কলাম

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

এক শালিক: পর্ব ২০

মেটার চ্যাটবট ‘ব্লেন্ডারবট ৩’ – যাকে বলা যায় ডিজিটাল টিয়াপাখি – মেটা-মালিক মার্ক জাকারবার্গকেই মহা বিপাকে ফেলে দিয়েছিল, তাঁর কোম্পানি কর্মীদের এক্সপ্লয়েট করা হয়, এই বলে। মানুষের সৃষ্টি এ-আই কি একদিন মানুষকে ছাপিয়ে যাবে – এই নিয়ে আজকের পর্ব।

অনুপম রায়, শুভ চক্রবর্তী

বেঙ্গালুরুতে অ্যান্টনি: পর্ব ৯

একুশ দিন ধরে ডক্টর ঘোষ তৈরি করেছিলেন Lie-detecting pill, যা খেয়ে মিথ্যে কথা বললেই হাঁচি পাবে। হাতেনাতে ধরার এর চেয়ে ভাল উপায় কি আর হয়? কিন্তু লোকটার কপাল খারাপ! যাঁকে খাওয়াবেন ভেবেছিলেন, তাঁকে দেওয়ার আগেই সব বানচাল!

শ্রীজাত

শুধু কবিতার জন্য: পর্ব ১৮

‘আজও কারা বন্ধ রাখে চোখ/ আজও কারা ভেবে চলে, ভাল চায় অধিকাংশ লোক/ আমি দূর থেকে দেখি তাদের। ভেতর থেকে হাসি।/ সন্ধে নেমে এলে/ আস্থার কবরে যাই। মোমবাতি জ্বালিয়ে রেখে আসি।’ নতুন কবিতা।

সুদেষ্ণা রায়

ব্যাকস্টেজ: পর্ব ১৫

‘ তখন ১৯৮৪ সাল। বাংলা ছবি নতুন মুখ, নতুন মোড় খুঁজছে। তরুণবাবু সেটাই কী সুন্দর ব্যাখ্যা করলেন। ‘মহীরুহ পতন হয়েছে ঠিকই, কিন্তু নতুন বীজ তো আমরাই বপন করছি। চিরকাল সেটাই পরিচালকদের কাজ। আমি সেটা আগেও করেছি, এখনও করছি।’ ওঁর এই কথা আমার বহু বছর কানে লেগে ছিল। এবং আমি নিজে যখন ছবি করেছি, বিষয় নির্বাচন করেছি, তখন কোথাও যেন ওঁরই স্বর শুনেছি।’ স্মরণে, তরুণ মজুমদার।

ম্যাকি: পর্ব ১৮

‘আমি যতই মেশিন লার্নিং আর এ আই নিয়ে লাফাই, আমার সেই হার্ডওয়্যারই নেই যে আমি চাইলেই তা হয়ে যাব। মানুষ কিন্তু সেরকম না। মানুষের শালা বছর-বছর অ্যাম্বিশন পাল্টে যায়।’ অ্যাম্বিশনের রকমফের।

সামথিং সামথিং: পর্ব ৩৩

‘খেলা এমনিতেই চির-জনপ্রিয়, তার গতি আছে স্পষ্ট ফলাফল আছে তারকাদের কেরদানি আছে, আর প্রধানত রাজনীতিহীন বলে তা আজকের সর্বকুচুটে যুগে একটা প্রকাণ্ড হাঁফ-ছাড়ার ময়দানও বটে। তাই লোকে ক্রিকেট ফুটবল দ্যাখে, পাবলিসিটি করতে পারলে কবাডি, অলিম্পিক চললে রুটি-সব্জি খেতে খেতে ডাইভিংও, কিংবা কমনওয়েলথে স্কোয়াশ। এমনিতে সারাদিন একটা মুহূর্তও সে স্রেফ দেওয়ালের দিকে তাকিয়ে বসে থাকে না, পার্কের দিকে চেয়ে ব্রেনতরঙ্গ বাজায় না।’

