ব্যাকস্টেজ: পর্ব ৪

‘মাঝেমধ্যে রশীদও এক-দু’লাইন বলতে চেষ্টা করেন, কিন্তু শক্তিদা বলে ওঠেন, ‘অ্যাই অর্বাচীন, চুপ! আমার কবিতা আমার থেকে ভাল তুই আবৃত্তি করবি? হবে না! পারবি না!’ আমি তখন মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে শুনছি, দেখছি, সবটা নিজের মধ্যে জমিয়ে রাখছি।’ শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের গল্প।

ব্যাকস্টেজ: পর্ব ৩

‘এরপর ঘরে ঢুকলেন সত্যজিৎ রায়। কেন জানি না উঠে দাঁড়ালাম, যেন স্কুলে পড়ি। উনি বসতে বললেন ও জানালেন, উনি কাজ করছেন, আধঘণ্টা সময় লাগবে। ততক্ষণ ‘কচুরি খাও, এ-বাড়িতে কচুরি বেশ সুস্বাদু।’ সত্যিই তাই।’ সত্যজিৎ-স্মৃতি।

ব্যাকস্টেজ: পর্ব ২

‘এক বিকেলে তমালদা নিয়ে এলেন রিঙ্কুকে। একমাথা ঝাঁকড়া-কোঁকড়া চুল, আমার মতোই রোগা প্যাঁকাটি, চোখে চশমা, আর সেই চশমা ভেদ করে দুটো মায়াময় চোখ, যা ঘিরে রয়েছে ঘন কালো লম্বা পাতা।’ ঋতুপর্ণ ঘোষের সঙ্গে প্রথম আলাপ।

মন্ত্রপূত শরবত আর একটি বেঁটে লোক

‘অ্যাসটেরিক্স জীবনে আসার আগে অবধি আমি ঠিক করেছিলাম, বিয়ে করলে বাবার মতো লম্বা কাউকেই করব। অ্যাসটেরিক্স আমার জীবনের প্রথম এবং শেষ ক্ষুদ্র পুরুষ। অ্যাসটেরিক্স ইতিহাস, ভূগোল, সমাজতত্ত্ব ও সেই সঙ্গে কূটনীতিও আমাকে শেখাতে শুরু করে।’

ব্যাকস্টেজ: পর্ব ১

‘অপর্ণা জিজ্ঞেস করলেন, ‘৩৬ চৌরঙ্গী লেন’ দেখেছি কি না। বললাম, হ্যাঁ।… ওই ছবি নিয়ে অনেক আলোচনা হল। এও বললেন, উৎপল দত্তের কথায়ই তিনি রাজি হয়েছিলেন জেনিফার কেন্ডলকে নিতে।’ নায়িকার সঙ্গে প্রথম দেখা।