Representative Image

মনডে ব্লুজ : পর্ব ১৬

রবি-সোমের মধ্যে যে শাশুড়ি-বউমার সম্পর্ক, তা আমি দিব্য নিজের মতো করে গুছিয়ে নিতে পেরেছি। শাশুড়িকে তদগত হয়ে বউমার আদর করতে দেখেছি, আবার বউমাকে খুব শ্রদ্ধা নিয়ে শাশুড়ির যত্ন নিতে দেখেছি। এখন রবি আর সোমের মধ্যে কে শাশুড়ি, কে বউমা, এই প্রশ্ন আবার আমার জন্য কঠিন হয়ে দাঁড়াবে।

স্পটলাইট: পর্ব ৯

মঞ্চে তাঁরা দীর্ঘদিন একে-অপরের সুখ-দুঃখের সঙ্গী। ‘উইঙ্কল টুইঙ্কল’ নাটক নিয়ে কত যে স্মৃতি তাঁদের! বললে যেন ফুরায় না। দীর্ঘদিন পর তাঁরা সেই নেগেটিভ আবার তুলে ধরলেন। দেখালেন আড়ালে থাকা নানান ছবি। বললেন তাঁদের নাট্যভাবনাও। এই পর্বের অতিথি রজতাভ দত্ত।

স্পটলাইট: পর্ব ৮

মঞ্চে তাঁরা দীর্ঘদিন একে-অপরের সুখ-দুঃখের সঙ্গী। ‘উইঙ্কল টুইঙ্কল’ নাটক নিয়ে কত যে স্মৃতি তাঁদের! বললে যেন ফুরায় না। দীর্ঘদিন পর তাঁরা সেই নেগেটিভ আবার তুলে ধরলেন। দেখালেন আড়ালে থাকা নানান ছবি। বললেন তাঁদের নাট্যভাবনাও। এই পর্বের অতিথি রজতাভ দত্ত।

স্পটলাইট: পর্ব ৭

একজন অভিনেতার সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি দর্শকের প্রশংসা এবং প্রতিক্রিয়া। যা কখনও খুব উদ্বেল করে অভিনেতাকে, কখনও করে মূহ্যমান। ভাল-মন্দ যা-ই হোক, সেটাই একজন অভিনেতার কাছে তাড়ণা, যার জন্য রজনীর পর রজনী সে একই নাটক বা ভিন্ন ভিন্ন নাটক নিয়ে দর্শকের সামনে হাজির হয়। প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তির দাঁড়িপাল্লা।

স্পটলাইট: পর্ব ৬

দর্শকের সামনে গিয়ে যদি অঙ্ক না মেলে? যদি না মেলে বাহবা, হাততালি, প্রশংসা? প্রত্যাশাকে সরিয়ে রেখে অভিনেতা যখন শুধু কাজে ডুবে যান, প্রতিক্রিয়ার অপেক্ষায় যখন তৈরি হয় না শিল্প, সেই মায়াবী প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তি, আবশ্যক-অনাবশ্যকের কথা।

স্পটলাইট: পর্ব ৫

মঞ্চ এক আশ্চর্য জিনিস। তার ওপর হঠাৎ কোনও অপ্রস্তুত দুর্বিপাক অভিনেতার কাছে আশির্বাদ হয়ে উঠতে পারে, কখনও তা দাঁড়ায় অভিশাপে। যতই আগে থেকে পা মেপে, ফিতে ধরে, উইংস গুণে অভিনয়ের ছক কষা থাক না কেন, সে সেই মুহূর্তে নিজ মহিমাগুণে অভিনেতাকে ভেল্কি নাচন নাচিয়ে দিতে পারে। তা কখনও দর্শকের কাছে হয়ে ওঠে প্রাপ্তি আর অভিনেতার কাছে দুঃস্বপ্ন, আবার কখনও বা ওখান থেকেই তৈরি হয় ওই মুহূর্তের অমরত্ব। স্টেজের জাদু।

স্পটলাইট: পর্ব ৪

নাটকের মধ্যে যখন এক জন অভিনেতা থাকেন, তখন তাঁর মনে সচেতনতার একটা ভিন্ন স্তর তৈরি হয়। সেই স্তরের অনুভূতি কিন্তু অভিনেতার মনের ভেতরে এক অন্য রকম নাটক তৈরি করে। যে নাটকের মোহে অভিনেতা মূল নাটক এবং নিজের মনের মধ্যে চলতে থাকা নাটকের মধ্যে বার বার যাতায়ত করেন। সেই নাটকীয়তা নিয়ন্ত্রণ করাটা কিন্তু খুব সহজ ব্যাপার নয়। অতিনাটকীয় বলে যে দুয়ো দেওয়ার চল রয়েছে, তা কিন্তু বুঝে দেওয়াই ভাল কারণ নাটকীয়তার একটা নিজস্ব চলন আছে, নাটকে এবং অভিনেতার মনের মধ্যে। আর সেই দুইয়ের মধ্যে সংযোগ খুব কম।

স্পটলাইট: পর্ব ৩

নান্দীকার-এ যেদিন পরীক্ষা দিতে গিয়েছিলাম, সেদিন জানতাম না যে নির্বাচিত হব। লিস্ট দেখতে গিয়ে দেখি নীচ থেকে কয়েকটি নাম ছেড়ে আমার নাম রয়েছে। আর লিস্ট-এ আরও একজন হালদার পদবীর ছেলে ছিল। তার নাম গৌতম হালদার। দুজনের যাত্রাশুরু।

স্পটলাইট: পর্ব ২

নাটক মানে ধরেই নেওয়া হয় একটা মিথ্যের উপস্থাপনা। সেই মিথ্যে কে যে যত মুন্সিয়ানার সঙ্গে দর্শক-মনে গেঁথে দিতে পারে, ,সে-ই দর অভিনেতা। কিন্তু আদতে নাটকের চেয়ে সত্যি কিছু হয় না, সেই মুহূর্তে যা অভিনীত হচ্ছে তাকে আত্মা দিয়ে, সত্তা দিয়ে সত্যি করে তুলতে হয়। নাটকের সত্য।

স্পটলাইট: পর্ব ১

দূর থেকে এক ছোট ছেলে অন্যের রিহার্সাল দেখে ভাবত, সে কি সত্যিই ওরকম অভিনয় করতে পারবে কোনওদিন! সাজতে পারবে রাজা ক্রেয়ন কিংবা অয়দিপউস? ‘আশার নেশা’য় সেই যে পথচলা অভিনয়কে ঘিরে, আজও তা চলছে। সেদিনের সেই অল্পবয়সি ছেলেই আজকের দেবশঙ্কর হালদার। শুরু হল তাঁর নতুন vlog ‘স্পটলাইট’।