

চা, সমাজ, নারী
‘বাবুর বৈঠকখানায় যেভাবে চা-পানের রীতি প্রচলিত হয়েছিল, মহিলাদের ক্ষেত্রে তার কি কিছু ব্যতিক্রম দেখা যায়? অবসরের ধারণা, মেলামেশা বা চার ইয়ারি আড্ডায় লিঙ্গভেদ আছে কি?’
‘বাবুর বৈঠকখানায় যেভাবে চা-পানের রীতি প্রচলিত হয়েছিল, মহিলাদের ক্ষেত্রে তার কি কিছু ব্যতিক্রম দেখা যায়? অবসরের ধারণা, মেলামেশা বা চার ইয়ারি আড্ডায় লিঙ্গভেদ আছে কি?’
‘প্রিয়নাথ নিজের দলকে ব্যবহার করতেন স্বদেশি চেতনার প্রসারের কাজেও। প্রতিদিন অনুষ্ঠান শেষে ইংরেজদের অত্যাচারে ধুঁকতে থাকা দেশবাসীকে জাগিয়ে তোলার উদ্দেশ্যে জ্বালাময়ী বক্তব্য রাখতেন তিনি, তাঁবু ফুঁড়ে ধ্বনি উঠত ‘বন্দেমাতরম’।’
‘প্রেক্ষাপটই যেন অমোঘ তুলিটানে তৈরি করে দেয় ‘কাঞ্চনজঙ্ঘা’ ছবির চরিত্রদের মনস্তত্ত্ব। ছবির বহুমাত্রিক বিন্যাস যেন সংগীতের মতো দৃ্শ্য থেকে দৃশ্যান্তরে ছড়িয়ে যায়, উপাদানগুলি পরস্পরকে স্পর্শ করে কিংবা সংঘাতে লিপ্ত হয়।’
‘গোস্বামীবাবুর বইটি বাংলা ভাষায় লেখা বাংলা অক্ষরজ্ঞান, ভাষাশিক্ষা ও নীতিশিক্ষা সম্পর্কিত পাঠ্যপুস্তকের প্রথম পূর্ণাঙ্গ ইতিহাস। বইয়ের ভূমিকা লিখেছেন স্বপন বসু। অতীতচারণায় এসেছে প্রাচীন ও মধ্যযুগের পাঠক্রম থেকে বিংশ শতাব্দীর তিনের দশক পর্যন্ত ইতিবৃত্ত।’
‘ডিজিটাল অ্যারেস্টের এই ধারণা বহুদিন আগে থেকেই প্রচলিত, যা ‘ফিশিং অ্যাটাক’ নামে পরিচিত। ১৯৯০ বা তার আশেপাশে আমেরিকাতে প্রথম এ-ধরনের ফিশিং জাতীয় সাইবার আক্রমণের কথা শোনা যায়।’
‘মোদ্দা কথাটা মানিক বলে গিয়েছেন তাঁর ‘লেখকের কথা’-য়। প্রশ্নটা কলম-পেষা মজুরের দায়। একটা জীবন-দর্শন ছাড়া সাহিত্যিক হওয়া অসম্ভব। সর্বত্র জীবনকে দেখার বিরামহীন শ্রম তাকে দিতেই হবে। সে-অর্থে সাহিত্যিকও আদতে মজুর-ই।’
‘দেশে ফিরে পরে আমি দেখেছি শম্ভুদা, অর্থাৎ শম্ভু মিত্রের প্রযোজনা। সেও এক অবিস্মরণীয় অভিজ্ঞতা। শম্ভুদার সমকক্ষ কোনও নির্দেশক বা অভিনেতার কথা সারা বিশ্ব সন্ধান করেও বলা বেশ শক্ত। শম্ভুদার মতো কে পারে! Unbelievable! What range he had!’
‘বড় রুমাল একটি মাথায় বেঁধে দু’পাশে ঝুলিয়ে সুনীলদা আমারও রুমালটি ওইভাবে বাঁধলেন, গেলাসে চুমুক দিতে-দিতে সুনীলদা বললেন, মরুদ্যানে ধাবায় হাইওয়ের ধারে বেদুইনরা এভাবেই মদ খায়।’
‘সুনীলদা! হ্যাঁ, বড় সন্দেশীদের মত আমিও ওঁকে সুনীলদা বলেই সম্বোধন করতাম। তবে ‘সন্দেশ’-এর বাইরে ‘জীবন সর্দার’-এর প্রভাবে ওঁর সুনীল বন্দ্যোপাধ্যায় নামটি বোধহয় হারিয়েই গেছে।’
‘প্রায় অর্ধশতাব্দী পরে পাল্টে যাওয়া দুনিয়ায় লিভারপুলের দায়িত্ব নিয়ে ক্লপ শুরুটা করেছিলেন খানিক বিল শ্যাঙ্কলির ঢংয়েই। সমর্থক, প্রশিক্ষক এবং ফুটবলারদের মধ্যে বিশ্বাসের সেতু গড়ে তুলে।’
তবু কেউ-কেউ আজও রুখে দাঁড়ায়।
কোহলি বহুবার বুঝিয়েছেন, ঘুরে দাঁড়ানোই ভাল। কিন্তু কিছু না-পাওয়া থাক আক্রমণের সম্মুখে বেয়নেট হয়ে। তীব্র রোদে একটু ছায়া হয়ে। না-ই বা হল সব পাওয়া। তবু সংগ্রহ করেছি কিছু খড়কুটো।
‘যতই ভুবনভরা আলো আপনার হৃদয় হরণ করুক, এই এত আলো-এত আকাশ দেখে যতই আপনার মন কাউকে আপন করে নিক— দু’চার সিনের পর আবহ ঘন হলে ঠিক ভিতর থেকে পর্দা টেনে দেওয়া হবে, ঘরের আলো নিভে যাবে!’
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.