পত্রিকা

পিনাকী ভট্টাচার্য

জমকালো জালিয়াত

রুপালি পর্দায় ‘বান্টি আউর বাবলি’তে তাজমহল বিক্রির দৃশ্য দেখে যারা হিন্দি ছবির বাড়াবাড়ি নিয়ে ঠোঁট বাঁকায়, তারা হয়তো অনেকে জানে না, অস্ট্রিয়ার ভিক্টর লাস্তিগ ১৯২৫ সালে ফ্রান্সের আইফেল টাওয়ার বিক্রি করে ৭০,০০০ ফ্রাঁ রোজগার করেছিল! জালিয়াতির হাতছানি, সর্বনাশ আর মোহ।

ঋতব্রত মুখোপাধ্যায়

মুখঋত: পর্ব ৯

‘…অনিশ্চিত লাগল, জীবনে এই প্রথম। এই জলের মধ্যে আবার নতুন করে একটা পরিবার তৈরি করতে হবে? সাঁতরে বেড়াতে হবে এই ঢেউয়ের মধ্যে? আমার ঝিলের মতো নিরাপদ আশ্রয় তো নয় এই বিশাল সমুদ্র।’ চেনা-অচেনা পৃথিবী।

বিক্রম আয়েঙ্গার (Vikram Iyengar)

Theatre of the Neglected

‘…Budhan’s not-so-hidden agenda has always been to inspire and create leaders from and of the community, leaders who can contribute to their societies politically and artistically. There are 40 DNT communities in Gujarat, and the plan is to develop 400 leaders from them. Budhan is currently working with 40 of them – and they will return to their communities and pass on the training.’ A story of inspired theatre.

শ্রীজাত

কবিতার আড্ডাঘর: পর্ব ৫

আমাদের প্রত্যেকের অতীতেই হয়তো কোনও না কোনও একলা ক্ষত কিছু থাকে, যা বালিতে চাপা পড়ে যায়, পাতায় ঢাকা পড়ে যায়! কিন্তু বর্ষা যখন ঝমঝমিয়ে নেমে আসে, তখন সেই বালি ধুয়ে গিয়ে, পাতা সরে গিয়ে, সেই সব একলা ক্ষতগুলো কবিতার মধ্যে দিয়ে ক্রমাগত বেরিয়ে আসতে থাকে।

অপরাজিতা দাশগুপ্ত

আক্রান্ত: পর্ব ৫

‘…বেশিক্ষণ মিঠিকে দেখার সুযোগ পায়ইনি অভিমন্যু। একনাগাড়ে বেশিক্ষণ তাকিয়ে থাকলে ও যদি কিছু মনে করে? ওর বাবা-মাও খারাপ ভাবতে পারতেন। তাছাড়া নিজেকেই নিজে শাসন করছিল অভিমন্যু— ছিঃ! একজন মেয়ের সঙ্গে তোমার বিয়ের ঠিক হয়ে গেছে।’ অদম্য আকর্ষণের গল্প।

শুভময় মিত্র

মিহি মন্তাজ: পর্ব ৪

‘…কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে মাথার মধ্যে দিয়ে কত কী বয়ে গেল। কোনও ছোট স্টেশনে ঝড়ের মতো রাজধানী পেরিয়ে গেলে যেমন হয়। একটা ঝমঝমে আওয়াজ আর বেসামাল স্মৃতির পাতাগুলো কিছুক্ষণ উড়তে থাকে রেললাইনের ওপর। দপদপানো লাল আলোটা একসময় মিলিয়ে যায় মাইগ্রেনের মতো। ‘তুমি চললে কোথায়?’ জিজ্ঞেস করায় বলল, ‘খুঁজছি’।’ চেনা-অচেনা কবি।

অর্ক দাশ (Arka Das)

উল্কিতে যামিনী রায়, নন্দলাল!

পিঠ জুড়ে আলপনা, হাত পেঁচিয়ে সরা বা কাঠখোদাইয়ের নকশা, কালীঘাটের পটচিত্র অনুসারে দুর্গা-গণেশ-সরস্বতী এবং যামিনী রায় বা নন্দলাল বসুর বিখ্যাত কাজ — কলকাতা থেকে জার্মানির মানহেইমে ট্যাটুশিল্পী অভিনন্দন বসুর অসামান্য উল্কির জয়জয়কার।

সুমনা রায় (Sumana Roy)

উত্তরবঙ্গ ডায়েরি: পর্ব ৫

আশির এবং নব্বইয়ের দশকে ইংরেজি বই (উপন্যাস বা পদ্য সংকলন) কিনতে পাওয়া যায়, শিলিগুড়িতে এমন বইয়ের দোকান বলতে ছিল একমাত্র ‘মডার্ন এজেন্সিজ।’ উত্তরবঙ্গের বই-সংস্কৃতি, শিলিগুড়ির কলেজস্ট্রিট বইপাড়া।

বিমল মিত্র

বিনিদ্র: পর্ব ১৯

‘দু’তিনটে লোক সঙ্গে নিয়েছি। তারা জঙ্গলী-লোক, তারা আমার গাইড। তাদের মধ্যে একজন আমাকে জিজ্ঞেস করলে বন্দুক কেমন করে ছোঁড়ে। আমি তাকে বন্দুক ছোঁড়া দেখাচ্ছি, হঠাৎ একটা গুলি দুম করে বেরিয়ে গেল নল দিয়ে…’ গুরু দত্ত-র শিকার।

উপল সেনগুপ্ত

অ্যাবরা কা থ্যাবড়া ২০

কথা থাকবে না, শুধু ছবি। মানে কার্টুন, ব্যঙ্গচিত্র। অবশ্য শুধু ব্যঙ্গ কেন, থাকবে হিহি, খিলখিল, ঠোঁট টিপে মুচকি, একলা দোকলা ফোকলা হাসি। ব্যঙ্গচিত্র কখনও হবে বঙ্গ-চিত্র, কখনও স্রেফ তির্যক দৃশ্য। ছোট্ট ফ্রেম, বিশাল ক্যানভাস।

সুমনা রায় (Sumana Roy)

Uttarbanga Diary: Part 5

‘The idea of sitting in a bookstore, reading, drinking coffee, writing, all of this was unavailable to our small-town imagination. Neither Modern Agencies nor Bani Library had any seating space.’ The romance and rich repository of book shops in fringe towns.

মাসায়ুকি ওনিশি

অপ্রকাশিত সাক্ষাৎকার: সত্যজিৎ রায়

সত্যজিৎ রায়ের ছবি বাইরে যে-সমস্ত দেশে জনপ্রিয়তা লাভ করেছিল, জাপান তাদের মধ্যে অন্যতম। ৩৫ বছর আগে এই সাক্ষাৎকারটি নিয়েছিলেন সেই দেশেরই একজন বিশিষ্টজন। কথা হয়েছিল সত্যজিতের ছবি, তৎকালীন ভারতীয় সিনেমা, জাপানের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক এইসব নানান বিষয়ে।