

বাংলার সাংস্কৃতিক দূত
‘নজরুলের মতো গিরীন্দ্র কাকতালীয়ভাবে কোনও দেশের জাতীয় কবি না হওয়ার কারণে গীতিকার, সুরকার, অভিনেতা হিসাবে কলকে পেলেও, তাঁর ভাগ্যে শিকে ছেঁড়েনি। অথচ প্রতিভা তাঁর তো কিছু কম ছিল না।’
‘নজরুলের মতো গিরীন্দ্র কাকতালীয়ভাবে কোনও দেশের জাতীয় কবি না হওয়ার কারণে গীতিকার, সুরকার, অভিনেতা হিসাবে কলকে পেলেও, তাঁর ভাগ্যে শিকে ছেঁড়েনি। অথচ প্রতিভা তাঁর তো কিছু কম ছিল না।’
আমাদের চারপাশে যে মিথ্যাচার চলে, তার থেকে জন্ম নিচ্ছে এক ধরমের ক্ষোভ আর ফ্রাসট্রেশন। মানুষের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন জাগছে বার বার। যা সরাসরি মুখে বলা যায় না, তাই এই গানে কিছুটা হলেও প্রকাশ পেয়েছে।
‘পাহাড়ি শিল্পীদের থেকে অবনীন্দ্রনাথ সংগ্রহ করেন মিনিয়েচার ছবি আঁকার কায়দা। তাইকান, হিশিদা বা কাতসুতার মতন জাপানি শিল্পী-বন্ধুদের সংস্পর্শে এসে তিনি তুলি চালানোর নতুন শৈলী আবিষ্কার করেন এবং অজন্তা গুহাসমূহের দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে তিনি ফিরে যান এক দেশজ ক্লাসিসিজ্ম-এর দিকে।’ শিল্প-সংগ্রাহক মন।
আমাদের সমাজে অর্থনৈতিক বদল এমনভাবে ঘটে চলেছে, একদিন দুটো শ্রেণিই শুধু পড়ে থাকবে। বড়লোক এবং গরিব। মাঝে যারা পড়ে রইল, তারা কি আদৌ নিরাপদ? এই নিয়েই অনুপম রায়ের গান ‘মধ্যবিত্ত ট্র্যাপ’।
অ্যানিমেশনের দুনিয়ায় সম্প্রতি সাড়া ফেলে দিয়েছেন দুই যমজ ভাই। শাশ্বত মুখোপাধ্যায় এবং সুশ্রুত মুখোপাধ্যায়। নানান পরীক্ষা-নিরীক্ষার মধ্যে দিয়ে তাঁরা অ্যানিমেশনচর্চাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাইছেন। বিশ্ব অ্যানিমেশন দিবসে শাশ্বত মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে কথা বললেন পৃথ্বী বসু।
শতাব্দী-প্রাচীন দেশজ নন্দনবোধের সঙ্গে বাংলার লোকশিল্পের মেলবন্ধনে যে সুচারু প্রকাশ বেঙ্গল স্কুলের গোড়ার দিকে দেখা যায়, তা আজও বহমান, দুর্গাপুজোর মণ্ডপ এবং প্রতিমায়।
সাম্প্রতিককালে এই বাংলাতেই নিজ-নিজ ক্ষেত্রে সুপ্রতিষ্ঠিত চারজনের একটি দল ইচ্ছেমতো কমিক্সকে ঢেলে সাজাতে নানা রকম উদ্যোগ নিতে শুরু করে। তারই এক উজ্জ্বল নিদর্শন পেঙ্গুইন বুক্স থেকে প্রকাশিত সম্পূর্ণ মুক্তমনা কমিক্সের একটি সংকলন ‘লংফর্ম ২০২২’।
‘আর মাত্র তিন সপ্তাহ পরেই দেবীর মর্তে আগমন। বছরের এই পাঁচ দিন শহরের আনাচে-কানাচে যে সমসাময়িক শিল্পের নিদর্শন দেখা যায়, তা তুলনাহীন। যে শিল্পীরা অক্লান্ত পরিশ্রমে শূন্য থেকে একটি মণ্ডপকে তার সম্পূর্ণ রূপ দিচ্ছেন, তাঁদের সঙ্গে কিছু সময় কাটালো ডাকবাংলা, ঘুরে দেখা হল কিছু অসামান্য শিল্পকীর্তি, যা ক্ষণস্থায়ী, সপ্তাহান্তে আবার শূন্যে আবর্তিত।
প্রবাদপ্রতিম শিল্পী সোমনাথ হোরের জন্মশতবর্ষ রেট্রোস্পেকটিভ; দশানন রাবণের বলিউডি নায়ক-রূপে বিনির্মাণ; শুধুমাত্র সাদা-কালোয় একটি গোষ্ঠী প্রদর্শনী। মণ্ডপে শুধু নয়, শহরের গ্যালারি এবং শিল্পকলাকেন্দ্রগুলিতেও থাকছে বৈচিত্রেরই জয়জয়কার।
ভারতের স্বাধীনতা লাভের ৭৫ বছর পূর্তির উদ্যাপন উপলক্ষে, সৌম্যজিৎ-সৌরেন্দ্রর রূপায়িত ভারতের জাতীয় সংগীতের এই বিবর্ধিত সংস্করণটি বোনা হয়েছে গোটা দেশের ৭৫ জন শিল্পীকে নিয়ে। কথোপকথনে কলকাতা জুটি।
বৃষ্টিস্নাত অগাস্টে কলকাতায় দেখানো হচ্ছে অসামান্য, পরিচিত শৈলীতে কণিষ্ক রাজার শিল্প-সংগ্রহ। একই সঙ্গে, উঠে আসা কিছু শিল্পীদের মধ্যে অন্যতম একদল তরুণ তাঁদের নিজস্ব ভাষায় তুলে ধরছেন এই সময়ের প্রতিফলন, ক্যানভাসে কথা বলছে তাঁদের দৃষ্টিভঙ্গী।
‘শাস্ত্রীয় সঙ্গীতশিল্পীদের বিভিন্ন প্রজন্মকে অনুষ্ঠান বা সঙ্গীতমেলায় গাইবার-বাজাবার সুযোগ পেতে বিভিন্ন রকম স্ট্র্যাটেজি বানাতে হয়েছে, কারণ একের পর এক অনুষ্ঠান বা কনসার্টের আমন্ত্রণ আসছে, এই ধরনের তারকা শিল্পী কেবল হাতেগোনা কয়েকজনই হন। বাকিদের নিজেরটা নিজেই বুঝে নিতে হয়, যেমন যুগের পর যুগ ধরেই হয়েছে।’
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.