

একের সঙ্গে অনেক
‘১৯৫৩ সালে এক সকালবেলায় কাগজ পড়তে পড়তে বন্ধুকে বলেছিলাম: ‘শান্তিনিকেতন যাবি? পৌষমেলায়?’ বন্ধু সঙ্গে সঙ্গে তৈরি, সেদিনই সাতই পৌষ। আভাস পেয়ে ভাই জানায় সেও যাবে। সবই ঠিক, সমস্যা শুধু টাকার।’
‘১৯৫৩ সালে এক সকালবেলায় কাগজ পড়তে পড়তে বন্ধুকে বলেছিলাম: ‘শান্তিনিকেতন যাবি? পৌষমেলায়?’ বন্ধু সঙ্গে সঙ্গে তৈরি, সেদিনই সাতই পৌষ। আভাস পেয়ে ভাই জানায় সেও যাবে। সবই ঠিক, সমস্যা শুধু টাকার।’
জানুয়ারির বরফমোড়া সেই লন্ডন সফর, সংক্ষিপ্ত হলেও আমাকে অনেক কিছু শিখিয়েছিল, নার্ভাস ভাবটাও কিছুটা কেটে গেছিল। সে বড় সুখের সময়, তখন কলকাতা আন্তর্জাতিক উড়ান মানচিত্রে এতটা ব্রাত্য ছিল না।
‘নজরুলের মতো গিরীন্দ্র কাকতালীয়ভাবে কোনও দেশের জাতীয় কবি না হওয়ার কারণে গীতিকার, সুরকার, অভিনেতা হিসাবে কলকে পেলেও, তাঁর ভাগ্যে শিকে ছেঁড়েনি। অথচ প্রতিভা তাঁর তো কিছু কম ছিল না।’
‘রাজাদা জানান, ‘নয়নতারা’ বলে একটি ছবি করছেন তিনি। নামচরিত্রে রয়েছেন মমতাশঙ্কর। আমাকে ওঁর ছেলের চরিত্রে কাস্ট করতে চান। বলেছিলেন, ‘খুব অন্যরকম, ইন্টারেস্টিং চরিত্র। করে দেখো।’ ’
অষ্টাদশ শতকে শুভঙ্কর ছাপাখানার আনুকূল্য পাননি। তিনি ছিলেন বিশুদ্ধ মানসাঙ্ক প্রণেতা। সাধারণ মানুষ তার নিজের প্রয়োজনে ‘শুভঙ্করের আর্যা’কে মনে রেখে বংশ-পরম্পরায় জিইয়ে রেখেছে।
ফিচার ছবির পাশাপাশি তথ্যচিত্রও প্রচুর করেছে রাজা। একজন চিত্রশিল্পীর দৃষ্টি থেকেই ও বীরভূমের পটচিত্র নিয়ে ছবি করেছে, কাজ করেছে কালীঘাট পটচিত্র নিয়েও। শিল্প সংক্রান্ত বিষয়ে ওর উৎসাহ ছিল প্রবল। এই কাজগুলোও সেজন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
১৯৩৭ সালের ২১ ডিসেম্বর, অর্থাৎ ঠিক আজকের দিনেই মুক্তি পেয়েছিল ওয়াল্ট ডিজনির প্রথম অ্যানিমেটেড ফিচার ফিল্ম, ‘স্নো হোয়াইট অ্যান্ড দ্য সেভেন ডোয়ার্ফস’। অ্যানিমেশন ছবির ইতিহাসে এই ছবিটিকে ‘টার্নিং পয়েন্ট’ হিসেবে গণ্য করা হয়।
কাটা মুণ্ডু কি মহাকাশ থেকে নেমে এসেছে? উঁহু। কিন্তু মহাকাশেও কাটা মুণ্ডুর অবাধ বিচরণ।জ্যোতিষশাস্ত্রে। একেবারে দেবতার আসনে। নাম শোনেননি, রাহু? যা কিছু অশুভ, অন্ধকার, অলক্ষুণে— সমস্তটাই রাহুর দোষে। রাহুর খিদে যেহেতু তুমুল।
আদতে নিরাপত্তাই ইস্যু। ওদের নিপাট-নিকোনো ঘর ভাঙার ভয়টাই যাবতীয় লজ্জাবোধের অছিলা। আদরের পাবলিক ডিসপ্লে নিয়ে সংকোচ। স্বাস্থ্য, শিক্ষা, বাসস্থান নিয়ে লজ্জিত হব না– হলে মোমবাতির খরচ বেড়ে যাবে। এটা রণকৌশল।
আন্তর্জাতিক স্তরে বাজানোটা ও বজায় রেখে গিয়েছিল। আমিও কিছু ফিউশন বাজিয়েছি। কিন্তু জ্যাজ বা ফিউশনটা ও চালিয়ে গিয়েছে। পশ্চিমি সংগীতের সঙ্গে একটা যোগাযোগ ও রেখেই গিয়েছে। রবিশংকরজির পরেই ওর এই আন্তর্জাতিক খ্যাতিটা ছিল।
তবলার যে পাঞ্জাব ঘরানা, তার খলিফা ছিলেন জাকির হুসেন। খলিফা অর্থে, যে বংশ থেকে উদ্ভূত হচ্ছে সেই ঘরানা। আল্লারাখা খাঁ সাহেবের ছেলে হিসেবে সেই উত্তরাধিকার তিনি বহন করতেন। একজন খলিফা চলে গেলেন, এটা সত্যিই অপূরণীয় ক্ষতি।
‘আমার নিজের যে-ফেস্টিভাল, স্বর সম্রাট ফেস্টিভাল, সেখানে উনি গত ১১ বছর ধরে বাজিয়ে আসছেন। ১৬ ডিসেম্বর, এই আজকের দিনেই, আমার সঙ্গে ওঁর বাজানোর কথা ছিল ফেস্টিভালে। সেটা আর হল না।’
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.