নিবন্ধ

সুস্নাত চৌধুরী

মেগা ম্যাগাজিন : পর্ব ৭

পরিবর্তনটা দেখা দিল গত শতকের সাতের দশকে। ধুঁকতে থাকা ‘গ্রান্টা’ এই সময়ে এসে প্রায় অস্তিত্বহীন একটি জায়গায় পৌঁছে যায়। আর ঠিক তখনই আদ্যন্ত ভোল বদলের শুরু! বিশ্ববিদ্যালয়ের পত্রিকার দীর্ঘকালীন পরিচিতি ত্যাগ করে আন্তর্জাতিক ও আধুনিক লেখার মঞ্চ হয়ে উঠল ‘গ্রান্টা’।

আবীর কর

ভোটের ম্যাসকট

‘ভোটের প্রার্থীরা ভিখারির মতো ঘুরছেন ট্রেনে-বাসে, খেতে-খামারে, চায়ের দোকানে, পাড়ার আড্ডায়, এমনকী গেরস্থের রান্নাঘরেও তাঁরা ঢুকে পড়ছেন। মুখভরা হাসি আর গালভরা প্রতিশ্রুতিতে প্রমাণের আপ্রাণ প্রচেষ্টা, ‘আমি তোমাদেরই লোক’।’

ডাকবাংলা.কম

প্রয়াত মৌ রায়চৌধুরী

৭ মে, মঙ্গলবার, প্রয়াত হলেন টেকনো ইন্ডিয়া গ্রুপের কো-চেয়ারপার্সন, সিস্টার নিবেদিতা ইউনিভার্সিটির গভর্নিং বডির সদস্য, আজকাল পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেডের ডিরেক্টর, আজকাল ডট ইন পোর্টালের প্রধান সম্পাদক মৌ রায়চৌধুরী। বয়স হয়েছিল ৫৩ বছর।

সুপ্রিয় রায়

আভিজাত্য তাঁর চারিত্র্য: শতবর্ষে অরুন্ধতী দেবী

‘অরুন্ধতী দেবীর বাদবাকি পরিচিতিগুলির সঙ্গে এইখানেই তাঁর ব্যক্তিচরিত্রের মিল। যে-নতমূর্তি দার্ঢ্য তাঁর সহজাত, সে নিছক অভিনয়ে আটকে থাকার ও সেখানেই দৌড় শেষ করার নয়।’

অনির্বাণ ভট্টাচার্য

লুই লিকি-র পরিরা

‘১৯৮৫-র ২৭ ডিসেম্বর ভোর সাড়ে ছ’টায়, পরিচারক এবং এক সহকর্মী-ছাত্র, প্রায় তছনছ হয়ে যাওয়া নিজস্ব কেবিনের অন্দরে, মাথায় কোনাকুনি একটা ধারালো অস্ত্রের আঘাতে শেষ হয়ে যাওয়া, বছর চুয়ান্ন ছুঁতে যাওয়া ডায়ান ফসে-র নিস্পন্দ শরীর খুঁজে পান।’

সুতীর্থ দাশ

থাক থাক পিছুডাক

‘সেখানে তাঁর প্রতিবেশী ছিলেন একদিকে ছবি বিশ্বাস, অন্য দিকে অভি ভট্টাচার্য। বাঁশদ্রোণী থেকে পাঁচশো মিটার দূরে, বড়রাস্তার ধারেই পাবনার আরেক সন্তান, সুচিত্রা সেনের পৈতৃক বাড়ি।’

সুস্নাত চৌধুরী

মেগা ম্যাগাজিন : পর্ব ৬

‘যে-কোনও উত্তীর্ণ শিল্পকর্মের মতোই ‘পান্‌চ’-ও তার বিষয়বস্তু ও প্রকাশভঙ্গি— দু-দিকেই সমান গুরুত্ব দিয়েছিল। লেখার গুণমানের সঙ্গে অসামান্য সব ক্যারিকেচারধর্মী অলংকরণের সহাবস্থান ‘পান্‌চ’ পত্রিকার গৌরবময় অতীতকে আজও অমলিন করে রেখেছে।’

সারস্বত সেন

মোরে বারে বারে ফিরালে

‘এ দেশে এখনও শুরু না হলেও বিদেশে নিয়ামক সংস্থাগুলো যেখানে ‘সিরিয়াল রিটার্নার’দের বয়কট কিংবা জরিমানা করার কথা ভাবছে, সেখানে সবার উলটো পথে হেঁটে ‘ডিজেল’-এর সেই বিজ্ঞাপন ফ্যাশন, বিজ্ঞাপনী দুনিয়া ও তামাম বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছিল।’

প্রবীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

অনর্থশাস্ত্র : পর্ব ৪

‘ব্রিটিশ গোয়েন্দারা জানালেন ডেরেকের হিরো, আইডল, গুরু আর কেউ নয়, স্বয়ং জ্যাক দ্য রিপার! উনিশ শতকের শেষে যে আততায়ী একাধিক নৃশংস হত্যাকাণ্ডর মাধ্যমে পৃথিবী জুড়ে চর্চায় চলে এসেছিল। এবং সে চর্চা এখনও অব্যাহত।’

পৃথ্বী বসু

আউট অফ প্রিন্ট : পর্ব ১

‘পুলকেশবাবু এই বইয়ের সিংহভাগ জুড়ে পাঠককে জানান দিয়েছেন দুটো বিষয়। এক, বিদ্যাসাগরের বইয়ের সংগ্রহ কতটা বৈচিত্রময় ছিল। দুই, তিনি কীভাবে বই পড়ার পাশাপাশি তাতে কোনও পাঠচিহ্ন রাখতেন।’

সীমন্তিনী ভট্টাচার্য্য

পরশপাথরের চচ্চড়ি

‘চিনের কিছু পথের ধারে-বাঁকে গনগনে আঁচে ইদানীং নুড়িপাথরের ঝাল রাঁধা শুরু হয়েছে। রাঁধা হচ্ছে সেখানের রেস্তরাঁতেও। সে দেশে এর নাম ‘সুওদিউ’। নদী থেকে আনা নুড়ি দিয়ে রাঁধা এই ঝোলে বা ঝালে থাকে চড়া তেলমশলায় কষানো সবজি আর শাকপাতা।’

সপ্তর্ষি রায় বর্ধন

ব্রিটিশ কলকাতার অপরাধ জগৎ

‘সে-সময়ে ডাকাতদলের একজন রাজসাক্ষী হলে এক ভয়ংকর তথ্য জানা যায়, প্রায় দু-শো জন পর্তুগিজ এবং অন্যান্য ইউরোপিয়ান-সহ তাদের একটি দল পরিকল্পনা করেছিল তৎকালীন কলকাতার সবচেয়ে বড় আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিন্দুস্থান ব্যাঙ্ক ডাকাতি করার!’