অ্যাবরা কা থ্যাবড়া ৭০
কথা থাকবে না, শুধু ছবি। মানে কার্টুন, ব্যঙ্গচিত্র। অবশ্য শুধু ব্যঙ্গ কেন, থাকবে হিহি, খিলখিল, ঠোঁট টিপে মুচকি, একলা দোকলা ফোকলা হাসি। ব্যঙ্গচিত্র কখনও হবে বঙ্গ-চিত্র, কখনও স্রেফ তির্যক দৃশ্য। ছোট্ট ফ্রেম, বিশাল ক্যানভাস।
কথা থাকবে না, শুধু ছবি। মানে কার্টুন, ব্যঙ্গচিত্র। অবশ্য শুধু ব্যঙ্গ কেন, থাকবে হিহি, খিলখিল, ঠোঁট টিপে মুচকি, একলা দোকলা ফোকলা হাসি। ব্যঙ্গচিত্র কখনও হবে বঙ্গ-চিত্র, কখনও স্রেফ তির্যক দৃশ্য। ছোট্ট ফ্রেম, বিশাল ক্যানভাস।
‘মিছিল তোমায় চেনাল এই দেশে/ ওই ভেসে যায় তরণীবক্তৃতা—/ দ্যাখেইনি যে, কী করে আঁকবে সে/ নদীর উপর জ্বলন্ত সেই চিতা?/ বরং তাকে বিচার করা ভাল/ যে-বালিকা প্রবঞ্চনায় ধীর…/ তোমার প্রিয় তরুণ পরিচালক—/ আমার ছিল প্রহরামঞ্জির।’ নতুন কবিতা।
লখিমপুর খেরির ১৯ বছরের মেয়ে, তার ১২ বছরের বোনকে শাস্তি দিল প্রেমিক ও তার বন্ধুদের দিয়ে ধর্ষণ ও খুন করিয়ে। কারণ বোন বলেছিল, দিদির প্রেমের কথা মা-বাবাকে বলে দেবে। এই ভয়াবহ ঘটনার জন্য় কে দায়ী? বোন? প্রেমকে পাপ ভাবার মানসিকতা? মানুষের হিংসার প্রতি অদম্য আকর?
‘এলিয়টও কী ভেবেছিলেন রবীন্দ্রনাথের মতো— শতবর্ষ পরে তাঁর কবিতা কীভাবে পৌঁছবে পাঠকের কাছে? গত এক শতাব্দী জুড়ে ‘দ্য ওয়েস্ট ল্যান্ড’ পড়া ও আলোচনা হয়েছে মূলত প্রথম মহাযুদ্ধের পটভূমিতে। আমাদের প্রজন্ম মহাযুদ্ধ দেখেনি। কিন্তু টানা দু’বছর ভয়াবহ অতিমারীর সঙ্গে লড়াই করেছি আমরা। গত এপ্রিল বা তার আগের মার্চের মৃত্যুমিছিল দেখতে দেখতে, কিংবা ঘরে ফেরার টানে বান্দ্রা স্টেশনের বাইরে অপেক্ষমাণ হাজার হাজার পরিযায়ী শ্রমিকের ছবি দেখে মনে পড়েছে এলিয়টের পংক্তি, ‘Unreal city!… I had not thought death had undone so many…’।’
কিছু জিনিস যেগুলো তোরা খেটে অর্জন করেছিস, যেমন ধরা যাক বহু সঞ্চয় করে, গুচ্ছের ই.এম.আই. দিয়ে কেনা একটা গাড়ি, তা নিয়ে গর্ব করছিস, বোকা কাজ করছিস কিন্তু তার একটা তাও মানে আছে। আমরা বুঝতে পারি। যখন দেখি তোরা চামড়ার রং নিয়ে গর্ব করছিস এবং একে অপরকে পাতি ছোট করছিস ওই বেসিসে, আমরা হ্যাং করে যাই। মানুষ বনাম মেশিনের দম্ভ!
