সংখ্যা ১৫০: পৌষ ১৪৩০/ জানুয়ারি ৫ ২০২৪

ছায়াবাজি : পর্ব ২১

‘যে অফিস যাওয়াটাকে, যে কাজ করাটাকে আমরা জীবনের একটা আবশ্যিক ও প্রার্থিত অঙ্গ বলে মনে করি, এই ছবি বলে, ধুর, সেটা থেকে না বেরোলে মানুষ আবার বাঁচতে পারে না কি?’

শুধু কবিতার জন্য : পর্ব ৩৩

‘পশ্চিমে খোলে না,/
এমন জানলা আমার কপাল জুড়ে ভাঁজ করা/
হে দোস্ত, আমাকে চিনতে পারলে/
ওদের পাল্লা খুলে দিও।’

অনুপম রায়, শুভম ভট্টাচার্য্য

সিনেমায় অ্যান্টনি : পর্ব ৯

শায়েরির কিডন্যাপ-পর্ব যে আসলে সিনেমার শুটিং-এর দৃশ্য তা জেনে হতভম্ব অ্যান্টনি। সিনেমার হিরোর মতোই প্রাণের ঝুঁকি নিয়েও তাকে বাঁচানোর যে কোনও মূল্যই দিল না শায়েরি; এবার কী করবে অ্যান্টনি?

অনর্থশাস্ত্র: পর্ব ২

‘১৯৯৯ সালে যখন তাঁকে সাম্মানিক অস্কার দেওয়া হয় তাঁর সারাজীবনের কাজের প্রতি সম্মান জানিয়ে, লস অ্যাঞ্জেলসের প্রেক্ষাগৃহে বহু শিল্পী উঠে দাঁড়াতে অস্বীকার করেন। কিন্তু এলিয়ার মতন বুদ্ধিমান মানুষ তাঁর এই ভবিতব্য কি দেখতে পাননি?’

মন্দার মুখোপাধ্যায়

আলোর রং সবুজ : পর্ব ৫

‘সেই যে ভাব হল দুজনের, তা আর সারা জীবনে চিড় খেল না একটুকুও। গান আর ফুলগাছ-পাগল আমার এই পুলিশ বরের সঙ্গে থাকতে থাকতে, অনেক কিছুর সঙ্গে আমি কিন্তু সব চেয়ে ভাল শিখলাম বন্দুক চালানো। আর শিখলাম, সম্মান না খুইয়ে সৎ ভাবে বাঁচা।’