

বাবরি, বদলা, বোমা
১৯৯২ সালের ডিসেম্বরে হিন্দু উগ্রপন্থীদের হাতে অযোধ্যায় বাবরি মসজিদের পতনের পরের সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষে ভারতীয় মুসলিমদের মধ্যে বঞ্চনার যে নতুন স্ফুলিঙ্গের জন্ম হয়, তা জঙ্গিদের জন্য নতুন চারণভূমি গড়ে তোলে। বিশেষ সংখ্যা ‘বোমা’…
১৯৯২ সালের ডিসেম্বরে হিন্দু উগ্রপন্থীদের হাতে অযোধ্যায় বাবরি মসজিদের পতনের পরের সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষে ভারতীয় মুসলিমদের মধ্যে বঞ্চনার যে নতুন স্ফুলিঙ্গের জন্ম হয়, তা জঙ্গিদের জন্য নতুন চারণভূমি গড়ে তোলে। বিশেষ সংখ্যা ‘বোমা’…
পেটো কি আর আছে? না কি সবটাই এখন পিস্তল-বন্দুক খেয়ে দিয়েছে, কে জানে। একসময় কিছু লোক বেশ খানিকটা উপার্জন করে নিয়েছে এই কারবারে নেমে। রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে বদল ঘটেছে যেরকম, তাতে কেউ-ই আর কারও দিকে তাক করে পেটো চার্জ করতে পারছে না নিশ্চিত হয়ে— কাল হয়তো প্রতিপক্ষের সঙ্গে একই মঞ্চ ভাগাভাগি করে নিতে হয়। ‘বোমা’ সংখ্যায় বিশেষ নিবন্ধ…
‘নতুন কাগজের নাম হল ধূমকেতু, এ-নাম নজরুলেরই দেওয়া। সম্পাদক হলেন তিনি, মুদ্রক ও প্রকাশক হিসাবে নাম থাকল আফজলুল হকের। ‘বাণী চেয়ে’ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর থেকে বারীন্দ্রকুমার ঘোষ অনেকের কাছেই চিঠি পাঠালেন নজরুল (নবযুগ পরবর্তী সময়ে নজরুল বারীন্দ্রকুমার ঘোষের বিশেষ অনুরক্ত হয়ে পড়েছিলেন, ধূমকেতু-র লেখালিখিতে তার স্পষ্ট প্রভাব দেখতে পাওয়া যায়)।’ আজ শেষ পর্ব,..
“বাংলার রাজনীতিতে সে-সময় তিনটি স্পষ্ট ধারা প্রতীয়মান। গান্ধীবাদী/কংগ্রেসি, বিপ্লববাদী এবং বামপন্থী। তৃতীয় ধারাটির কক্ষপথে তাঁদের যৌথ অভিযাত্রার সূচনা হয়েছিল ‘নবযুগ’-এ। ‘ধূমকেতু’-র পর্যায়ে এসে নজরুল জোরেসোরেই দ্বিতীয়, অর্থাৎ বিপ্লববাদী, ধারাটিকে আঁকড়ে ধরলেন।” ‘ধূমকেতু’ পত্রিকার প্রকাশের দিন উপলক্ষে দুই পর্বের বিশেষ নিবন্ধ। আজ প্রথম পর্ব…
“বিশ শতকের গোড়ার ‘অগ্নিযুগের’ বাংলায় জাতীয়তাবাদী বিপ্লবীদের দাপটে ব্রিটিশ শাসকরা যখন সন্ত্রস্ত, বোমা-ই তখন হয়ে উঠেছিল বিপ্লবীদের অভিজ্ঞান।” বিশেষ সংখ্যা ‘বোমা’…
‘…পাথর ক্ষণভঙ্গুর হচ্ছে বছরের পর বছর। মেইন সেন্ট্রাল থ্রাস্ট জোনে গ্র্যানাইটের আশেপাশে থাকা এই ক্ষণভঙ্গুর পাহাড়ি পাথুরে অঞ্চলে, বিশেষ করে বৃষ্টির সময়ে ধস, ভূমিক্ষয় ক্রমশ বাড়ছে, তৈরি হচ্ছে বিপজ্জনক ইকো-সেনসিটিভ জোন…’ ধারালিতে মেঘ ভাঙা বৃষ্টি বিষয়ক বিশেষ নিবন্ধ…
নানা গল্পকথায় গড়ে উঠেছে শবর জাতির ইতিহাস, ভদ্রলোক সমাজের অনেকটাই অগোচরে যা রয়ে গিয়েছে। নিরন্তর অবহেলা তো আছেই, আজ যখন জাতি-প্রশ্ন নতুন করে দেখা দিচ্ছে ভারতজুড়ে, তখন শবরদের এই ইতিকথা আরও প্রাসঙ্গিক হয়ে পড়ে। আন্তর্জাতিক আদিবাসী দিবসে বিশেষ নিবন্ধ…
‘আমরা যখন প্রথম শুরু করি, তখন তিন ঘণ্টার ট্রান্সমিশন ছিল। সাড়ে ছ’টা থেকে সাড়ে ন’টা। এবং আমাদের স্থির সিদ্ধান্ত ছিল, কোনও অনুষ্ঠানই আমরা রিপিট করব না। রোজ তিন ঘণ্টার ফ্রেশ কনটেন্ট প্রোডিউস করা একটা চ্যালেঞ্জ ছিল, যেটা আমরা নিয়েছিলাম।’ দূরদর্শন-এর সুবর্ণজয়ন্তীতে অভিজিৎ দাশগুপ্তর সাক্ষাৎকার…
২০১৩ সালে মুক্তি পেয়েছিল আনন্দ এল রাইয়ের ‘রাঞ্ঝনা’। দু’হাত তুলে, আউলা হয়ে, একসময়কার প্রেমিকার পিছনে পড়ে থেকে, তার জীবনটা ভাজা-ভাজা করে দেওয়ার পর, নিজেই কষ্টমষ্ট
‘অবনীন্দ্রনাথের অনুবাদে বিদেশি রচনাগুলো তাদের সাংস্কৃতিক পরিচয় থেকে বিচ্যুত হয়ে বাংলার গ্রামীণ জীবনের আখ্যান হয়ে ওঠে— লোককথার আদর্শে যে আখ্যানের কেন্দ্রে থাকে মানুষ ও মনুষ্যেতর প্রাণী।’
অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকীতে বিশেষ নিবন্ধ…
‘‘স্বভাবসিদ্ধ ঢঙে যেমন বাংলার সামাজিক ইতিহাসের একটা প্রবণতাকে চিনিয়ে দিয়েছিলেন, এখানে ধরিয়ে দিলেন তাঁর চৈতন্য নির্মাণে এবং হয়ে ওঠায় কৃষ্ণনগর ঠিক কতটা গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু তিনি কি শুধুই ‘কৃষ্ণনাগরিক’?’’
প্রমথ চৌধুরীর জন্মবার্ষিকীতে বিশেষ নিবন্ধ…
ইতিহাস আশ্রিত বা ঐতিহাসিক উপন্যাস লিখতে গেলেই প্রথম যে বাধার সামনে পড়তে হয়, তা হল ভাষা। সময়টাকে ধরতে গিয়ে অনেক লেখক একটা আড়ষ্ট, কৃত্রিম ভাষার ফাঁদে পড়ে যান। এই বইয়ের লেখক সেই ফাঁদে পা দেননি।
বই সমালোচনা। ‘তাম্বুলি-আখ্যান’
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.