

ডেটলাইন: পর্ব ২৮
‘আমরা ভাবি, জীবনের পথে ওঠাটাই সমস্যা, নামাটা সহজ। পাহাড়ের পথে কিন্তু ঠিক উলটো। সেটা এর আগেও টের পেয়েছি, কিন্তু ভুলে যাই বারবার। কে বলে নেড়া একবারই বেলতলায় যায়! অতএব সপাটে আছাড় খেলাম মাঝপথে…’ ডেটলাইন। পর্ব ২৮…
‘আমরা ভাবি, জীবনের পথে ওঠাটাই সমস্যা, নামাটা সহজ। পাহাড়ের পথে কিন্তু ঠিক উলটো। সেটা এর আগেও টের পেয়েছি, কিন্তু ভুলে যাই বারবার। কে বলে নেড়া একবারই বেলতলায় যায়! অতএব সপাটে আছাড় খেলাম মাঝপথে…’ ডেটলাইন। পর্ব ২৮…
স্টার, মিনার্ভাতে ছবি দেখিয়ে প্রভূত উপার্জন করল রয়্যাল বায়োস্কোপ কোম্পানি। কিন্তু শুধু ছবি দেখিয়ে মন ভরল না হীরালালের। ১৯০০ সালে ফ্রান্সের প্যাথে কোম্পানি কয়েকটা ক্যামেরা খুব কম দামে বিক্রি করলে, তারই একটা নিয়ে নতুন অভিযানে নামলেন তিনি। হীরালাল সেনের জন্মদিনে বিশেষ নিবন্ধ…
“ঘোস্ট ট্যুরিজম মানে কি শুধুই ভানগড়ের ধ্বংসস্তূপ ঘুরে বেড়ানো? কাশ্মীরের গুলমার্গের পরিত্যক্ত হোটেল কিংবা কলকাতার ন্যাশনাল লাইব্রেরির ভূতুড়ে করিডোর? আমাদের দৈনন্দিন জীবনেও তো প্রতিনিয়ত আমরা ‘ভয়ের সফর’-এর মধ্যে দিয়ে যাই।” ঘোস্ট ট্যুরিজম নিয়ে বিশেষ নিবন্ধ…
বিগত শতাব্দীর তিনের দশকে বোম্বাইয়ের হিন্দি চলচিত্র জগতে প্রবেশ করেছিল চার বছরের মেয়েটি। বম্বে শহরেই তার জন্ম অতি সাধারণ এক পরিবারে। মেয়েটির বাবা মাস্টার আলি
‘মহেন্দ্রনাথের বিপুল রচনাসংগ্রহের দিকে তাকালে বিস্ময়ে অভিভূত হতে হয়। কত বিচিত্রমুখী ছিল তাঁর অপরিমেয় প্রজ্ঞা। রামকৃষ্ণ-ভাবান্দোলনের প্রথম যুগের দক্ষ স্মৃতিলিপিকার তিনি; কিন্তু সেটুকুই সব নয়।’ মহেন্দ্রনাথ দত্তর জন্মবার্ষিকীতে বিশেষ নিবন্ধ…
‘নীরদচন্দ্রকে আজকের বাঙালি আর তেমন পড়ে না। তার প্রধান কারণ, আজকের বাঙালিকে রবীন্দ্রনাথ পেলব প্রেমে বিশ্বাস করতে শিখিয়েছেন।’ নীরদচন্দ্র চৌধুরীর মৃত্যুবার্ষিকীতে বিশেষ নিবন্ধ…
‘বইয়ের সৌন্দর্য বাইরের না ভেতরের, এই আলোচনারও কোনও শেষ নেই। তবে কলেজ স্ট্রিট পাড়ায় কান পাতলে কানাঘুষো শোনা যায়, পেপারব্যাক বইতে লাভ প্রায় নেই বললেই চলে। উপরন্তু তা বিকোয়ও কম। অনেক পাঠকও নাকি বোর্ড বাঁধাই বই কিনতেই ভালবাসেন। কেন এই চাওয়া?’
‘হ্যারি পটার সিরিজ শুরু করার কিছু আগেই রাউলিং হারান তাঁর মাকে। তিনি নিজে বলেছেন যে, উপন্যাসগুলোর বিষয়বস্তু অনেকাংশেই মৃত্যু— আবার তিনি এ-ও বলেন যে, হ্যারির আখ্যান তাঁর কাছে সম্পূর্ণ রূপে আসে— চার ঘণ্টার সেই ট্রেনযাত্রায় তিনি সম্পূর্ণ গল্পের পরিকাঠামো পেয়ে গেছিলেন।’
‘সম্প্রতি বিভিন্ন সারবন্দি বস্তা থেকে মিলেছে, কলকাতা পুরসভার সচিবকে লেখা বিদ্যাসাগরের চিঠি! ভাবুন একবার, বিদ্যাসাগরের স্বহস্ত-লিখিত চিঠি বছরের-পর-বছর বস্তাবন্দি অবস্থায় ছিল, কেউ জানেনও না তার কথা।’
‘একদিকে যেমন দেখেছি সংখ্যালঘু আশাকর্মীকে তাঁর বর প্রত্যেকদিন কর্মস্থলে এসে টিফিন দিয়ে যান, আবার এও দেখেছি যে, পঞ্চায়েত সমিতির ইলেক্টেড মহিলা মেম্বারকে তাঁর বর মোবাইল ফোন পর্যন্ত ব্যবহার করতে দেয় না। এমন বৈপরীত্য এই বাংলার বুকেই বিদ্যমান।’
‘‘‘ইন্টারস্টেলার’ আসলে আমাদের ভাবীকালের কথা বলে। কোভিড প্যানডেমিক বা ইলন মাস্কের গ্রহান্তরের স্বপ্ন ভাইরাল হওয়ার অনেক আগে ‘ইন্টারস্টেলার’ আমাদের দেখিয়েছিল, কী কী সর্বনাশ হতে পারে আমাদের সঙ্গে, আর আমরা ঠিক কী করতে পারি, তার উত্তরে।’’
‘যে-দেশে কয়েক মাইলের তফাতে বদলে যায় ভাষার গড়ন, ভাষার আদল, সেই দেশে কোন গজদন্তমিনারে বসে শহুরে বাঙালি নির্ধারণ করছে যে, পরিযায়ী রাজমিস্ত্রি, শ্রমিকরা আদতে এদেশি-ই নয়? এই ঘৃণাবোধের শিকড় কি কেবলই দেশ বা ভাষার সীমায় বাঁধা?’
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.