কলাম

কবির সঙ্গে দেখা : পর্ব ৩১

‘কবির সঙ্গে দেখা’ আদতে কবির লেখার ভিতর দিয়ে তাঁকে চেনা, তাঁরই চোখ দিয়ে এই জীবনকে নতুন করে পাওয়া। কিছুটা নির্জনতা, কিছুটা শ্লেষ আর কিছু বিষাদ ছুঁয়ে থাকে প্রণবেন্দু দাশগুপ্ত-র কলম, যার মধ্যে দিয়ে ফুটে ওঠে তাঁর সমাজচেতনা, তাঁর গভীর জীবনবোধ।

শুধু কবিতার জন্য : পর্ব ৩০

‘বিরহের কারখানা, আদরের ক্ষেত/
তোমার শরীর, যেন চিরসোভিয়েত।/
আমি দূরাগতপ্রাণ, রুটিপ্রিয়পাখি/
অলীকের প্রত্যাশায় বুঁদ হয়ে থাকি।’

ছায়াবাজি : পর্ব ১৮

‘একটা দেশের লোকজন যখন শুধু ভাল করে সাবান ঘষে ঘষে চান করতে আর ‘আমি বাবা কোনওকিছুতে শামিল হব না’ ভাবতে ও দায় এড়াতে ব্যস্ত থাকে, তখনই কি সেই দেশে স্বৈরাচার গজিয়ে ওঠে ও থিতু হয়?’

অনুপম রায়, শুভম ভট্টাচার্য্য

সিনেমায় অ্যান্টনি : পর্ব ৩

ফিল্ম অ্যানাউন্সমেন্ট পার্টিতে গিয়ে হতাশ অ্যান্টনি। চাদরলাল পিন্টুর প্রযোজনায় ইকবাল বানাচ্ছেন তাঁর প্রথম ছবি, ‘পথের খারিজ গান্ধার’। বাংলায় নাকি এই প্রথম একটা পলিটিকাল কারেক্ট ছবি হচ্ছে। কে এই ইকবাল? অ্যান্টনির তবু কেন মনে হল এ-ছবি ‘পাক্কা পানু’?

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

এক শালিক : পর্ব ৪৫

আমেরিকার সিয়াটেলে পুলিশের গাড়িতে মৃত্যু হয় বছর তেইশের এক ভারতীয় তরুণীর। তদন্তের স্বার্থে যে-পুলিশ আসেন, তিনি মেয়েটির মৃত্যুকে নিয়ে হাসাহাসি করেন এমন প্রমাণ পাওয়া যায়। ভিডিওটি ভাইরাল হতেই প্রশ্ন ওঠে, আধুনিক সভ্যতায় এতটা দরদবিমুখ হওয়া যায় কি?

হিয়া টুপটাপ, জিয়া নস্টাল : পর্ব ২৯

‘ঠিক তার পরের বছর পুজোয় সুনীলদা চলে গেলেন। কে জানে, দূরদ্রষ্টা হন তো সার্থক কবিরা, হয়তো অত আগে থাকতেই নিজের বিদায়ের পথটুকু চিনে নিতে পেরেছিলেন, আর তারই মানচিত্র সেদিন ফুটে উঠেছিল ওই কবিতায়।’

অনুপম রায়, শুভম ভট্টাচার্য্য

সিনেমায় অ্যান্টনি : পর্ব ২

শায়েরি বলেছে দেখা করতে চায়। টম বলেছে পেত্নীটার থেকে দূরে থাকতে। মায়া কর বলেছে জীবনটা সিনেমার মতো। অ্যান্টনি খানিক দোটানার মধ্যে থাকে। তবে শেষপর্যন্ত যায়। হাঁ করে শায়েরিকে দ্যাখে। কিন্তু দেখা হওয়ার পর শায়েরি তাকে কী বলে?

সামথিং সামথিং : পর্ব ৪৭

‘সব লোককে চিরদিনের জন্য দিব্যি হ্যাট হ্যাট বলে পিঠে ছপটি মারতে মারতে তাড়িয়ে বেড়ানো যায়? এবং তারা লাগ-লাগ-খুশি হয়ে ন্যাজ নাড়াতে নাড়াতে প্রভুর ছুড়ে দেওয়া ঘাস চিবোয় ও সিনেমা হল-এ জাতীয় সংগীতের সময় কাঁকালের ব্যথা সামলে ঠিইক উঠে দাঁড়ায়?’

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

এক শালিক: পর্ব ৪৪

সত্যিকারের গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো না করে অবান্তর ব্যাপার নিয়ে ব্যস্ত থাকা আমাদের অধিকাংশের অভ্যাস। এতে নিজেকে ভুল বোঝানো যায় যে আমি ফাঁকি মারছি না। কিন্তু রাষ্ট্র বা শাসক-গোষ্ঠী যদি একই কাজ করে, তবে তা দুর্ভাগ্যজনক।

শ্রীজাত

কবির সঙ্গে দেখা : পর্ব ৩০

শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের এমন অনেক কবিতা আছে, যা এখন তত পঠিত বা আলোচিত নয়। তাঁর জনপ্রিয় কবিতাগুলির মধ্যে যে অহরহ ম্যাজিক আছে, তা হয়তো এই কবিতাগুলির মধ্যে নিয়ন্ত্রিত, ঈষৎ চাপা। যদি সেই জাদু ছোঁয়া না যায়, তা হলে আমাদের ক্ষতি।

অনুপম রায়, শুভম ভট্টাচার্য্য

সিনেমায় অ্যান্টনি : পর্ব ১

বেঙ্গালুরু থেকে এবারে সোজা কলকাতা। স্থান পরিবর্তন হলেও অ্যান্টনির মনের অবস্থান খুব বেশি বদলেছে বলে মনে হয় না। নইলে কেনই বা শায়েরির মেসেজ এলে মাঝরাতে বন্ধুকে ফোন করে বলতে যাবে?

শ্রীজাত

শুধু কবিতার জন্য : পর্ব ২৯

‘হলুদ দোতলা বাড়িগুলি ভাল লাগে।/ ভাল লাগে তাদের বারান্দা থেকে মেলে রাখা কাপড় ও দুশ্চিন্তারাশি/
এত বাতাস দেয় এখানে যে গাড়িঘোড়া উড়ে যেতে চায়/ তাদের দ্বিধা ও গতিপথ নিয়ে।’