

অ্যাবরা কা থ্যাবড়া ১৮
কথা থাকবে না, শুধু ছবি। মানে কার্টুন, ব্যঙ্গচিত্র। অবশ্য শুধু ব্যঙ্গ কেন, থাকবে হিহি, খিলখিল, ঠোঁট টিপে মুচকি, একলা দোকলা ফোকলা হাসি। ব্যঙ্গচিত্র কখনও হবে বঙ্গ-চিত্র, কখনও স্রেফ তির্যক দৃশ্য। ছোট্ট ফ্রেম, বিশাল ক্যানভাস।
কথা থাকবে না, শুধু ছবি। মানে কার্টুন, ব্যঙ্গচিত্র। অবশ্য শুধু ব্যঙ্গ কেন, থাকবে হিহি, খিলখিল, ঠোঁট টিপে মুচকি, একলা দোকলা ফোকলা হাসি। ব্যঙ্গচিত্র কখনও হবে বঙ্গ-চিত্র, কখনও স্রেফ তির্যক দৃশ্য। ছোট্ট ফ্রেম, বিশাল ক্যানভাস।
‘…I know cricket has evolved tremendously and we have made a lot of adjustments to provide entertainment and enjoyment to the fans, but it is important to make sure that we also look after the players. Towards that end, the WTC is a step in the right direction.’ A connoisseur’s joy as he looks at the India and New Zealand teams at the finals of the World Test Championship in Southampton.
‘A ‘devata’ must never get carried away by the devotion of the ‘yajaman’ (the worshipper). He must remember that the devotion is based on a particular need fuelled by a particular circumstance. When the circumstance changes, when the need passes, the adoration ceases and the worship ends. In other words, devotion for a ‘devata’ has a very clear expiry date.’ The shelf-life of deities.
সত্যজিৎ রায় এখন থাকলে কেমন ছবি করতেন? আজকের যুব-সমাজ ‘প্রতিদ্বন্দ্বী’র সিদ্ধার্থকেই মনে করায়? এই সময়ের কাছে সত্যজিত রায়ের প্রাসঙ্গিকতা। উত্তর দিচ্ছেন ধৃতিমান চট্টোপাধ্যায়।
হকিস্টিকের কদর ছিল খুব, তা খেলার জন্য ততটা নয়, যতটা মারপিট করার জন্য। বাঙালদের রক্ত এমনিতেই একটু গরম, স্বাভাবিক কথাবার্তা কওয়ার সময়েও অনভ্যস্ত কানে মনে হবে ঝগড়া করছে। ইন্ধন পড়লে তো কথাই নেই।
‘একদিন বুদ্ধদেব তাঁর পরিচালিত ‘লাল দরজা’ ছবিটা দেখাবার জন্যে ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে গেলেন গোর্কি সদন-এ। আমি বসেছি ঠিক তাঁর সামনে। সে যে কী অস্বস্তি, এক পরিচালকের এতখানি কাছে বসে তাঁর ছবি দেখা। একবার হাই তুললে যদি উনি ক্ষুণ্ণ হন!’ বুদ্ধদেব দাশগুপ্তর স্মৃতিচারণ।
‘বাজারে নীল আপেল ওঠে বৃষ্টি ধরার পরে,/ সন্দেহ তার মিনার খোলে, সুযোগ নিজের ঝুলি/ হারানো মুখ কেউ আঁকে ঠিক গোয়েন্দা দফতরে/ডাইরি নিজের মধ্যে লুকোয় অচেনা অঙ্গুলি।/ ছুটছ তুমি। থামবে না। মন নির্দেশিকা শোনায়।/ বন্দি নজর এড়িয়ে ফের দেখতে পাব কবে?’ নতুন কবিতাগুচ্ছ।
রেড রাইডিং হুড দিদিমার বাড়িতে গিয়ে দ্যাখে, দিম্মার চোখদুটো বড়, আর হাঁ-টা সাংঘাতিক উদ্ভট। তারপর দিম্মা, মানে নেকড়ে, তাকে গপ করে গিলে নেয়। পরে নেকড়ের পেট থেকে বেরিয়ে, রেড কী বলে? আর গানে, জীবনের কোলাজ ধরা থাকে খুচরো কয়েকটা ছবিতে: কিছু টুক, কিছু টাক, কিছু বেঁটে মৌচাক।
‘ধামাখালির ঘাটে পি.এইচ.ই.-র চিফ ইঞ্জিনিয়ারের বিশাল লঞ্চ ঠায় দাঁড়িয়ে। আতাপুর, মণিপুর, ছোটতুষনিয়া ও অন্য অসংখ্য গ্রামে গ্রামে পৌঁছে যাচ্ছে ছোট ট্যাঙ্কে পানীয় জল। স্কুলে, স্টর্ম সেন্টারে দু’বেলা খিচুড়ি। সকালে চিঁড়ে আর আখের গুড়।’ ইয়াস-পরবর্তী সুন্দরবন।
কথা থাকবে না, শুধু ছবি। মানে কার্টুন, ব্যঙ্গচিত্র। অবশ্য শুধু ব্যঙ্গ কেন, থাকবে হিহি, খিলখিল, ঠোঁট টিপে মুচকি, একলা দোকলা ফোকলা হাসি। ব্যঙ্গচিত্র কখনও হবে বঙ্গ-চিত্র, কখনও স্রেফ তির্যক দৃশ্য। ছোট্ট ফ্রেম, বিশাল ক্যানভাস।
‘পরিচালক হিসেবে উনি কী চাইছেন, সেটা সোজাসুজি বলতেন না, ওঁর একটা অদ্ভুত ঘুরিয়ে বলার ধরন ছিল। ধীরে ধীরে আমি সেই ধরনটা বুঝতে শিখলাম, ওঁর ইঙ্গিতগুলো ধরতে পরের দিকে আর অসুবিধে হত না। ওঁর কাছে, ছবিটার প্রাণভোমরা ছিল ‘অনুভূতি’।’
বুদ্ধদেব দাশগুপ্তর স্মৃতিচারণ।
নিজেকে বলেন নাটকের অনলস কর্মী, বাঙালি বলে নাট্যজগতের এক স্তম্ভ। তিনি বিভাস চক্রবর্তী। বয়ান করলেন তাঁর নাট্যজীবনের আখ্যান। আর সূত্রধর? মাধবমালঞ্চি কইন্যা নাটকের সুমন মুখোপাধ্যায়।
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.