আবার এসেছি ফিরে

‘একটি ফরাসি কাগজের শিরোনাম হয়, ‘Le marchand de la mort est mort’— মৃত্যুর ব্যবসায়ী মৃত! ভুল খবরটি দেখে নাকি গভীর আঘাত পান নোবেল। মানুষ কি তাহলে তাঁকে বিধ্বংসী ডিনামাইটের আবিষ্কর্তা হিসাবেই মনে রাখবে? এই ভ্রান্তিবিলাস তাঁর চোখ খুলে দেয়।’

দার্জিলিঙের বুকে স্কটিশ পর্বত

‘‘লকনাগার’ বা নামান্তরে ‘Lochnagar’ হল স্কটল্যান্ডের অ্যাবার্ডিনশায়ারের একটি বিখ্যাত পর্বত। প্রথম জীবনের কিছুটা সময় এখানেই কাটিয়েছিলেন বায়রন। স্কটল্যান্ডের ওই পাহাড়ের নামই কি তবে দার্জিলিঙে এসে ‘লোচনগর’ হয়ে গিয়েছে?’ অজানা ইতিহাস।

বিভাজন, বৈষম্য আর একটি হাইফেন

‘বিভাজন থেকে জন্ম নেয় বৈষম্য। তবু সেসব বৈষম্য আর বিভাজনের মাঝেই থাকে এক প্রায়-অদৃশ্য হাইফেন, যে চায় ‘আমরা’ আর ‘ওরা’-কে জুড়ে দিতে, সমাজের মূল থেকে যাবতীয় ভেদ-বিভেদ দূর করতে।’ বিভাজন দূরীকরণ।

বিশ্বস্ত মূত্রানুসারে রচিত

‘শরীরের প্রয়োজনেই প্রাত্যহিক যাকে ত্যাগ করতে হয়, তাকেও কীভাবে আপন করে নেওয়া যায়, কানে-কানে সেই হিসিডাক শোনায় এই কিতাবদ্বয়। যেখানে তথ্য আছে, তথ্যের ভার নেই— দুইয়ে মিলে যেন টিপ করে পাঠকমনের দেওয়াল।’ পাঠ-অভিজ্ঞতা।

সাধু যখন চলিত

‘ফরাসি ভাষায় যাকে বলে ‘Mots savants’ বা ‘মো সাভঁ’। অর্থাৎ কিনা, যা জ্ঞানীদের শব্দ। আমাদের আশপাশে নজরে আসা সাধু ভাষা কিংবা সংস্কৃত-ঘেঁষা প্রয়োগগুলির ক্ষেত্রেও জ্ঞানীর ভূমিকায় অভিনয় করতে চাওয়ার এক অদম্য চেষ্টা কখনও-কখনও ধরা পড়ে যায়। সামাজিক ও ভাষাতাত্ত্বিক ক্ষেত্রে এই ধরনের ব্যবহারের প্রভাব অনস্বীকার্য।’ ভাষা প্রয়োগের মনস্তত্ত্ব।

নিজেকে দেখি আমাকে দেখুন

‘কোনও বারেই আমার ডায়েরি-লেখা তাই বেশি দূর এগোতে পারেনি। মাসকাবার হয়তো হয়েছে, কিন্তু বছর ফুরোয়নি। ফের ডিসেম্বর এসেছে, ফের জানুয়ারি। আরেকটা নতুন ডায়েরির আকাঙ্ক্ষায় মন উদ্বেল হয়েছে। বিনয় মজুমদার না পড়েই বুঝে গিয়েছি, ‘দিনপঞ্জী মানুষের মনের নিকটতম লেখা’। কিন্তু নতুন বছর ঈষৎ পুরনো হতেই যে-কে-সেই!’ ‘সত্যিকার’ বন্ধু, ডায়েরি।

ভেগানিজম ও বাঙালির মাছ দিয়ে শাক ঢাকা

‘মাছে-ভাতে তো বটেই, বাঙালির দুধে-ভাতে থাকা নিয়েও ইতিউতি উঠে আসছে প্রশ্নচিহ্ন। কারণ বঙ্গবাসীর রান্নাঘরের দিকে তেরছা নজরে তাকানো শুরু করে দিয়েছেন ‘ভেগানিজম’-এর সমর্থকরা।’ সাম্প্রতিককালের ভেগানিজম-চর্চার নানা দিক।