সংখ্যা ১৯৪ : কার্তিক ১৪৩১/ নভেম্বর ৮ ২০২৪

অনুপম রায়

নীলা-নীলাব্জ : পর্ব ৮

‘ইন্টারনেটে গেলেই বিজ্ঞাপন দেখবে, ওজন কী করে কমাবেন। সবাই ক্লিক করছে, পড়ছে, জানছে, জেনেই চিপসের প্যাকেট কিনছে, মোগলাই পরোটা খাচ্ছে আর ঢকঢক করে মাল গিলছে। তারপর একদিন জিমে গিয়ে ভাবছে রাতারাতি রোগা হয়ে যাবে।’

মন্দার মুখোপাধ্যায়

আলোর রং সবুজ : পর্ব ৪৯

‘শহুরে একটা ফ্ল্যাটের, একতলার ঘরে ঝিনি যেন ছুটে-ছুটে ছবি আঁকছে; ছোটবেলায় যেমন সে ছবি আঁকত কখনও মেঝেতে, কখনও দেওয়ালে, কখনও-বা বাবার বিছানায় রাখা তাকিয়ায়, কখনও আবার খালি গায়ে বসে থাকা বাবার লম্বা পিঠে।’

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

ছায়াবাজি : পর্ব ৩২

‘এই ছবিতে দেখানো হচ্ছে, ভ্যাম্পায়ারের বয়স বাড়ছে, সে ছোট থেকে বড় হচ্ছে, তবে বয়স বাড়ার গতিটা কম, মানে, যে-মেয়েকে দেখে আমাদের মনে হচ্ছে ১৬ বছর বয়স, আসলে হয়তো তার ৬৮।’

তপশ্রী গুপ্ত

ডেটলাইন : পর্ব ৯

‘খুব পুরনো গির্জা পেরিয়ে ডানদিকে একটা গলি। চিনতে অসুবিধা হবে না, মুখেই পাঁচিলের গায়ে লেখা— হ্যাম্পস্টেড স্কোয়্যার এন ডব্লিউ থ্রি। বুকের ধুকপুক বেড়ে গেছে। শেষপর্যন্ত তাহলে আমরা পৌঁছতে পারলাম সেই তীর্থে!’

চিরকুট

‘ছোট তো ওরা। চিরকুটকে নিয়ে খিল্লি করে যারা। পাড়ার মোড়ে সিগারেট ধরায়। সময় হলে পেটায়। কুত্তার মতো পিটিয়ে-পিটিয়ে থেঁতলে দেয়। রক্ত বেরোয়। কখনও বেরোয় না। মানুষ মরে। বেড়ালও। গাছও। গাছের কাছে গিয়ে দাঁড়াও, দেখবে কত ছোট।’ নতুন গল্প।