‘খগম’: ছোটগল্প থেকে রূপন্যাস
‘সত্যজিৎ বাবু নিজে চিত্র-পরিচালক, চিত্রশিল্পী; অর্থাৎ মূলত দৃশ্য-মাধ্যমের মানুষ হওয়ার ফলে তাঁর সমস্ত লেখার মধ্যেই দৃশ্যপট রচনার উপাদান প্রচুর । তাঁর লেখাটা পড়তে পড়তে চোখ বুঝলেই একটা ছবি ভেসে ওঠে ।’
‘সত্যজিৎ বাবু নিজে চিত্র-পরিচালক, চিত্রশিল্পী; অর্থাৎ মূলত দৃশ্য-মাধ্যমের মানুষ হওয়ার ফলে তাঁর সমস্ত লেখার মধ্যেই দৃশ্যপট রচনার উপাদান প্রচুর । তাঁর লেখাটা পড়তে পড়তে চোখ বুঝলেই একটা ছবি ভেসে ওঠে ।’
তিনি কর্কট রোগের আত্মচরিত লিখে পুলিৎজার পুরস্কার পেয়েছেন। তিনি কেবল রোগ সারিয়ে ক্ষাaন্ত নন। তিনি রোগের বীজকে সমূলে নষ্ট করতে বদ্ধ পরিকর। প্রতি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে কেবল নয়, তার ভেতরের সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম কোষ ভেদ করে জেনে নিতে চান উৎস। সেই সব ভাবনার আলোচনা।
‘খেজুর গুড়কে কেন্দ্র করে বাংলায় যে যজ্ঞ বসে শীতকালে, তার সলতে পাকানো শুরু হয় হেমন্তের শেষ থেকেই। খেজুরের রস সংগ্রহের উদ্দেশ্যে গাছ কাটায় পারদর্শী শ্রমজীবী মানুষ, যাদের ‘শিউলি’ বলা হয়, তারা হেমন্তের মাঝামাঝি থেকেই লেগে পড়েন খেজুরগাছের পরিচর্যায়।’
ফেরাটা তাই আর ফেরা থাকে না। নতুন একটা গন্তব্য, নতুন সব মানুষ। আর তাদের পুরনো স্মৃতিগুলো, যেগুলো আর জ্যান্ত নেই। বরং অনেক বেশি জ্যান্ত হাসপাতালের বিছানাটুকুতে পাতা সংসারটা। মানসিক রোগীরা সুস্থ হওয়ার পর ফিরতে পারে কি?
‘তাঁর মহাকাব্যিক প্রতিভা অনশ্বর। অবিস্মরণীয়। তিনিই প্রথম বাংলার ‘আধুনিক’ কবি। বাংলা সাহিত্যিক মহাকাব্যের একমাত্র স্রষ্টা। প্রবাসে নয়, স্বভাবেই তাঁর মহাকায় সত্তা। প্রত্যাবর্তনেই তাঁর নিয়তি। যাত্রা নয়, ফেরা।’ মধুসূদনের মাতৃভাষায় ফেরা।
সে তবে এমনই লেখা, তাকে ছাড়া আমার জীবনের নানা মোড়, নানা মুহূর্ত, নানা অভিঘাত বা নানা অনুভূতি অচল। আনন্দে বা অসুবিধেয় তবে বন্ধুর মতো তাকেই আমি জড়িয়ে ধরতে চাই। সে-লেখা তবে অনিবার্য, অনপনেয়, অনন্য। অতএব তার কাছে ফিরতেই হবে।
‘যে-চিন্তাটা ঘুরে ফিরে বার বার এসেছে এবং আবার আসবেও জানি, যার সাথে অর্থনীতিতে আমার নিজের গবেষণারও যোগ আছে, তা হল : অসাম্য কি মানবসমাজে অনিবার্য ও অবধারিত একটি সমস্যা, না কি এর সমাধান সম্ভব?’ চিরন্তন ভাবনা।
‘মিউজিক বাজলে আমার চোখের সামনে অনেক রং আমি দেখতে পাই মাঝে মাঝে। এই গানের সঙ্গে জড়িয়ে আছে একটা মায়া-মায়া খয়েরি। আমি এক্সপ্লেন করতে পারব না কেন। মিউজিক এমন বিমূর্ততার জন্ম দেয়, যা কিছু ভাবে বোঝানো সম্ভব নয়।’ গান-রহস্য।
‘হিন্দুধর্মের মতন কিছু ধর্ম মেনে নেয় যে ভোগের পথ ধরে ফেলা মানেই সব শেষ নয়। সংস্কারের পথও খোলা আছে। কখনও সংস্কার আসে ‘প্রায়শ্চিত্ত’-র মতন নিদানের হাত ধরে— অত্যধিক ভোগে মন দিয়ে ফেললে কৃচ্ছ্রসাধন করা আবশ্যিক।’ বিকল্প জীবন।
ম্যাচের পর হোটেলে গিয়েছিলাম আমরা। দরজাটা খুলে শুধুমাত্র মুখটা দেখিয়েছি,তখনি ভেতর থেকে ডাকলেন, “ক্যাপ্টেন কাম হিয়ার।” ভেতরে ঢুকে পেলাম একজন অন্য মানুষকে! সবচেয়ে বড় কথা তাঁর মাপের একজন মানুষ ঠিক মনে রেখেছেন বিপক্ষের অধিনায়ককে!
ওয়াই বি সত্যনারায়ণের লেখা বই ‘My Father Baliah’ শৌভিক দে সরকারের বাংলা অনুবাদে ‘আমার বাবা বালাইয়া’ নামে এ-বছর সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার লাভ করেছে। অনুবাদকের সঙ্গে কথা বললেন পৃথ্বী বসু।
আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স এখন এমন উচ্চতায় পৌঁছেছে যে তাকে এ বার থেকে ন্যাচারাল বললে অত্যুক্তি হবে না। সম্প্রতি এমন এক চ্যাট-বট তৈরি হয়েছে যাকে কিনা প্লট বললে আস্ত গল্প লিখে দিচ্ছে! নাম চ্যাট-জিপিটি। সৃষ্টিশীলদের বাজার গেল বলে!
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.