

সংবদ মূলত কাব্য: পর্ব ১৭
“স্কুলের চাকরিতে ইস্তফা দিয়ে ১৯৭৮ এর ১ সেপ্টেম্বর আমি ইত্যাদি প্রকাশনীর ‘পরিবর্তন’ পত্রিকাটিতে যোগ দিই। ওই দিনই ‘পরিবর্তন’ নামের সংবাদ সাপ্তাহিকটির প্রথম সংখ্যা বের হয়।”
সংবাদ মূলত কাব্য। পর্ব ১৭…
“স্কুলের চাকরিতে ইস্তফা দিয়ে ১৯৭৮ এর ১ সেপ্টেম্বর আমি ইত্যাদি প্রকাশনীর ‘পরিবর্তন’ পত্রিকাটিতে যোগ দিই। ওই দিনই ‘পরিবর্তন’ নামের সংবাদ সাপ্তাহিকটির প্রথম সংখ্যা বের হয়।”
সংবাদ মূলত কাব্য। পর্ব ১৭…
“এবার এল সাতের দশকের অভিঘাত। এল বসন্তের বজ্রনির্ঘোষ। ‘অনুষ্টুপ’-এর নতুন সাপ্তাহিক আড্ডাস্থল হল পাইকপাড়া… ‘অনুষ্টুপ’-এর নিজস্ব কার্যালয় হল ’৮০-’৮১ সালে। ২-ই নবীন কুণ্ডু লেন। সেখানে বসত নিয়মিত আড্ডা। গল্পকার ও কবিরা নিয়মিত আড্ডা বসাতেন।”
‘কবিতা নিয়ে মিথ্যাচার করেছেন বলেই, তা ‘দুর্নীতি’। কিন্তু জয় যেভাবে তাঁর অস্বস্তির কথা, মিথ্যাচারের কথা, প্রতারণার কথা উগড়ে দিচ্ছেন লেখায়— অন্য কবিরা সবাই কি তা করে থাকেন? যদি না করেন, পাঠক বুঝবেন কী উপায়ে, কোনটা নীতিবিরুদ্ধ আলোচনা আর কোনটাই-বা আন্তরিক?’
‘সমর সেনের পরিমিতিবোধ কিংবদন্তিতুল্য। তাঁর লেখার পরিমাণ কৃপণের বাম মুঠি। কবিতা লিখেছেন ১৯৩৪ থেকে ১৯৪৬ পর্যন্ত। এক যুগের কবিতা প্রয়াস থেকে ১৯৪৬-এ স্বেচ্ছাবসর নেন।’ সমর সেনের মৃত্যুদিনে বিশেষ নিবন্ধ…
‘দেবব্রত বিশ্বাস আবার ‘রক্তকরবী’ প্রযোজনার সঙ্গে যুক্ত হন ১৯৪৯-এ। এ-বছর তিনিই প্রযোজনাটির পরিচালক। ‘শ্রীরঙ্গম’-এ(পরবর্তীকালের ‘বিশ্বরূপা’-য়) অভিনয়ের আয়োজিত হয়; কিন্তু বদলে গেল পূর্বের অভিনয়ের সঙ্গে অভিনয় লিপি….‘
দেবব্রত বিশ্বাসের জন্মবার্ষিকীতে বিশেষ নিবন্দ…
‘পত্র সাহিত্য, পত্রালাপ, নববর্ষের বা বিজয়ার চিঠি আজ ইতিহাস! ডিজিটাল যুগে এখন সব ডিজিটাল আদান-প্রদান। তবু এই ধরনের সব পুরনো চিঠি অতীতের উষ্ণতা বহন করে আর সেইসব পত্রের লেখক যদি দেবব্রত বিশ্বাসের মতো মানুষ হন তাহলে শুধু চিঠির প্রাপক কেন আমরাও সমৃদ্ধ হই।’
পূর্ব রেলওয়ে চালু করল করল বাতানুকূল লোকাল ট্রেন পরিষেবা। কাদের জন্য এই পরিষেবা অনুকূল, কাদের জন্যই বা প্রতিকূল?
চোখ-কান খোলা। পর্ব ৮…
‘সব দ্বিধা-দ্বন্দ্ব সত্ত্বেও স্বাধীনতার অব্যবহিত পূর্ব ও পরবর্তী সময়পর্বটিতে বাঙালি বুদ্ধিজীবীরা যে হিন্দিকে সমর্থন করেছিলেন, তার একাধিক নজির রয়েছে। ‘প্রবাসী’-তেই ১৯৪৭-এর মে মাসে প্রকাশিত দেবেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়ের ‘বাঙালির হিন্দিশিক্ষা’ নামের নিবন্ধে লেখক হিন্দি কেন শেখা দরকার তার বিবিধ কারণ দর্শিয়েছেন।’
‘নিটোল গল্পপ্রত্যাশী পাঠক তাঁর গল্প পড়তে গিয়েই হতাশ হন। জ্যোতিরিন্দ্রের বেশিরভাগ গল্পের চরিত্ররা (actant) প্রচলিত ‘অ্যাকশনের’ চাইতে ঘণ্টার-পর-ঘণ্টা বসে শুধু কোনওকিছু ‘দেখে’। দেখে মানে প্রায় চোখ দিয়ে প্রকৃতিকে আকন্ঠ পান করে।’ জ্যোতিরিন্দ্র নন্দীর জন্মবার্ষিকীতে বিশেষ নিবন্ধ…
লাভক্রাফ্ট প্রথম সেই ছাঁচ ভাঙলেন। তাঁর কাহিনির দানবরা কেউ-ই সে গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র নয়, বরং তাদের ঘিরে যে চিত্ত বিকল করা অনুভূতি, সেটুকুই গল্পের মূল উপজীব্য। এ যেন অতল, অনন্ত, অন্ধকার গহ্বরের দিকে একপলকের চাহনি মাত্র… এইচ. পি, লাভক্রাফ্টের জন্মদিনে বিশেষ নিবন্ধ!
‘কবিতা আর ছবির মধ্যে চলতে থাকে পারস্পরিক আদান-প্রদান। ছবির কম্পোজিশনের সঙ্গে মিল খুঁজে পাই কবিতার ছন্দের। দুই ক্ষেত্রেই মাত্রাবোধ অন্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আবার ছন্দ শিখে তারপর তাকে ভাঙতে শেখার মতোই কম্পোজিশনের নিয়ম ভাঙার মধ্যে দিয়েই কখনও তৈরি হয় সার্থক ছবি।’
‘একটা শিল্প কোনওদিনও কেবলমাত্র ডকুমেন্টেশনের কাজে সীমাবদ্ধ হয়ে থাকতে পারে না। ডকুমেন্টেশন কী? একটা ফোটোকপি-ও তো ডকুমেন্টেশন। সেটাও কি তাহলে শিল্প?’
বিশ্ব আলোকচিত্র দিবসে বিশেষ নিবন্ধ…
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.