পত্রিকা

ডাকবাংলা.কম

9/11: Through the Eyes of Citizens

Twenty years on, the terrifying memories of 9/11, through the eyes of American citizens with a Kolkata connection.

ডাকবাংলা.কম

9/11: Through Their Eyes

‘Two decades have passed, yet, time has not healed the wounds, nor changed emotions associated with the Twin Tower attacks of September 11, 2001.’ Memories of a terrifying day from celebrated personalities.

শ্রীজাত

শুধু কবিতার জন্য: পর্ব ৭

‘আমার স্থবির মন হয়েছে আরেকটু স্থানীয়,/ এই বয়সে স্থৈর্য মানায়, বলেছে প্রত্যেকে।/ কিন্তু যখন শিরা অবশ, পিথাগোরাস খুলে/ কোন রেখা কোন রাস্তায় যায়, মিলিয়ে নিতে পারি।/ ঠোঁট কি তোমার ফারাক বোঝে, ডানায় ও মাস্তুলে?/ তোমার মধ্যে একটি পাখি অপহরণকারী।’ নতুন কবিতা।

শুভা মুদ্গল (Shubha Mudgal)

শুভারম্ভ: পর্ব ৮

‘আমি যতক্ষণ তালিমে ব্যস্ত থাকতাম, তখন বিদ্যাতাই শুধু আমার ছেলে দেখাশোনার দায়িত্বই নিলেন না, আদর করে তাকে প্রচুর জিনিসপত্র কিনে দিলেন। তাঁর এমন করুণা লাভ করেছে, এমন শিষ্য আমিই একা ছিলাম না। পুনায় যে ছাত্রছাত্রীরা শিখতে আসতেন, তাঁদের জন্য বিদ্যাতাইয়ের ছিল অবারিত দ্বার।’ গুরুপত্নীর স্নেহ-উদারতা।

শুভময় মিত্র

মিহি মন্তাজ: পর্ব ৬

‘এদেশে যা দেখছি, যদিও এ দেখার কোনও সারবত্তা নেই, সবার এক বাড়ি, গাড়ি, চেহারা। সবাই সায়েব। অনেকেই মেম। অনেককে দেখে সন্দেহ হয়, এরা বোধহয় এক ধরনের কালো। কত মিলিয়ন শেডস অফ গ্রে, ব্রাউন, হলুদ, সবুজ, ওরাং ওটাং ভরা ব্রিটিশ দুনিয়া।’ প্রবাসে দৈবের বশে।

খান রুহুল রুবেল

ঢাকা ডায়েরি: পর্ব ৭

‘সামনে আবার কী এক সরীসৃপের মৃৎশিল্প। চা খাবার আগে চিনা নিয়মমাফিক তাকে চা সাধতে হবে। কমলা আকারে ছোট, চায়ের পাত্র তার চেয়েও ছোট। এ পাত্রে কমলা ডোবাব কীভাবে মাথায় এল না। গৃহকর্তা জানালেন, ঘাবড়াও মাত! ও কমলা এমনিতেই গলে যাবে। ‘কমলা চা’ খাওয়া হল।’ অবাক চা-পান।

শুভা মুদ্গল (Shubha Mudgal)

Shubharambh: Part 8

‘…From my personal experiences, I would like to share my association with three women members from the families of three of my gurus, from each of whom I received immense generosity.’ The women behind the genius of gurus.

বিমল মিত্র

বিনিদ্র: পর্ব ২৯

‘…এ-সব ব্যাপারে গুরু ছিল শিশুর মতো। কেউ তাকে ভালোবাসলে সে গোলে যেত। কিন্তু তার এই শিশু স্বভাবটার কথা কজনই বা জানত। দুঃখ তো তার ছিল সেই জন্যেই। যারা তার কাছাকাছি আসবার সুযোগ পেত, তারা হয় খোশামোদ করতে আসত, কিংবা স্বার্থসিদ্ধি করতে আসত।’ মানুষ গুরু দত্ত।

উপল সেনগুপ্ত

অ্যাবরা কা থ্যাবড়া ৩০

কথা থাকবে না, শুধু ছবি। মানে কার্টুন, ব্যঙ্গচিত্র। অবশ্য শুধু ব্যঙ্গ কেন, থাকবে হিহি, খিলখিল, ঠোঁট টিপে মুচকি, একলা দোকলা ফোকলা হাসি। ব্যঙ্গচিত্র কখনও হবে বঙ্গ-চিত্র, কখনও স্রেফ তির্যক দৃশ্য। ছোট্ট ফ্রেম, বিশাল ক্যানভাস।

শ্রীজাত

কবিতার আড্ডাঘর: পর্ব ৭

অন্ধকার বেশির ভাগ সময়ই চেনা রূপে আসে। অবশ্য অচেনা রূপেও জীবনে হানা দেয়। চেনা অন্ধকারে তবু হাতড়ানো যায় জীবন, মোমবাতি বা দেশলাই বাক্স কিন্তু অচেনা অন্ধকারে অজানা ভয়ের সঙ্গে যুঝে যাওয়া ছাড়া বিশেষ কিছু করার থাকে না। এ বারের আড্ডাঘরে চতুর্দশপদী অন্ধকার লেখাগুচ্ছের আনাগোনা। শিরোনামহীন অন্ধকারের চর্চা।

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

সামথিং সামথিং: পর্ব ১৪

‘…গল্পগুলির মূল থিমটা হল, মেয়েদের কাছ থেকে সুবিধে নিংড়ে নাও এবং না পেলে তাদের মারো। মারো। হাড় ভাঙো, পোড়াও, পেটের মাংস কাটো। কারণ মেয়েরা নিচু। বোধহীন। পুরুষের অধীন।’ অ্যানুয়াল পুজো, ডেইলি নারী-নির্যাতন।

সৌম্যেন্দু রায়

পারিবারিক আবহাওয়ায় শুটিং

‘ছবি পরিচালনার ক্ষেত্রে মানিকদা নিজে সবটাই ভেবে আসতেন। সহকারী পরিচালক যাঁরা থাকতেন, কিংবা আমরা, ওঁর কথামতোই কাজ করতাম। মাঝে মাঝে অবশ্য নিজেদের ভাবনাগুলো ওঁকে বলতাম, তবে সেটা খুব কম। ফলে আমরা পরিষ্কার জানতাম যে, আমাদের কী কাজ করতে হবে।’ শুটিং-এর অভিজ্ঞতা।