

Uncommon Man
‘…Were he (Laxman) active today, he would still be at work. He would displease authorities and offend reader groups more than ever before.’ The legacy of R.K. Laxman.
‘…Were he (Laxman) active today, he would still be at work. He would displease authorities and offend reader groups more than ever before.’ The legacy of R.K. Laxman.
‘…Each round of games, resulting in either life or gory death, seems to ask questions, and one of the pivotal questions, raised at the end of the series, is ‘why’? Why did the games take place, mercilessly violent as they were?’ The philosophy in ‘Squid Game’.
পরলোকে একটা বসার ঘর। এক ঘর ভর্তি দেবী। প্রত্যেকে ধর্ষিতা, প্রত্যেকে নির্মমভাবে খুন হয়ে ঠাঁই পেয়েছেন এই ‘সেফ স্পেস’-এ, জীবনের ওপারে। যে-দেশে প্রতি ২২ মিনিটে একটা ধর্ষণ হয়, সেই দেশের দেবীদের গল্প নিয়ে ছবি।
‘একটা সময় লোকটা আমার গ্রামের বাড়ির জঙ্গল পরিষ্কার করত। লোকটার চোখদুটো যেন আমাকে দেখেও বারবার না দেখার ভান করে ঘুরে যাচ্ছে এদিক-সেদিক। একদিন একমাত্র জোয়ান ছেলেটা প্রেমঘটিত কারণে জমির বিষতেল খেয়ে আত্মহত্যা করেছিল। মাঝখানে পেরিয়ে গেছে প্রায় বছর কুড়ি।’ নতুন গল্প।
‘…আমি অনেকবার ভেবেছি মানুষের জীবনের সার্থকতা কিসে! অর্থে? খ্যাতিতে? স্বাস্থ্যে? শান্তিতে? অথচ তাও তো নয়। তা যদি হত তো কোথায় গেল সেই সব মানুষ, যারা সব কিছু পাওয়া সত্ত্বেও আজ বিস্মৃতির অতলে তলিয়ে গেছে। নাকি চিরকাল প্রাতঃস্মরণীয় হয়ে থাকার মধ্যেও কোনও সার্থকতা নেই?’ নশ্বরতায় বিশ্বাসী গুরু দত্ত।
কথা থাকবে না, শুধু ছবি। মানে কার্টুন, ব্যঙ্গচিত্র। অবশ্য শুধু ব্যঙ্গ কেন, থাকবে হিহি, খিলখিল, ঠোঁট টিপে মুচকি, একলা দোকলা ফোকলা হাসি। ব্যঙ্গচিত্র কখনও হবে বঙ্গ-চিত্র, কখনও স্রেফ তির্যক দৃশ্য। ছোট্ট ফ্রেম, বিশাল ক্যানভাস।
‘একজন ছবি-করিয়ে হিসেবে, আমি মাঝে মাঝে ভাবি, তিনি এই প্রশ্নাতীত ভক্তির প্রতিই বা কীভাবে তাকাতেন, আর ফিল্মস্কুলের দলবলের অনবরত সূক্ষ্মবিচারকেই বা কীভাবে দেখতেন। আমার ধারণা, দুটির কোনওটিই তাঁকে স্পর্শ করত না, তিনি নির্বিকার ভাবে শুধু নিজের কাজ করে যেতেন।’ সত্যজিতের মূল্যায়ন।
‘অন্য অনেক কিছুর মতোই, নবরাত্রি উপলক্ষে প্রকাশ পাওয়া গানের ধরন ও চরিত্র অবশ্যই পাল্টেছে। ঐতিহ্যবাহী শাস্ত্রীয় সঙ্গীত জনমানসে পুরনো হয়ে আসছে দ্রুত, আর তার জায়গা পূরণ করে ফেলছে ঝিনচ্যাক গান।’ নবরাত্রির শব্দ-পৃথিবীর পরিবর্তন।
‘ধ্বংসের আলোয় আমি দেখেছি তোমার প্রিয় মুখ/ উপগ্রহ থেকে ঠিক যেরকম লাগে বসুন্ধরা—/ ক’কোটি মন্বন্তর চলে গেছে। যে ভোলে ভুলুক,/ আমি তো ভুলছি না তুমি সময়ের গর্ভে সহোদরা/ জানি সব শুষে নেয় অন্ধকার। হাওয়া সর্বভুক।/ আমার নিয়তি তবু তোমাকে বিশ্বাস করে মরা!’ নতুন কবিতা।
‘অর্ণব ফিরল রাত ন’টার পর। কলেজ সেরে একটা সেমিনারে গিয়েছিল। বেশ ধীরে, শান্ত স্বরে হুমকির ঘটনাটা জানাল বৃন্দা। কালো হয়ে গেল অর্ণবের মুখ। একটা শীতল প্রবাহ খেলে গেল শিরদাঁড়ার মধ্যে। স্খলিতের মতো বসে পড়ল সোফায়।’ নতুন গল্প।
‘সমস্ত মহান শিল্পীদের মতোই নিখিলজীরও দর্শন ছিল এক-একটি মুহূর্তের মধ্যে সঙ্গীতের অন্তরাত্মার সন্ধান করা। লয়ের ব্যাপারে তাঁর দর্শন উপজ অঙ্গে সমান ভাবে এসে মিশত। তানগুলো প্রায়ই গিয়ে শেষ হত তেহাইতে, যা উঠে আসত তানের ভিতর থেকেই।’ পণ্ডিত নিখিল ব্যানার্জির সঙ্গীতদর্শন।
‘ঠাকুরমশাই যতই কষে সাইকেলের বেল বাজান, রেগে চিৎকার করেন বা শেষমেশ কাকুতি-মিনতি করেন (‘ওরা আমার জন্য অপেক্ষা করছে যে…’), আমাদের নট নড়ন-চড়ন। এর পরেই আমাদের বাড়ির কম্পাউন্ডে ওঁর সাইকেল, এবং মন্ত্রপাঠ; প্রথমে আমাদের বাড়ি, তারপর বাপ্পাদের।’ পুরুতের হাইজ্যাক।
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.