

ব্যাকস্টেজ: পর্ব ২
‘এক বিকেলে তমালদা নিয়ে এলেন রিঙ্কুকে। একমাথা ঝাঁকড়া-কোঁকড়া চুল, আমার মতোই রোগা প্যাঁকাটি, চোখে চশমা, আর সেই চশমা ভেদ করে দুটো মায়াময় চোখ, যা ঘিরে রয়েছে ঘন কালো লম্বা পাতা।’ ঋতুপর্ণ ঘোষের সঙ্গে প্রথম আলাপ।
‘এক বিকেলে তমালদা নিয়ে এলেন রিঙ্কুকে। একমাথা ঝাঁকড়া-কোঁকড়া চুল, আমার মতোই রোগা প্যাঁকাটি, চোখে চশমা, আর সেই চশমা ভেদ করে দুটো মায়াময় চোখ, যা ঘিরে রয়েছে ঘন কালো লম্বা পাতা।’ ঋতুপর্ণ ঘোষের সঙ্গে প্রথম আলাপ।
‘বুড়ি পোড়ানোয় আমাদের অতিরিক্ত আনন্দ ছিল সেই আগুনে আলু পুড়িয়ে, আচ্ছা করে জম্পেশ মেখে সেটাকে খাওয়া। তাই এত আয়োজন। কিন্তু সেই সন্ধের মুখে হবে বুড়ি পোড়ানো, তার জন্য দুপুর থেকেই আমাদের লেগে পড়তে হত কাজে।’ শৈশবের ন্যাড়া পোড়ার স্মৃতি।
‘আমি জানতে চাই, আমার বাবা-মা যখন বড় হচ্ছিলেন, আমাদের কলকাতা কেমন দেখতে ছিল। আমি সেই সময়ের নাটক দেখতে আর গান শুনতে চাই; মহীনের ঘোড়াগুলির অসামান্য পারফর্ম্যান্স এবং উৎপল দত্তর স্টেজে অভিনয় দেখতে চাই।’ অতীতে ফেরার বাসনা।
‘However, in March 2020, as lockdown was imminent and part-time maids were rendered unavailable by the halt in transport, mops stormed into Indian homes. The ‘new normal’ had entered our world and the mop was a supporting actor in the changes it wrought.’
‘…To use lockdown as a means to suppress infection is a fallacy for various reasons….You can’t sustainedly keep down infections unless you keep lockdown forever, which is obviously absurd.’ In conversation with epidemiologist Professor Sunetra Gupta.
‘I don’t necessarily want to go back in time, although of late the idea doesn’t sound half-bad, considering the approaching elections. However, hypothetically speaking, if I did have access to a time machine, I would definitely not give up on the opportunity of some temporal globe-trotting.’
‘যে পাঠকেরা তাঁর জ্ঞাতি নয় বরং অজ্ঞাত, সেই অচেনা এবং অপরিচিত পাঠকের সঙ্গে তিনি এক রকমের আঁতাঁত করছেন, যাতে সমস্যাগুলোকে সঙ্গে রেখে একটা অন্য রকমের ভবিষ্যৎ সৃষ্টি করা যায়।’ মার্কেস-পাঠের অনন্য দৃষ্টিভঙ্গি।
‘ও আমাকে বললে—/ নীল পাথরের মালা পরে থাকো কেন?/ আকাশ কি নীল, শুধুই নীল, / আকাশ আর নীলাকাশে আমাদের এখন কী দরকার?/ বর্ণ গন্ধ দৃশ্য হাসি ও অশ্রু সবই তো আমরা/ দুজন দুজনের মধ্যে খুঁজে পাই।/ তবে আকুল হবার কষ্ট কেন করবে?’ নতুন কবিতা।
‘পুরাণে একটা গল্প পাওয়া যায়।… শিবের কপাল থেকে ঝরে পড়ে এক বিন্দু ঘাম। এই ঘামের থেকে জন্ম নেয় জ্বরা (এবং তার সাথে সম্ভবত জ্বরী, যদিও সে কথা কোথাও বলা নেই), এবং যজ্ঞভূমিতে গিয়ে সে ছড়াতে শুরু করে অসুখ।’ দেবতার মাহাত্ম্য কিংবা অপদেবতার অভিশাপ।
মার্গসঙ্গীতকে আশ্রয় করে ওস্তাদ আলাউদ্দিন খান প্রথম তৈরি করেন ‘মাইহার ব্যান্ড’। যার স্মৃতি আজও সংরক্ষিত রয়েছে সেখানে। পাশাপাশি গোয়ালিয়রে ওস্তাদ হাফেজ খান আজও জীবন্ত। সুরের ঐতিহ্য, তার পরম্পরাকে বাঁচিয়ে রাখার স্বপ্নের কথা উঠে এসেছে এই পর্বে।
কোভিড আসার আগে সিনেমা কেবলমাত্র বিনোদনের অংশ হয়েই ছিল না, ছিল নানা মুহূর্তের সঙ্গী হয়ে। কিন্তু বদল হল। যাঁরা মনে করতেন সিনেমাই শুধু কুলীন শিল্প আর ওয়েব সিরিজ হচ্ছে তার কুলাঙ্গার ভাইপো, তাঁদেরও এখন ওয়েব সিরিজ না দেখলে ঘুম হয় না!
‘হয়তো কোনো ছুটির দিন সেটা। স্টুডিওতে কেউ নেই। ফাঁকা সব। কিন্তু আমরা দুজনে গিয়ে বসতাম সেই ঘরে। চারদিকে অসংখ্য বই আর ম্যাগাজিন। তখন গুরু আর আমি একাকার হয়ে যেতাম গল্পের জগতের মধ্যে!’ বন্ধুত্বের অন্তরঙ্গ মুহূর্ত।
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.