নিবন্ধ

মোরে বারে বারে ফিরালে

‘এ দেশে এখনও শুরু না হলেও বিদেশে নিয়ামক সংস্থাগুলো যেখানে ‘সিরিয়াল রিটার্নার’দের বয়কট কিংবা জরিমানা করার কথা ভাবছে, সেখানে সবার উলটো পথে হেঁটে ‘ডিজেল’-এর সেই বিজ্ঞাপন ফ্যাশন, বিজ্ঞাপনী দুনিয়া ও তামাম বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছিল।’

অনর্থশাস্ত্র : পর্ব ৪

‘ব্রিটিশ গোয়েন্দারা জানালেন ডেরেকের হিরো, আইডল, গুরু আর কেউ নয়, স্বয়ং জ্যাক দ্য রিপার! উনিশ শতকের শেষে যে আততায়ী একাধিক নৃশংস হত্যাকাণ্ডর মাধ্যমে পৃথিবী জুড়ে চর্চায় চলে এসেছিল। এবং সে চর্চা এখনও অব্যাহত।’

পৃথ্বী বসু

আউট অফ প্রিন্ট : পর্ব ১

‘পুলকেশবাবু এই বইয়ের সিংহভাগ জুড়ে পাঠককে জানান দিয়েছেন দুটো বিষয়। এক, বিদ্যাসাগরের বইয়ের সংগ্রহ কতটা বৈচিত্রময় ছিল। দুই, তিনি কীভাবে বই পড়ার পাশাপাশি তাতে কোনও পাঠচিহ্ন রাখতেন।’

পরশপাথরের চচ্চড়ি

‘চিনের কিছু পথের ধারে-বাঁকে গনগনে আঁচে ইদানীং নুড়িপাথরের ঝাল রাঁধা শুরু হয়েছে। রাঁধা হচ্ছে সেখানের রেস্তরাঁতেও। সে দেশে এর নাম ‘সুওদিউ’। নদী থেকে আনা নুড়ি দিয়ে রাঁধা এই ঝোলে বা ঝালে থাকে চড়া তেলমশলায় কষানো সবজি আর শাকপাতা।’

ব্রিটিশ কলকাতার অপরাধ জগৎ

‘সে-সময়ে ডাকাতদলের একজন রাজসাক্ষী হলে এক ভয়ংকর তথ্য জানা যায়, প্রায় দু-শো জন পর্তুগিজ এবং অন্যান্য ইউরোপিয়ান-সহ তাদের একটি দল পরিকল্পনা করেছিল তৎকালীন কলকাতার সবচেয়ে বড় আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিন্দুস্থান ব্যাঙ্ক ডাকাতি করার!’

রৌদ্রস্নাত এক ছটফটে তারা

‘কলকাতার হাজরা মোড়ে গুন্ডাদের হাতে নিগৃহীত হয়েছিলেন মমতা বন্দোপাধ্যায় (তখন বিরোধী দলের নেত্রী), ভয়ংকর আঘাত লেগেছিল মাথায়। জ্যোতিবাবুর আমল। এর কিছু পরেই আক্রান্ত হন তারাপদ ব্যানার্জি। হাত ভেঙে দিয়েছিল লালু আলমের বাহিনী।’

প্রযুক্তি, প্রকৃতি আর শিশুমন

‘বাচ্চারা ইচ্ছেমতো ঘণ্টার পর ঘণ্টা গেম খেলছে, ভিডিয়ো দেখছে, ফোন নিয়ে যাচ্ছেতাই করছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সন্তানকে স্মার্টফোন দেওয়ার মানে, তাদের হাতে মদ কিংবা কোকেন তুলে দেওয়া! কারণ, স্মার্টফোনের আসক্তি মাদকাসক্তির মতোই বিপজ্জনক।’

শান্তনু চক্রবর্তী

কুমার সাহনি : এক বিরল উত্তরাধিকার

‘ফর্ম নিয়ে ভাঙচুর ‘তরঙ্গ’ ছবিতে নেই। এটা আপাতভাবে প্রথামাফিক সোজাসাপটা নিটোল টানা ন্যারেটিভের ছবি। এমনকী গানের দৃশ্যও আছে কয়েকটা। কিন্তু তারপরেও আজীবন মার্কসবাদী কুমার ‘তরঙ্গ’-এ একটা ডায়ালেকটিক্স-এর খেলা খেলেছেন।’

শিবকথা

‘পরে জেনেছিলাম ভদ্রলোক এক রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের কর্মচারী। এই মালিশ আর নালিশ তার নিত্যকর্ম, শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ— সারা বছরের কাজ। কেদারঘাটে কখনও চারটে, কখনও চল্লিশটা সিঁড়ি সাক্ষী থাকে শুধু।’

সুস্নাত চৌধুরী

মেগা ম্যাগাজিন : পর্ব ৫

‘একযোগে জীবনসঙ্গী ও সহযোগী সম্পাদককে পেয়ে গেলেন ডেউইট। ঠিক হল, তাঁরা নিজেরাই বের করবেন ‘রিডার্স ডাইজেস্ট’। ১৯২১ সালের অক্টোবরে বিবাহবন্ধনে বাঁধা পড়লেন লায়লা ও ডেউইট। নিউ ইয়র্ক সিটির ঠিকানায় তৈরি হল রিডার্স ডাইজেস্ট অ্যাসোসিয়েশন।’

প্রবীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

অনর্থশাস্ত্র : পর্ব ৩

‘চিন-ভারত যুদ্ধের পর নেহরু মানসিক ভাবে তো বটেই, শারীরিক ভাবেও ভেঙে পড়ছিলেন। চৌষট্টি সালের সাতাশে মে নেহরু মারা গেলেন, আর তার প্রায় পাঁচ মাস পর ষোলই অক্টোবর চিন প্রথমবারের জন্য পারমাণবিক বিস্ফোরণ ঘটায়।’

অঙ্কন ঘোড়ই

বাঙালির বৌদ্ধিক চিন্তা ও অপরাধ-জগৎ

‘শিষ্টসমাজ থেকে বহু দূরে, কানাগলির অন্ধকারে, শিক্ষা-দীক্ষা বিবর্জিত গ্রামের উপেক্ষিত কোণে লক্ষ-লক্ষ মানুষ কীভাবে দিনযাপন করে— এ-কথা যাঁরা জানেন, তাঁরা বুঝতে পারবেন বাঙালি সমাজে অপরাধপ্রবণতা কেন বেড়ে যাচ্ছে প্রতিদিন।’