

‘মা কী হইলেন’
মায়েদের কষ্ট হতে নেই। বিরক্তি তো নৈব নৈব চ! সত্যিকারের মায়েদের ‘বিরক্তি’ জাগলে ‘মা’ স্টিরিওটাইপটির গায়ে আঁচ পড়বে! আর আসল মায়েদের থেকে কল্পনার আদর্শ মায়েদের নিয়েই যাবতীয় উৎকণ্ঠা।
মায়েদের কষ্ট হতে নেই। বিরক্তি তো নৈব নৈব চ! সত্যিকারের মায়েদের ‘বিরক্তি’ জাগলে ‘মা’ স্টিরিওটাইপটির গায়ে আঁচ পড়বে! আর আসল মায়েদের থেকে কল্পনার আদর্শ মায়েদের নিয়েই যাবতীয় উৎকণ্ঠা।
বঙ্গশিল্পের ঝলমলে পরম্পরাটি সবার সামনে সাজিয়ে দিয়েছেন উদ্যোক্তারা। বলে রাখা ভাল, শুধুমাত্র শিল্পকর্ম নয়, তার প্রদর্শনের জায়গা ও যত্নবান সম্পাদনা নতুন মাত্রা যোগ করেছে বেঙ্গল বিয়েনালে-তে।
‘ডিরোজিও-র সরাসরি ছাত্র না হলেও তাঁর শিক্ষা ও চেতনার প্রভাব পড়েছিল কৃষ্ণমোহন বন্দ্যোপাধ্যায়ের ওপরে। খ্রিস্টীয় সমাজে তাঁর যাতায়াতও শুরু হয়। শেষপর্যন্ত রেভারেন্ড ডাফ-এর কাছে ১৮৩২ সালের ১৬ অক্টোবর খ্রিস্টধর্মে দীক্ষিত হন তিনি।’
‘স্বাধীনতা’-য় আমার সক্রিয় কর্মজীবন— বলতে পারেন সাংবাদিকজীবন (তার মধ্যে দু-তিনবার আড়ালে-আবডালে সংবাদ শিকারও)— শেষ হয়ে যায় ১৯৬৪ সালে পার্টি বিভাজন ও ‘স্বাধীনতা’ পত্রিকাও সঙ্গে-সঙ্গে বন্ধ হয়ে যাওয়ায়।
তুমুল গ্রীষ্মের খররোদে পুড়তে থাকা একটি দিনের প্রেক্ষিতে লেখা এই কবিতায় বড়দিনের কোনও আঁচ নেই; তবু যিশু এলেন অনিবার্যভাবে এবং তাঁর আসাটাই এই বর্ণনার নির্ঝরকে কবিতায় উত্তীর্ণ করল।
হিমেনেথ রবীন্দ্রনাথকে নিজে কিছু লেখেননি, কিন্তু রবীন্দ্রনাথ সম্পর্কে লিখেছেন বিস্তর। বহু লেখায় রবীন্দ্রপ্রভাবও স্পষ্ট। তাঁর রবীন্দ্রনাথের ‘স্ট্রে বার্ডস‘ এর অনুবাদ-কে অনেক পাঠকই নাকি ভেবেছিল হিমেনেথের স্বকীয় রচনা।
‘অমৃতসরের গলিতে রফির পাড়ায় এক ফকির আসতে গান গাইতে-গাইতে মাধুকরী করতে। সেই ফকিরের সুরে আচ্ছন্ন রফি হাঁটতেন তাঁর পিছন-পিছন। মন থেকে তাঁকেই নিজের গুরু ভেবেছিলেন ছোট্ট রফি।’
বিজ্ঞাপন আর ছবি চিরকালই সমাজের কুসংস্কার আর কু-দৃষ্টির তোয়াক্কা না করে, সময়ের থেকে এগিয়ে রাখতে চেষ্টা করেছে দেশের মানুষকে। বুঝতে শিখিয়েছে যৌনমিলনে মহিলাদের পরিপূর্ণ, চূড়ান্ত তৃপ্তির সহায়কও কন্ডোম।
সুচিরের কথা অনুযায়ী, ওপেন এআই নাকি বিভিন্ন মাধ্যমে প্রকাশ করা আপনার ব্যক্তি-তথ্য সংগ্রহ করে তাদের মডেলকে তা দিয়ে প্রয়োজনীয় শিক্ষা দিয়ে থাকে। তার ফলে এই উন্নততর মডেল লাভ করে আপনার কর্মদক্ষতাও।
‘১৯৫৩ সালে এক সকালবেলায় কাগজ পড়তে পড়তে বন্ধুকে বলেছিলাম: ‘শান্তিনিকেতন যাবি? পৌষমেলায়?’ বন্ধু সঙ্গে সঙ্গে তৈরি, সেদিনই সাতই পৌষ। আভাস পেয়ে ভাই জানায় সেও যাবে। সবই ঠিক, সমস্যা শুধু টাকার।’
জানুয়ারির বরফমোড়া সেই লন্ডন সফর, সংক্ষিপ্ত হলেও আমাকে অনেক কিছু শিখিয়েছিল, নার্ভাস ভাবটাও কিছুটা কেটে গেছিল। সে বড় সুখের সময়, তখন কলকাতা আন্তর্জাতিক উড়ান মানচিত্রে এতটা ব্রাত্য ছিল না।
‘নজরুলের মতো গিরীন্দ্র কাকতালীয়ভাবে কোনও দেশের জাতীয় কবি না হওয়ার কারণে গীতিকার, সুরকার, অভিনেতা হিসাবে কলকে পেলেও, তাঁর ভাগ্যে শিকে ছেঁড়েনি। অথচ প্রতিভা তাঁর তো কিছু কম ছিল না।’
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.