

উপেক্ষিত ‘কর্ণ’
‘তুলসীদাস বলরাম এতটাই কমপ্লিট ফুটবলার যে, গোলরক্ষক থেকে সেন্টার ফরওয়ার্ড— দলের প্রয়োজনে সব পজিশনেই তাঁকে খেলতে হয়েছে। বল–স্কিল অতুলনীয়। আবার আক্রমণেও ক্ষুরধার।’
‘তুলসীদাস বলরাম এতটাই কমপ্লিট ফুটবলার যে, গোলরক্ষক থেকে সেন্টার ফরওয়ার্ড— দলের প্রয়োজনে সব পজিশনেই তাঁকে খেলতে হয়েছে। বল–স্কিল অতুলনীয়। আবার আক্রমণেও ক্ষুরধার।’
‘নতুন সপ্তাহ মানে নতুন সম্ভাবনা। এই সপ্তাহে নতুন করে কিছু শিখব, বা ক্লাসে নিজের ভালোলাগার একটা বিষয় পড়াব, না-মেলা অঙ্কটা নিয়ে কোমর বেঁধে লড়ব, সোমবারের শুরুতে সেই আনন্দ মেশানো উত্তেজনা থাকে।’
‘সাক্ষাৎকার পর্ব শেষ হতে প্লেন ধরার তাড়ার মাঝেই নিপাট মধ্যবিত্ত ভদ্রলোকের মতো অনুরোধ করলেন ভিভ, ‘কত দূরের দেশ থেকে এসেছ তোমরা। মাই ফেভারিট প্লেস অন আর্থ, ইন্ডিয়া। প্লিজ বাড়িতে যেও।… ’
‘আল মাহমুদকে আমি দেখি সিউড়িতে, মাস্টারমশাই কবিরুল ইসলামের বাড়িতে। সাদা পাজামা-পাঞ্জাবি। ব্যাকব্রাশ চুল। ছিমছাম চেহারা। তার ক-বছর পরই যেন সন্দীপন চট্টোপাধ্যায় মিনিবুক সিরিজে প্রকাশ করেন আল মাহমুদের ‘সোনালি কাবিন’ আর হইহই পড়ে যায় কলকাতায়।’
‘মহামূল্যবান অস্ত্রটি ছুড়ে মারার পর নিরঞ্জন আবার সেটি ফেরত চাওয়ার জন্য ধেয়ে যেত। এ-কথা সকলেরই জানা ছিল। তাই নিরঞ্জন পাগলা বিড়ি ছুড়ে মারলে ক্রিকেটের লোপ্পা ক্যাচের মতো লুফে নেওয়াই ছিল পাড়ার ছেলেদের দস্তুর।’
‘প্রতুলদার গানের ধারাটা একেবারেই অনন্য। যন্ত্রাণুষঙ্গের হইচই ছাড়াও যে অমন মাতিয়ে দেওয়া গান হতে পারে, তা প্রতুলদাই দেখিয়ে দিয়েছিলেন।’
‘দোকান খোলা থাকত দুপুর বারোটা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত। জমে যেত শনি-রবিবার। আড্ডা-আলোচনা-তর্কবিতর্কের সঙ্গে থাকত গান।’
‘শিল্পে, অথবা আমাদের অভিজ্ঞতা ও নির্জ্ঞানে, বারবার পালটে গেছে চুম্বনের প্রেক্ষিত, চুম্বনের পাঠ— মৃত্যু থেকে পুনর্জীবনে; প্রেম থেকে কামে; আসক্তি থেকে বিচ্ছেদে; আনুগত্য থেকে বিরোধিতার বহুমাত্রিকতায় ব্যক্ত হয়েছে তার ভাব।’
‘বেলা গড়ালে মাঠের দখল নেয় নিম্নবর্গ। কোনও মেসি-কোহলি নয়, মাঠের মসিহা হয়ে যায় স্টার জকি সুরজ নারেডু। ‘সুরজ, সুরজ!’ চিৎকারে গ্যালারি কেঁপে ওঠে। ফার্স্ট প্রাইজ সুরজ নিলে জিতে যায় একটা গোটা মাঠ।’
‘দেশ-বিদেশ থেকে গগনেন্দ্রনাথকে খ্যাতি এনে দিয়েছে ‘জীবনস্মৃতি’-র ছবি। কবিপুত্র রথীন্দ্রনাথের অনুরোধে আঁকা এই পর্বের ছবিগুলো তাঁর চিত্রীসত্তাকে আলাদা করে চিনিয়ে দেয়। ‘রবিকা’-র স্মৃতিআলেখ্য ঘিরে ছবি আঁকতে গিয়ে তিনি নিছক ইলাস্ট্রেটর হয়ে ওঠেননি।’
‘পুরাকালের স্থাণু বা নব্যযুগের ঝানু— সকলেই চটজলদি সমীকরণে বিশ্বাসী। কেউ-ই মনে রাখে না, একটা গোটা গোষ্ঠী অবিমিশ্র ভাল বা বেধড়ক মন্দ হওয়া অসম্ভব (একটা গোটা মানুষের বেলায়ও তা খাটে)।’
‘অনেকেই বলে, এত পুরনো রেডিও, বেচে তো অনেক টাকা পাবে! আমি কোনওদিন সেটা করি না। ওই যে গুরুদেবের কথা! সততা সবসময় বজায় রাখবে।’ বিশ্ব রেডিও দিবসে অমিতরঞ্জন কর্মকারের সাক্ষাৎকার…
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.