুখোপাধ্যায়

আলোর রং সবুজ : পর্ব ১৮

‘বয়কট নীতিতে বাদ গেল না ইস্কুল-কলেজ ছেড়ে গুপ্ত সমিতিতে নাম লেখানো। কুস্তির আখড়া এবং সাধুসন্তদের আশ্রমগুলো হয়ে উঠতে লাগল এইসব কাজের আঁতুড়ঘর। ধরপাকড়ও চলল সেই হারে।’

মন্দার মুখোপাধ্যায়

আলোর রং সবুজ : পর্ব ১৭

‘ইতিমধ্যে কনের বাড়ি তত্ত্ব নামিয়ে, নিজের বাংলোয় ফিরেই মুখার্জি-সাহেব তনুকে জানিয়ে দিলেন যে, বিকেলবেলা তনুর এখান থেকে যে বেরনো, তা কিন্তু মোটেই ফুল-সাজানো মোটরে চড়ে, বরবেশে যাওয়া নয়; বিয়ের সাজ করে নেবে, ওই বাড়ি পৌঁছে।’

দূরপাল্লা : পর্ব ১৯

প্যারিস একদিকে শিল্প-সাহিত্য-ফ্যাশনের মক্কা, প্রেমের শহর; আবার অন্যদিকে ইতিহাসের আবরণে সজ্জিত আধুনিক এক আড্ডার ঠেক। সে এক চিরনতুন মায়ানগরী। এবারের ‘দূরপাল্লা’য় রইল প্রথম দেখায় প্যারিস-এর প্রেমে পড়ার গল্প।

পৃথ্বী বসু

আউট অফ প্রিন্ট : পর্ব ১

‘পুলকেশবাবু এই বইয়ের সিংহভাগ জুড়ে পাঠককে জানান দিয়েছেন দুটো বিষয়। এক, বিদ্যাসাগরের বইয়ের সংগ্রহ কতটা বৈচিত্রময় ছিল। দুই, তিনি কীভাবে বই পড়ার পাশাপাশি তাতে কোনও পাঠচিহ্ন রাখতেন।’

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

ছায়াবাজি : পর্ব ২৪

‘ছবির সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হল, বারে বারে প্রত্যাশার তোয়াক্কা না করে অন্য দিকে চলে যাওয়ার প্রবণতা। প্রথমে ভাবা হল ওয়েস্টার্ন, বর্বরদের বিষাক্ত তিরধনুকের সঙ্গে মাত্র তিনজন আলোকপ্রাপ্তের লড়াই, দেখা গেল তা নয়।’