কথা থাকবে না, শুধু ছবি। মানে কার্টুন, ব্যঙ্গচিত্র। অবশ্য শুধু ব্যঙ্গ কেন, থাকবে হিহি, খিলখিল, ঠোঁট টিপে মুচকি, একলা দোকলা ফোকলা হাসি। ব্যঙ্গচিত্র কখনও হবে বঙ্গ-চিত্র, কখনও স্রেফ তির্যক দৃশ্য। ছোট্ট ফ্রেম, বিশাল ক্যানভাস।
আজ ডাক্তার বিধান চন্দ্র রায়ের জন্মদিন এবং মৃত্যুদিনও বটে। তিনি জনহিতের উদ্দেশ্যে কাজ করে গিয়েছেন সারা জীবন। এবং তিনি ছিলেন কিংবদন্তী চিকিৎসক। এই দিনটি তাই ভারতে প্রতিটি চিকিৎসকের স্বীকৃতির দিন, শ্রদ্ধাজ্ঞাপনের দিন। এ বছর এই দিনটির থিম হল— ‘ফ্যামিলি ডক্টরস অন দ্য ফ্রন্টলাইন’। পারিবারিক চিকিৎসক কেমন হবেন, রোগীর সঙ্গে তাঁর সম্পর্কই বা কী হওয়া উচিত? তিনি বন্ধু, শুধুই ডাক্তার, না বন্ধু-ডাক্তার।
‘মীরা মুখোপাধ্যায়ের কাজের অপূর্ব স্পর্শানুভূতি থেকে আন্দাজ করা যায় কী সাংঘাতিক শ্রমসাধ্য পদ্ধতিতে, কত যত্নে তা নির্মিত। অরুণ গাঙ্গুলির ছবি এবং কিউরেটরদের লেখায় শুধু যে কার্যধারার বিভিন্ন ধাপ সুস্পষ্ট হয়ে ওঠে তাই নয়, শিল্পকর্মের শ্রমের বাস্তবতা, ঘাম-মাটি-ঘুঁটের গন্ধ, ঢালাইয়ের আগুনের তাপ আর বন্ধুত্বের উষ্ণতা উপলব্ধি করা যায়।’
একজন অভিনেতার সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি দর্শকের প্রশংসা এবং প্রতিক্রিয়া। যা কখনও খুব উদ্বেল করে অভিনেতাকে, কখনও করে মূহ্যমান। ভাল-মন্দ যা-ই হোক, সেটাই একজন অভিনেতার কাছে তাড়ণা, যার জন্য রজনীর পর রজনী সে একই নাটক বা ভিন্ন ভিন্ন নাটক নিয়ে দর্শকের সামনে হাজির হয়। প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তির দাঁড়িপাল্লা।
‘ফোটোগ্রাফি-শিল্পের বিনোদনের চেনা সংজ্ঞাগুলো ধুলোয় লুটচ্ছে। কনটেন্ট ও স্টাইলের পাশাপাশি পলিটিক্স ও এস্থেটিক্স চলছে তার সমান্তরাল দৌড়ে। পশ্চিমে যা দেখার দেখে-বুঝে শহিদুলের বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন। সে-সময়ের বাংলাদেশের পরিস্থিতি শিল্পীকে গদিমোড়া সোফায় নিশ্চিন্তে বসে থাকতে দেয়নি। মাথা থেকে শরীর যখন ক্রমাগত দগ্ধ হয়ে চলেছে, রোম্যান্স-আর্ট বিলাস কীভাবে অগ্রাধিকার পাবে? এই প্রদর্শনীতে তারই কর্ড প্রগ্রেশন।’
এ গল্প দুই বোনের। দুই মায়ের পেটের বোন। একজন দোর্দণ্ডপ্রতাপ, আরেকজন ম্রিয়মান। মরহুম নবাব সিরাজ-উদ-দৌলার খালা আর মা! ঘসেটি বেগম আর আমিনা বেগম! সম্পর্কের গুমোট রাতদিন।
শক্তি চট্টোপাধ্যায় এমন এক জন কবি, যিনি বুকের গহীনে সব সময় উচ্চারিত হতে থাকেন। তাঁর স্বতত টলটলে উপস্থিতি সর্বদা বিদ্যমান। কিন্তু তা ভার বাড়ায় না। তাঁর উপস্থিতি বড় অনায়াস। কিন্তু তাঁর লেখা আত্মস্থ করার সময় মনে হয় তিনি অনন্য। আপাত সহজতা থাকলেও, তা সহজে লেখা যায় না। তাই তাঁর সঙ্গে বার বার দেখা করতে হয়।
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.