

জননায়ক কালকেতু
‘…অবনীন্দ্রনাথ যে চণ্ডীমঙ্গলকে বিষয় হিসেবে বেছে নেন, তার আরেকটি কারণ ধরা পড়ে সে সময়ের জাতীয় রাজনীতির প্রেক্ষাপট থেকে। তখন জাতীয় রাজনীতিতে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের অংশীদারি নিয়ে উদ্বেগ তৈরি হচ্ছিল।’ মঙ্গলকাব্যে অবনীন্দ্রনাথ।
‘…অবনীন্দ্রনাথ যে চণ্ডীমঙ্গলকে বিষয় হিসেবে বেছে নেন, তার আরেকটি কারণ ধরা পড়ে সে সময়ের জাতীয় রাজনীতির প্রেক্ষাপট থেকে। তখন জাতীয় রাজনীতিতে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের অংশীদারি নিয়ে উদ্বেগ তৈরি হচ্ছিল।’ মঙ্গলকাব্যে অবনীন্দ্রনাথ।
‘…চারপাশের উল্লাসধ্বনির মধ্যেও শামলুর মনে আছে, উল্লাসের সুর কীভাবে ধীরে ধীরে গম্ভীর ও অন্ধকার হয়ে এসেছিল। এই বদলের সঙ্গে তাল মিলিয়ে তাঁর চোখে পড়েছিল শহরের বিভিন্ন জায়গা থেকে একে একে পাক খেয়ে উঠে আসা কালো ধোঁয়া।’ দেশভাগের স্মৃতি।
‘আমাদের দেশের সাহিত্যকারদের একটি বড় চ্যালেঞ্জ, নিজেকে অতিক্রম করে সমাজের সঙ্গে মানুষের অন্বয়কে অনুসন্ধান করা। আমরা যদি ইতিহাসের আঞ্চলিকতায় বিশ্বাস না করি, তা পু্নর্লিখনের জন্য উদ্যোগী না হই, একটি স্বাধীন দেশের ইতিবৃত্ত সম্পূর্ণ হবে না।’ স্বাধীন রাষ্ট্রে লেখকের দায়।
‘… যে যে দেশ নজরদারি রাখতে চায় বিরোধী রাজনীতিবিদ, সাংবাদিক এমনকী সাধারণ মানুষের ওপর, তাদের প্রায় সবাই নাম লিখিয়েছে শালেভের খাতায়। আর পাঁচটা সফটওয়্যার কোম্পানির মতন শালেভের হয়ে সাধারণ কোডাররা কাজ করছেন না, সে-দায়িত্বে রয়েছেন ইজরায়েলের সিক্রেট সার্ভিস এজেন্সির এলিট হ্যাকাররা।’ স্পাইওয়্যার ও গোপনীয়তার গণ্ডি।
‘…মনে রাখতে হবে যে, যখন কোন স্ট্যাচুকে আক্রমণ করা হয়, সেটা শুধুমাত্র ইতিহাসকে লক্ষ্য করে তা নয়। তার মধ্যে লুকিয়ে আছে সেই শহরের অধিকারের ওপর বিক্ষিপ্ত মানুষদের দাবি।’ মূর্তি গড়া-ভাঙার সেকাল-একাল।
‘…আমার মতে, এই অতিমারীর শিক্ষা হল, একজন মানুষের একা বেঁচে থাকা শেখা দরকার। তোমার হাত ধরে থাকার জন্য বা তোমাকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেবার জন্য, আদৌ কেউ থাকবে কি থাকবে না— এর সত্যিই কোনও নিশ্চয়তা নেই। নিজের ওপর ছাড়া আর কারও ওপরই ভরসা করা যায় না।’ একা থাকার শিক্ষা।
‘আন্তর্জালিক দুনিয়ায় এক নতুন প্রজাতির খোক্কসের উদ্ভব হয়েছে। এদের কাজ হল ঝগড়া বাধানো এবং করা। আপনি কোনও লেখা লিখলেন অনলাইন কোনও পত্রিকায় বা ফেসবুকে খানিক মনের-প্রাণের কথা লিখলেন, অমনি এই ট্রোলেরা এসে আপনাকে জ্বালাতন করা শুরু করবে।’ ট্রোলিং-এর ধরন।
‘…ফাদার স্ট্যান স্বামী একটি সুসংহত নিবন্ধে সরকারের কাছে তাঁর আদিবাসী অধিকার ও পরিবেশ সংক্রান্ত অধিকারের প্রশ্নগুলোকে তুলে ধরেন। আটটি আলাদা আলাদা অনুচ্ছেদে নির্দিষ্টভাবে তিনি নিজের প্রশ্নগুলোকে সন্নিবিষ্ট করেন।’ দেশের বিবেকে আঘাত হানা মৃত্যু।
‘শুধু হাফসেঞ্চুরি নয়— সিনেমা দেখানোর বাংলা চ্যানেলে টি আর পি-র হিসেবমতো এখনও ব্যাপক ‘ব্যাটিং’! মানে অপরাজিত ৫০। ছবির কনটেন্ট ও গড়নে ফুটবলকে এতটা সম্পৃক্ত করে কোনও সিনেমা ‘ধন্যি মেয়ে’র আগে বা পরে বাংলায় তৈরি হয়নি।’ বাঙালির আবেগের সিনেমা।
‘জাতীয়তাবাদ এবং খেলাধুলোর মধ্যে যে বর্ধমান সম্পর্ক, তার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ ছিল অলিম্পিক্সকে জাতীয় রূপ দেওয়ার প্রক্রিয়া। পিয়ের দ্যে কুবের্তঁ যখন এই প্রাচীন খেলার আসরটিকে নবজীবন দান করতে চেয়েছিলেন, তখন তাঁর স্বপ্ন ছিল এই অলিম্পিক্স হয়ে উঠবে পারস্পরিক ভ্রাতৃত্বের মহোৎসব।’ স্বপ্নের অলিম্পিক্স।
টোকিও অলিম্পিক্সকে কেন্দ্র করে ১১ জুলাই দুটি সংস্থার যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত হয় একটি অনলাইন অনুষ্ঠান। আলোচনায় অংশগ্রহণ করেছিলেন, অলিম্পিক্সে স্বর্ণপদক জয়ী ভারতীয় শুটার অভিনব বিন্দ্রা ও প্রখ্যাত ক্রীড়া-সাংবাদিক রোহিত ব্রিজনাথ। সঞ্চালক ছিলেন গেমপ্ল্যান ক্রীড়া-বিপণন সংস্থার কর্ণধার জিৎ ব্যানার্জি।
‘আরভিনের চোখের ওপর ভ্যালেন্তিন প্রচণ্ড জোরে মারলেন, দরদর করে রক্ত বেরিয়ে পুলের জল লাল হয়ে গেল। দু’দলের সমর্থকরা ক্ষিপ্তভাবে এগিয়ে যায় পুলের দিকে, অফিশিয়ালরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে হিমশিম খেয়ে যান।’ রক্তাক্ত অলিম্পিক্স।
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.