পত্রিকা

ডাকবাংলা.কম

মাধবী-কথা

তিনি সত্যজিৎ রায়ের নায়িকা। অভিনয় করেছেন ‘চারুলতা’, ‘মহানগর’ এবং ‘কাপুরুষ’ ছবিতে। কেমন ছিল তাঁর মানিকদার সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা? সত্যজিতের সিনেমাকে আজ কীভাবেই বা দেখছেন তিনি? এই আলাপচারিতায় উঠে এসেছে সেসব প্রসঙ্গ। কথোপকথনে সঞ্চারী মুখোপাধ্যায়।

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

এক শালিক: পর্ব ৬

পাড়ায় মাস্কহীন জমায়েত দেখলে বলি বে-আক্কেল, ইউরো কাপের মাস্কহীন জমায়েত দেখে মুগ্ধ। মা-মাসি সিরিয়ালে মজে থাকলে বলি গাঁইয়া, নিজেরা ওয়েব-সিরিজ (যা সিরিয়ালই) দেখে ভাবি, স্মার্ট। প্রেম-পাগলিনি রাধাকে পুজো করি, কিন্তু বাঙালি রাজনীতিক প্রেমের জন্য় সর্বস্ব ছাড়লে মিম বানাই।

শ্রীজাত

হিয়া টুপটাপ, জিয়া নস্টাল: পর্ব ৬

‘…শেষমেশ কিন্তু দেখা যেত, সকলের রথ-সাজানোই হরেগড়ে প্রায় একরকম হয়েছে। আর হবে না-ই বা কেন! সকলেই মধ্যবিত্ত, সকলেই পাড়ার একই দোকান থেকে একটু কাগজ আর টুকিটাকি কিনেছে, আর রথও সকলের তিনফুটিয়া। এর মধ্যে কত আর আলাদা হবে কেউ?’ রথের কথা।

জয়ন্ত সেনগুপ্ত

হেঁশেলের হিস্‌সা: পর্ব ৬

‘…মার্কিন খাদ্যাভ্যাসের ইতিহাসে কৃষ্ণাঙ্গদের এই অবদানের কাহিনির মধ্যে যে লুকিয়ে আছে দাসপ্রথার এক বিভীষিকাময় ইতিহাস, বহির্বিশ্বের কথা ছেড়েই দিচ্ছি, মার্কিনিদের অনেকেই সে-কথা জানেন না। এই রক্তাক্ত ইতিহাসের এক ব্যঞ্জনাময় অগ্রসৈনিক হল ‘ওকরা’।’ অলোকসামান্য ব্যঞ্জনে ঢ্যাঁড়স।

সুজান মুখার্জি

মূর্তি ভাঙার অর্থ কী?

‘…মনে রাখতে হবে যে, যখন কোন স্ট্যাচুকে আক্রমণ করা হয়, সেটা শুধুমাত্র ইতিহাসকে লক্ষ্য করে তা নয়। তার মধ্যে লুকিয়ে আছে সেই শহরের অধিকারের ওপর বিক্ষিপ্ত মানুষদের দাবি।’ মূর্তি গড়া-ভাঙার সেকাল-একাল।

দীপান্বিতা রায়

খাঁচার ময়না

‘স্টেশনের ওপারে একটা গলির ভিতর দিয়ে কিছুটা গেলে একটা আধা-বস্তি এলাকা। তারই একপাশে পর পর গোটা তিনেক বেড়ার ঘর। ভিতরে একটা চৌকির ওপর তেলচিটে তোশক আর চাদর পাতা। মোটামতো একজন মহিলা, যাকে মালতী ক্ষুদিদিদি বলে ডাকছিল, সে-ই কথাবার্তা বলল।’ নতুন গল্প।

অনুষা বিশ্বনাথন (Anusha Vishwanathan)

মৃত্যু যখন ফেলনা

‘…আমার মনে হয়, যদি আমরা মৃত্যুকে ভয় পাওয়া বন্ধ করে দিই, বা তাকে এক ধরনের ঔদাসীন্যে দূরত্বে রাখতে সক্ষম হই, আমরা ভালবাসার ক্ষমতা হারাবো। তখন আর কোনও এমন অসাধারণ ভালবাসা থাকবে না যা মৃত্যুভয়কে অতিক্রম করে যেতে পারবে, কেননা মৃত্যু তার তাৎপর্য হারাবে।’ মৃত্যু ও ভালবাসা।

প্রতীতি গণত্র (Pratiti Ganatra)

তিরিশ ও বিয়ের পিঁড়ি

‘…আমার মতে, এই অতিমারীর শিক্ষা হল, একজন মানুষের একা বেঁচে থাকা শেখা দরকার। তোমার হাত ধরে থাকার জন্য বা তোমাকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেবার জন্য, আদৌ কেউ থাকবে কি থাকবে না— এর সত্যিই কোনও নিশ্চয়তা নেই। নিজের ওপর ছাড়া আর কারও ওপরই ভরসা করা যায় না।’ একা থাকার শিক্ষা।

অনুপম রায়

ক্যাসেট কথা: পর্ব ৭

‘ট্র্যাভিস’ স্কটল্যান্ডের একটা ব্যান্ড। কিন্তু তাদের গান সম্পর্কে জানা গেলেও ব্যান্ড সম্পর্কে প্রায় কিছুই জানা যেত না। ২০০১ সাল নাগাদ শুধু একটা সিঙ্গল টিভিতে দেখার পর থেকেই ভাললাগার শুরু। গানটার নাম ছিল ‘Sing’। এরপর অবশেষে একদিন হাতে আসে ‘দ্য ইনভিজবল ব্যান্ড’ অ্যালবামটি।

বিমল মিত্র

বিনিদ্র: পর্ব ২৩

‘…ঘটনাটা এমন আকস্মিক ঘটল যে আমরা দুজনেই কেমন যেন বিমূঢ় হয়ে গেলাম। আমরা ও-বাড়িতে অতিথি, তাই ও-বাড়ির অন্দরমহলের সব ব্যাপারে কৌতুহলী হবার অধিকার আমাদের নেই। আমরা আনন্দের ভাগীদার হব, দুঃখেরও সমব্যথী হব, কিন্তু তার বেশি আর কি করতে পারি আমরা!’ অশান্তির সংসার।

প্রতীতি গণত্র (Pratiti Ganatra)

The Rule of Thirty

‘…Covid-19 has ignited the debate on loneliness and the need for social company in the realm of public conversation during this past year… studies suggest a significant increase in the so-called loneliness index.’ Singlehood in the pandemic.

উপল সেনগুপ্ত

অ্যাবরা কা থ্যাবড়া ২৪

কথা থাকবে না, শুধু ছবি। মানে কার্টুন, ব্যঙ্গচিত্র। অবশ্য শুধু ব্যঙ্গ কেন, থাকবে হিহি, খিলখিল, ঠোঁট টিপে মুচকি, একলা দোকলা ফোকলা হাসি। ব্যঙ্গচিত্র কখনও হবে বঙ্গ-চিত্র, কখনও স্রেফ তির্যক দৃশ্য। ছোট্ট ফ্রেম, বিশাল ক্যানভাস।