পত্রিকা

উপল সেনগুপ্ত

অ্যাবরা কা থ্যাবড়া ৭

কথা থাকবে না, শুধু ছবি। মানে কার্টুন, ব্যঙ্গচিত্র। অবশ্য শুধু ব্যঙ্গ কেন, থাকবে হিহি, খিলখিল, ঠোঁট টিপে মুচকি, একলা দোকলা ফোকলা হাসি। ব্যঙ্গচিত্র কখনও হবে বঙ্গ-চিত্র, কখনও স্রেফ তির্যক দৃশ্য। ছোট্ট ফ্রেম, বিশাল ক্যানভাস।

দেবদত্ত পট্টনায়েক (Devdutt Pattanaik)

Prosecuting the Gods

‘… Mythology comprises stories deemed sacred by a culture that are transmitted over generations because they contain the subjective truth of culture. They convey a worldview. They grant meaning. These stories are never to be taken literally.’

ভি ভি এস লক্ষ্মণ (V.V.S Laxman)

Laxman Lekha: Part 2

‘With three World Cups lined up over the next two and a half years, there is a pressing need to ensure the presence of a sixth bowling option at all times. More alarming is the steady decline in the quality of spin bowling in the 50-over format, specifically.’

সুস্নাত চৌধুরী

ভেগানিজম ও বাঙালির মাছ দিয়ে শাক ঢাকা

‘মাছে-ভাতে তো বটেই, বাঙালির দুধে-ভাতে থাকা নিয়েও ইতিউতি উঠে আসছে প্রশ্নচিহ্ন। কারণ বঙ্গবাসীর রান্নাঘরের দিকে তেরছা নজরে তাকানো শুরু করে দিয়েছেন ‘ভেগানিজম’-এর সমর্থকরা।’ সাম্প্রতিককালের ভেগানিজম-চর্চার নানা দিক।

মালবিকা ব্যানার্জি (Malavika Banerjee)

সাক্ষাৎকার: সুনেত্রা গুপ্ত

কোভিড-আক্রান্তের সংখ্যা যেখানে হু-হু করে বেড়ে চলেছে প্রতিনিয়ত, সেখানে আমাদের প্রতিরোধ-ক্ষমতা গড়ে তোলার একমাত্র উপায় কি লকডাউন? মাস্ক-স্যানিটাইজারেরই বা ভূমিকা কতটুকু? ভারত এবং আন্তর্জাতিক স্তরের করোনা-পরিস্থিতি নিয়ে কথাবার্তা।

নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়

‘করোনা’ চলে গেলে স্মৃতিরা থাক

‘করোনা চলে গেলে, এই দুঃসহ স্মৃতি কি ভোলার? উত্তর, ‘না’। তবে এই স্মৃতি কি সংরক্ষণযোগ্য? এক কথায় উত্তর, সম্ভবত ‘হ্যাঁ’। এই দুই সহজ প্রশ্নের ছোট্ট দুটো উত্তরের প্রেরণায় সৃষ্টিমূলক ভাবনা নিয়ে এগিয়ে আসছে বিশ্বের সংগ্রহশালাগুলো।’ স্মৃতি আগলে রাখার ব্যতিক্রমী উদ্যোগ।

মালবিকা ব্যানার্জি (Malavika Banerjee)

বাতিল ন্যাতার গপ্পো

‘২০২০-র মার্চে, যখন লকডউন হব-হব এবং ট্রেন চলছে না বলে অনেক কাজের লোকই আসতে পারছে না, তখন এই ‘মপ’, বা লাঠির ডগায় ন্যাতা, একেবারে হইহই করে ভারতীয় ঘরকন্নায় ঢুকে পড়ল।’ করোনাকালীন জীবনে ‘মপ’-এর ভূমিকা।

সঞ্চারী মুখোপাধ্যায়

সাক্ষাৎকার: জয়রঞ্জন রাম

২০২0 সালের মার্চ মাস থেকে শুরু হয় লকডাউন। আর এই প্রথম দীর্ঘদিন মানুষের গৃহবন্দি দশা। ছোটদের স্কুল বন্ধ, চাকুরিজীবীদের ওয়ার্ক ফ্রম হোম— এই নতুন পরিস্থিতির সঙ্গে কীভাবে মানিয়ে উঠল সবাই? এরই মধ্যে মানসিক অবসাদেও জড়িয়ে পড়লেন কেউ কেউ। উঠে এল নানা দিক।

অরুণাভ সিংহ

দিল্লি ডায়েরি: পর্ব ১

‘কেন্দ্রীয় সরকার নতুন আইন পাশ করে, দিল্লির সরকারের হাতে যেটুকু ক্ষমতা ছিল তাও ভোঁতা করে দেওয়ার বন্দোবস্ত করে ফেলেছেন। এখন লেফটেন্যান্ট গভর্নরের অনুমতি ছাড়া কেজরিওয়াল সরকার অনেক কিছুই করতে পারবেন না।’ সাম্প্রতিক দিল্লির হালচাল।

সুদেষ্ণা রায়

ব্যাকস্টেজ: পর্ব ২

‘এক বিকেলে তমালদা নিয়ে এলেন রিঙ্কুকে। একমাথা ঝাঁকড়া-কোঁকড়া চুল, আমার মতোই রোগা প্যাঁকাটি, চোখে চশমা, আর সেই চশমা ভেদ করে দুটো মায়াময় চোখ, যা ঘিরে রয়েছে ঘন কালো লম্বা পাতা।’ ঋতুপর্ণ ঘোষের সঙ্গে প্রথম আলাপ।

শ্রীজাত

হিয়া টুপটাপ, জিয়া নস্টাল: পর্ব ২

‘বুড়ি পোড়ানোয় আমাদের অতিরিক্ত আনন্দ ছিল সেই আগুনে আলু পুড়িয়ে, আচ্ছা করে জম্পেশ মেখে সেটাকে খাওয়া। তাই এত আয়োজন। কিন্তু সেই সন্ধের মুখে হবে বুড়ি পোড়ানো, তার জন্য দুপুর থেকেই আমাদের লেগে পড়তে হত কাজে।’ শৈশবের ন্যাড়া পোড়ার স্মৃতি।

অনুষা বিশ্বনাথন (Anusha Vishwanathan)

বিন্দাসিনী: পর্ব ৩

‘আমি জানতে চাই, আমার বাবা-মা যখন বড় হচ্ছিলেন, আমাদের কলকাতা কেমন দেখতে ছিল। আমি সেই সময়ের নাটক দেখতে আর গান শুনতে চাই; মহীনের ঘোড়াগুলির অসামান্য পারফর্ম্যান্স এবং উৎপল দত্তর স্টেজে অভিনয় দেখতে চাই।’ অতীতে ফেরার বাসনা।