খুচরো খাবার: পর্ব ১১

‘১৬ নং. বস্তির মুদির দোকান পেরিয়ে যখন বড় শহরে ঘোরাফেরি করেছি, কচুভাজা খেতে ইচ্ছে হলে সেটা প্রায় অবিচ্ছিন্নভাবে খুঁজে পেয়েছি ‘নন-মেঙ্গলি’ দোকানে; এবং একটা বিশেষ আর্থসামাজিক স্তরের দোকানে।’ কচুভাজা-কাহিনি।

ঋতব্রত মুখোপাধ্যায়

প্রিয় ডাম্বলডোরকে, ইতি- এক অপদার্থ

এ ইতিহাসের মৃত্যু, শিক্ষার মৃত্যু, স্পষ্টতার মৃত্যু ও সর্বোপরি, স্পর্ধার মৃত্যু। যে স্পর্ধা ছাত্রদের জন্য নিজে বুক পেতে ব্যারিকেড গড়ায় ছিল, যখন দুষ্কৃতীরা হুমকি দিয়েছিল। যে স্পর্ধা অতি কঠিন পৃথিবীতে বন্ধুত্বের দুঃসাহস দেখাত, ছাত্রদের ভালবেসে ‘অপদার্থ’ বলে সম্বোধন করত।

শ্রীজাত

দূরপাল্লা : পর্ব ১

শুরু হচ্ছে নতুন ভ্লগ— দূরপাল্লা। না, কেবল বেড়ানোর ভ্লগ নয়। ভাললাগা, অভিজ্ঞতা, উত্তেজনা, মেদুরতা আর ভিন্ন যাপনের কাহিনি। নিজের খোঁজ অন্য ভাবে, অন্যকে খুঁজে নেওয়া নিজের মতো করে। বার বার যা অসীমের সামনে দাঁড় করিয়ে দেয়, বার বার মনে করিয়ে দেয় বিশালতার কথা।

শুভারম্ভ: পর্ব ১৮

‘শাস্ত্রীয় সঙ্গীতশিল্পীদের বিভিন্ন প্রজন্মকে অনুষ্ঠান বা সঙ্গীতমেলায় গাইবার-বাজাবার সুযোগ পেতে বিভিন্ন রকম স্ট্র্যাটেজি বানাতে হয়েছে, কারণ একের পর এক অনুষ্ঠান বা কনসার্টের আমন্ত্রণ আসছে, এই ধরনের তারকা শিল্পী কেবল হাতেগোনা কয়েকজনই হন। বাকিদের নিজেরটা নিজেই বুঝে নিতে হয়, যেমন যুগের পর যুগ ধরেই হয়েছে।’

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

ছায়াবাজি: পর্ব ৩

‘ছবিটি গোটা সময় শুধু যৌনতা বিষয়ে কথা বলে না, মা-সন্তানের সম্পর্ক নিয়েও বলে (মনে রাখতে হবে, যৌনকর্মীটি মহিলার ছেলের বয়সি), … কিন্তু এসব সহ-প্লট ছাড়িয়ে ও পেরিয়ে, ছবিটা শেষ অবধি বলে, তোমার জীবনের প্রার্থিত আনন্দ নিয়ে তুমি লজ্জিত হয়ো না, বরং যেভাবে পারো (অন্যকে কষ্ট না দিয়ে) তা জোগাড় করো।’ জীবনের শর্ত।

অনুপম রায়, শুভ চক্রবর্তী

বেঙ্গালুরুতে অ্যান্টনি: পর্ব ৮

ক্রিয়েটিভ আইডিয়া এক্সচেঞ্জ? এমনটাও হয় নাকি? অ্যান্টনি গেল ঘাবড়ে! ওদিকে টম-এর উৎসাহের শেষ নেই। সে যাবেই। যে-মেয়েটি তাদের আমন্ত্রণ জানিয়েছে, সে আবার নাকি অ্যান্টনির প্রতি দুর্বল! অবশেষে ওরা গেল রঞ্জন-রিঙ্কুর বাড়ি। কিন্তু কী এক্সচেঞ্জ হল সেখানে?