

মেগা ম্যাগাজিন : পর্ব ৮
‘কখনও ১৯৩৭-এর ফ্রিডা কাহলো-র দাপুটে উপস্থিতি দিয়েছে স্বাধীনতার সন্ধান, কখনও ১৯৭৪-এর জেরি হল তাঁর রঙিন ওষ্ঠের পাউটে জাগিয়েছেন যৌনতার বোধ। পাঠকের স্মৃতি একাকার হয়ে গিয়েছে পত্রিকার ইতিহাসের সঙ্গে।’
‘কখনও ১৯৩৭-এর ফ্রিডা কাহলো-র দাপুটে উপস্থিতি দিয়েছে স্বাধীনতার সন্ধান, কখনও ১৯৭৪-এর জেরি হল তাঁর রঙিন ওষ্ঠের পাউটে জাগিয়েছেন যৌনতার বোধ। পাঠকের স্মৃতি একাকার হয়ে গিয়েছে পত্রিকার ইতিহাসের সঙ্গে।’
‘তুমি হাঁটো ব’লে/ জীবন গল্প বলে।/
পথিকেরা চেনে,/ দুঃখের আলাপন।/
মনে করে দ্যাখো,/ কান্না রয়েছে পাশে।/
কোনও ছবিতেই/ চ্যাপলিন একা নন।/
এ-শহর/ বাজি হেরে যেতে বলে রোজ/
কাগজে হেডিং/ রুটি মুড়ে আনে রাতে/
ঠান্ডা খাবার/ খেতে খেতে মেনে নাও,/
তুমি যে পারোনি/ কিচ্ছুটি বদলাতে।/’
‘পাঠকের কাছে ‘উলুখড়’ তো কেবলমাত্র হারিয়ে-যাওয়া গল্প নয়, সন্দীপনের জীবনের প্রথম বইও বটে (যদি-না পরবর্তীতে এরকম আরও কোনও বই আচমকা বেরিয়ে পড়ে)! ২০২৪ সালে দাঁড়িয়ে এক নতুন সাহিত্যের ইতিহাস তৈরি হতে দেখা, এ কি কম সৌভাগ্যের!’
‘কেউ কি ভাবতে পারে, দাবায় প্রতিপক্ষের চালে মাত হতে-হতে আমি মরিয়া হয়ে তার ঘাড়ে রদ্দা হাঁকিয়ে চেয়ার থেকে ফেলে দিচ্ছি? ফুটবলে লোকটা যদি আমাকে কাটিয়ে বেরিয়ে যেতে পারে… কেন আচমকা জোরে জুতো দিয়ে মেরে তার দৌড়কে ব্যাহত করব?’
পুজো মানেই শরতের নীল আকাশ, কাশবন, ঢাকের আওয়াজ। পুজো মানেই বাংলার বাইরে থাকা বাঙালির কাছে ঘরে ফেরার ডাক। প্রবাসীর মনের সেই আকুতির কথাই ফুটে ওঠে ‘আগমনীর গান’-এ।
মোবাইল ফোনের ব্যবহার, বিশেষজ্ঞদের মতে শিশুমন ও মস্তিষ্কে তো বটেই, প্রাপ্তবয়স্কদের মনঃসংযোগের ক্ষেত্রেও যথেষ্ট প্রভাব ফেলে । কিন্তু শিশুদের কেবল বকাঝকা করে একটা অনিবার্য বাস্তব থেকে দূরে রাখলে তাদের আদর্শ বেড়ে ওঠা হবে কি?
দিনের আলো নিভু নিভু হলে, লেক মিশিগান-এর জলে আশেপাশের অট্টালিকার প্রতিফলন দেখে মনে হয় অসংখ্য প্রদীপ ভাসছে; সেই মনোরম পরিবেশে এক-সন্ধের আলাপও যেন বহুকালের বন্ধুত্ব। এবারের ‘দূরপাল্লা’-য়
ডাউনটাউন শিকাগোর গল্প।
‘সব ছাপিয়ে থেকেছে পরিচালকের এই স্বর: চারিদিকে যা ঘটছে বলে তুমি ভাবছ, তা আদৌ ঘটছে তো? না কি, ঘটছে বলে তোমায় ভাবানো হচ্ছে? যে খবর তোমায় দেওয়া হচ্ছে, তা সত্য, না অর্ধসত্য, না পুরো মিথ্যে?’
‘মেয়েটি মুকুট জলে ফেলে দিয়ে ফেরে/অবসাদ তার কপালের আলপনা।/ সানাই রঙের সন্ধের জঙ্গলে/ তার কাজ ছিল ঝিঁঝিঁর শব্দ গোনা।/ এখন সে একা হাঁটছে যে-পথে সোজা/ সেখানে প্রেমিক, আঙুলে জোনাকি নিয়ে/ অপেক্ষা ক’রে বসে নেই, সেও জানে।/ তারও স্পর্ধার আজ বাদে কাল বিয়ে।’
‘প্রথম পয়েন্ট হল— ভাল, খারাপ ভীষণ সাবজেক্টিভ একটা ব্যাপার। দ্বিতীয় পয়েন্ট, শিল্পের ক্ষেত্রে যদি ধরে নিই, যা কিছু শাশ্বত তা ভাল, তাহলে বলো কালিদাস কেমন মানুষ ছিল? বলো শেক্সপিয়র কেমন মানুষ? যামিনী রায়? বাখ? পিকাসো? দালি? সত্যি কি ম্যাটার করে?’
কঙ্গনা রানাওয়াত সম্প্রতি তাঁর বিরূপ মন্তব্যের জন্য চড় খেলেন, যাতে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রশংসার ঝড় উঠল। তাহলে আমরা কি বাক্স্বাধীনতার অর্থ ভুলে গেছি? প্রশ্ন জাগে, প্রতিবাদের ভাষা কি তাহলে একমাত্র আঘাত? এর নামই কি প্রগতিশীলতা?
যাঁর কবিতা এক শহর থেকে আরেক শহরে যাত্রাপথের সঙ্গী হয়েছে বারংবার, এক রাত জাগা থেকে অন্য আরেক রাত জাগায় বন্ধুর মতো পাশে থেকেছে— সেই কবিরই শহরে বসে তাঁর কবিতা পড়া। আনন্দ-বিষাদ-একাকিত্ব কবিতায় মায়া দিয়ে বুনেছিলেন তিনি, সিলভিয়া প্লাথ।
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.