
সুর ও সাধনা
‘সুধীন দাশগুপ্ত এবং সলিল চৌধুরী, জটিলেশ্বর মুখোপাধ্যায়ের সংগীত জীবনের দু’টি ‘কী নোট’। সুধীন দাশগুপ্তর সুর-সৃষ্টির সমগ্র প্রক্রিয়ায় জড়িয়ে গিয়েছিলেন জটিলেশ্বর। গুরুর প্রভাব তাঁর গানে যে বিশেষ মাত্রা এনে দিয়েছিল তা বলাই বাহুল্য।’

‘সুধীন দাশগুপ্ত এবং সলিল চৌধুরী, জটিলেশ্বর মুখোপাধ্যায়ের সংগীত জীবনের দু’টি ‘কী নোট’। সুধীন দাশগুপ্তর সুর-সৃষ্টির সমগ্র প্রক্রিয়ায় জড়িয়ে গিয়েছিলেন জটিলেশ্বর। গুরুর প্রভাব তাঁর গানে যে বিশেষ মাত্রা এনে দিয়েছিল তা বলাই বাহুল্য।’

‘‘স্পয়লার’ যদি আদপেও কেউ জেনে যান, তাহলে কি তিনি সত্যিই ‘সিনেমাটি’র রস উপভোগ করা থেকে বঞ্চিত হবেন? পাশাপাশি আর-একটি বিষয়ও জরুরি হয়ে দাঁড়ায়— সিনেমা কি তাহলে সম্পূর্ণ ‘স্পয়লার’ কেন্দ্রিক? এবং মানুষ গোটা ছবিটি দেখেন ওই ‘নির্দিষ্ট’, ‘অপ্রত্যাশিত’, ‘বাঁকবদল’ দেখবেন বলেই?’

গন্ধটা সন্দেহজনক! গণতন্ত্রের এহেন সংকটে প্রাথমিকভাবে বিরোধী দলগুলি অজ্ঞ থাকলেও, বিরোধিতা করেছে অ্যাপেলের মতো বহুজাগতিক সংস্থা। তারা কাস্টমারের সাইবার সেফটি ইস্যুতে কোনওরকম সমঝোতা করতে রাজি নয়।

‘আমরা যখন কারুর জীবনী পড়ি, তখন কি তা শুধু সেই মানুষটার জীবনকে চেনার বা জানার জন্য, না কি তাঁর জীবনকে ভিত্তি করে নিজের জীবনের ওঠাপড়ার গল্পগুলকেও খুঁজে নেওয়ার চেষ্টা করি আমরা?’

‘আমাদের দেশের আরও বহু শিল্পী আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পৌঁছেছেন তাঁদের নিজেদের ক্ষমতায় এবং যোগ্যতায়। কিন্তু আন্তর্জাতিক পরিসরে ভারতীয় সংগীতকে সফলভাবে পৌঁছে দিয়েছেন প্রথমে উদয়শঙ্কর এবং তারপরে আরও বিস্তৃত পরিসরে রবিশঙ্কর।’

‘বাংলা সাহিত্যে বিনয় মজুমদারের কবিতায় ক্যালকুলাস, ভ্যারিয়েবল এবং জ্যামিতি সরাসরি ব্যবহৃত হয়েছে। তাঁর গণিত-প্রভাবিত কাব্যচিন্তা জীবনভর ধারাবাহিক ছিল, বিশেষ করে আটের দশক থেকে তাঁর গণিত আবিষ্কার এবং কবিতায় সেগুলোর প্রয়োগ আরও সুস্পষ্ট হয়।’

“মানুষের ‘সভ্যতা’ গড়েই উঠেছে অন্য প্রাণীকে এক্সপ্লয়েট করতে-করতে। তারপর সে-ঘটনা এতই স্বাভাবিক হয়ে গেছে যে— এইসব কিছুর মধ্যে আদৌ-যে কোনও শোষণ-চিহ্ন আছে সেটাই মানুষের সমবেত ভাবনা-জগৎ থেকে একেবারে মুছে দেওয়া হয়েছে।”

“‘নয়া ভারত’ শক্তি ও ঐক্যের যে বয়ান তুলে ধরে, তার উল্টো ছবিটাই মিলছে বাস্তবে। সংবাদমাধ্যমের স্তব্ধতা, নাগরিক সমাজের ক্ষয় এবং পরিচয়-ভিত্তিক বিভাজন— এসব মিলিয়ে রাষ্ট্র-নাগরিক সম্পর্কের মৌলিক ভিত্তিই বদলে যেতে শুরু করেছে।”

‘গৃহ’ নামক প্রবন্ধে মেয়েদের বাড়ি বা নিজের স্পেস নিয়ে যাবতীয় দোটানার কথা তিনি লিখছেন, সেই দ্বিধাদ্বন্দ্বের কাহিনি মিলে যায় ‘ডেলিসিয়া হত্যা’-র উপন্যাসের সঙ্গে। এই সাদৃশ্য plagiarism নয়, বরঞ্চ রোকেয়া ইঙ্গিত করছেন, যাকে আমরা এখন বলি, ‘ফেমিনিস্ট সিস্টারহুড’।

‘জন তাঁর হত্যার দিনে প্রোডিউসার লরি কে-কে বলেছিলেন যে, মৃত্যু না হওয়া পর্যন্ত তার কাজ পূর্ণতা পাবে না। তবে কি জনের হত্যাই জনের তত্ত্বকে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করে?’

“আমরা আজ শাহ মাধো লাল হুসেইনকে নিয়ে কথা বলব— বিদ্যাপতির চেয়ে যিনি বয়সে বেশ কিছুটা ছোট— বিদ্যাপতির মৃত্যুর প্রায় একশো বছর পরে তাঁর জন্ম। পাঞ্জাবি ভাষার সুফি পরম্পরার কবি তিনি। কবিতা লিখেছেন প্রচলিত লোকায়ত সংরূপ ব্যবহার করে— পাঞ্জাবি সাহিত্যে সেগুলিকে ‘কাফি’ বলা হয়।”

‘এখন মনে হচ্ছে, বানানের একুশে আইনের চাইতে নৈরাজ্য নেহাত খারাপ নয়। বিশেষ করে পথেঘাটে নিরন্তর যখন শুনি আজকাল তো বাংলা বানানের কোনও মাথামুন্ডু নেই। যাঁরা বলেন, তাঁরা সকলেই যে বানান নিয়ে খুব ভাবিত এমন তো নয়!’
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.