

‘সুধা নিরবধি’
‘অমিত্রাক্ষরে মধুসূদন ‘মেঘনাদবধ’-এর আগেই ‘তিলোত্তমাসম্ভব কাব্য’ (১৮৬১) লিখলেও, একই বছর, আজকের দিনে প্রকাশিত ‘মেঘনাদবধ কাব্য’-ই সম্ভবত আজও মধুসূদনের প্রধান কাব্যগ্রন্থ হিসেবে বিবেচিত।‘
‘অমিত্রাক্ষরে মধুসূদন ‘মেঘনাদবধ’-এর আগেই ‘তিলোত্তমাসম্ভব কাব্য’ (১৮৬১) লিখলেও, একই বছর, আজকের দিনে প্রকাশিত ‘মেঘনাদবধ কাব্য’-ই সম্ভবত আজও মধুসূদনের প্রধান কাব্যগ্রন্থ হিসেবে বিবেচিত।‘
‘এই যে আমরা কামুকে বেছেছিলাম, তার কারণ কী? তাঁর আন্তর্জাতিক খ্যাতি? না, মোটেই না। বরং, কামু আমাদের কাছে মফসসলের ছেলে, তিনি বনেদি ফরাসি নন। খানিকটা হাইব্রিড, আলজেরিয়ার ছেলে।’
‘গল্পগুলো প্রথম পড়ে, এই লোকটার টানে, আমি একবারই ঢাকায় গিয়েছিলাম। গিয়ে অনেকক্ষণ ওর সঙ্গে কথা বলেছিলাম। মনে হয়েছিল, কতদিনের চেনা! আর কী আশ্চর্য সুদর্শন ছিল!’
ভবিষ্যৎ হয়তো চলবে। শিঙের কাজ কোনওদিন বন্ধ হবে না। নতুন কেউ-না-কেউ তো নিশ্চয়ই আসবেন। এই বিশ্বাসটাই করি। সরকারকেও এগিয়ে আসতে হবে শিল্পটাকে বাঁচিয়ে রাখতে।
‘আমার ভজন শুনে একদিন ফোন করে বললেন, ‘শোনো স্বাগতালক্ষ্মী, আমি তোমার সঙ্গে একটা শর্ত করতে চাই। তুমি আমার কাছে রবীন্দ্রসংগীত শিখবে, আমি তোমার কাছে ভজন শিখব। এত ভাল হিন্দি উচ্চারণ করো কী করে?’’
‘এই যে দু-দশক বাদে নিজের লেখা সংশোধন করা তা বোধহয় অনেক লেখক ভাবতেও পারেন না। এখানেই মতি নন্দী অনন্য। নিজের লেখার সুপার এডিটর। অবিশ্যি তাঁর প্রেরণা আরেক লেখক-সম্পাদক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।’
‘আইজ্যাক অ্যাসিমভ আমাদের কাছে অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক— কেবল সায়েন্স ফিকশন-এর এক কিংবদন্তি হিসেবে নন, কয়েকটা প্রজন্মের অন্তরে ‘সেন্স অফ ওয়ান্ডার’ জাগিয়ে তোলার অন্যতম কান্ডারি হিসেবেও।’
‘বারবার ক্ষতবিক্ষত হয়ে বেঁচে থাকার সংস্কৃতি এই শহরের। শুনেছি, আর্ট কালচার সৃষ্টির সূত্র কষ্ট থেকে। তা রচিত হয় বেদনার তমসুকে। স্মৃতির ভার, দেশভাগ, রাজনৈতিক অস্থিরতা, অ্যাঙ্গস্ট, বিরহ, কিছু প্রেম, উদাসীনতার সিন এঁকেছেন একালের চিন্তাশীল মানুষরা।‘
‘সামনে কইলকাত্তা দখল নামক মিথ্যে লড়াইয়ের গাজর ঝুলিয়ে ন্যাজে— সেই ন্যাজ! এমন মোচড় মেরেছে যে, মেয়েমদ্দ দিগবিদিকজ্ঞানশুন্যর ন্যায় যেদিকে পারছে দৌড়চ্ছে।’
‘আবার এই মানুষকেই কয়েক বছর পরে দেখা যাবে, কাশ্মীরকে বিশেষ সুবিধা-দানের ভূত-ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন তুলতে। ততদিনে ভারত-ভাগ হয়ে গিয়েছে, সংখ্যালঘুর স্বার্থে ভারতেই থেকে গিয়েছেন হজরত মোহনী।’
‘বাবার একটা পুরনো ডায়েরি আছে; সেখানে দেখেছি, অনেক বই-পত্রপত্রিকার নাম লেখা, যেগুলো বাইরে থেকে আনাতে হত। মূলত ব্রিটিশরা ছিলেন সেসব বইয়ের ক্রেতা।’
‘অচিরেই বাজারটি তখনকার সাহেব-মেমদের প্রিয় হয়ে ওঠে। পরে উচ্চবিত্ত বাঙালিদেরও। যত দিন যেতে লাগল, বাজারটি আয়তনে আর স্টলের সংখ্যায় বেড়ে শুধু দরকারি জিনিসপত্র নয়, পৃথিবীর সবরকম জিনিসের সুপারমার্কেটে পরিণত হয়।’
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.