

অপ্রকাশিত সাক্ষাৎকার : সুবীর সেন
‘‘অভিমান’ ছবিটা করার জন্য হৃষীকেশ মুখার্জি ছ-বছর আমার জন্য অপেক্ষা করেছিলেন। আমি করিনি। কেননা মা বারণ করেছিলেন। ওই রোলটা অমিতাভ বচ্চন করেন। নায়কের নাম সুবীর। গায়ক। ওইটাই আমি…’
‘‘অভিমান’ ছবিটা করার জন্য হৃষীকেশ মুখার্জি ছ-বছর আমার জন্য অপেক্ষা করেছিলেন। আমি করিনি। কেননা মা বারণ করেছিলেন। ওই রোলটা অমিতাভ বচ্চন করেন। নায়কের নাম সুবীর। গায়ক। ওইটাই আমি…’
অনুভূতির এই সূক্ষ্ম লেখচিত্র , এই স্পর্শকাতর স্পন্দন থেকেই রিলকের কবিতা জেগে ওঠে। পর্যবেক্ষণ, অনুভূতি, মেধা, স্বপ্ন আর ঘোর দিয়ে তার অবয়ব নির্মিত।
‘লিটল মাস্টার টপকে গেলেন স্যর ডনকে। সুনীল কেরিয়ারের সর্বোচ্চ রান করলেন। ২৩৬। সে কোনও আক্রমণের পথে নয়। নিজের কক্ষপথ থেকে চ্যুত হয়ে নয়। ফিরে এলেন নিজের চেনা ছন্দে। হয়তো তার অহং এর থেকে বড় হয়ে দাঁড়াল অনুশীলনের শ্রদ্ধাবোধ।’
‘কেউ চলে যাওয়ার পর, অবিচুয়ারি লেখার সময়ে আমরা সেই রক্তমাংসের মানুষকে মহান করে তুলি। তবে মনমোহন সিংকে যদি মনে করতে হয়, তবে ভারতের মানুষ তাঁকে মনে রাখবে তাঁর অর্থনীতির সংস্কারের জন্য।’
‘অনেক সময়ে সম্পাদক রমাপদ চৌধুরী অপ্রিয় হয়েছেন তাঁর অনুজ সাহিত্যিকদের কাছে। ক্ষুরধার মেধাসম্পন্ন মানুষটি তবুও লেখার ভাল-মন্দ বিচার করতে কোনওদিন কারও সঙ্গে অন্যায় সমঝোতা করেননি।’
বাকস্বাধীনতার কোনও সীমা থাকতে পারে না, সেই অধিকারের ডগায় কোনও তারাচিহ্ন দিয়ে মিনি-হরফে ‘শর্তাবলি প্রযোজ্য’ লেখা যায় না। যদি ক-কে নিয়ে ব্যঙ্গ করা যায়, তবে খ-কে নিয়েও যাবে।
আমার সঙ্গে আলাপ হওয়ার পর একদিন বললেন, “শান্তনু, আমি একটা কমেডি ছবি বানাচ্ছি, যে ধারাটা আমার জীবনেও নতুন। আমি চাই আমরা একটা ফ্রেশ স্টার্ট করি।’
মায়েদের কষ্ট হতে নেই। বিরক্তি তো নৈব নৈব চ! সত্যিকারের মায়েদের ‘বিরক্তি’ জাগলে ‘মা’ স্টিরিওটাইপটির গায়ে আঁচ পড়বে! আর আসল মায়েদের থেকে কল্পনার আদর্শ মায়েদের নিয়েই যাবতীয় উৎকণ্ঠা।
বঙ্গশিল্পের ঝলমলে পরম্পরাটি সবার সামনে সাজিয়ে দিয়েছেন উদ্যোক্তারা। বলে রাখা ভাল, শুধুমাত্র শিল্পকর্ম নয়, তার প্রদর্শনের জায়গা ও যত্নবান সম্পাদনা নতুন মাত্রা যোগ করেছে বেঙ্গল বিয়েনালে-তে।
‘ডিরোজিও-র সরাসরি ছাত্র না হলেও তাঁর শিক্ষা ও চেতনার প্রভাব পড়েছিল কৃষ্ণমোহন বন্দ্যোপাধ্যায়ের ওপরে। খ্রিস্টীয় সমাজে তাঁর যাতায়াতও শুরু হয়। শেষপর্যন্ত রেভারেন্ড ডাফ-এর কাছে ১৮৩২ সালের ১৬ অক্টোবর খ্রিস্টধর্মে দীক্ষিত হন তিনি।’
‘স্বাধীনতা’-য় আমার সক্রিয় কর্মজীবন— বলতে পারেন সাংবাদিকজীবন (তার মধ্যে দু-তিনবার আড়ালে-আবডালে সংবাদ শিকারও)— শেষ হয়ে যায় ১৯৬৪ সালে পার্টি বিভাজন ও ‘স্বাধীনতা’ পত্রিকাও সঙ্গে-সঙ্গে বন্ধ হয়ে যাওয়ায়।
তুমুল গ্রীষ্মের খররোদে পুড়তে থাকা একটি দিনের প্রেক্ষিতে লেখা এই কবিতায় বড়দিনের কোনও আঁচ নেই; তবু যিশু এলেন অনিবার্যভাবে এবং তাঁর আসাটাই এই বর্ণনার নির্ঝরকে কবিতায় উত্তীর্ণ করল।
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.