Illustrated by Sayan Chakrabarty

বারীনকাকুর বউ-আন্টি

‘আমি আর দাদা চোরকাঁটা ভরা একটা শর্টকাট ধরেছি, খেয়াল নেই বারীনকাকুর দোতলার কোয়ার্টারের পাশ দিয়ে যাচ্ছি। যদিও আন্টিকে পুলিশে ধরে নিয়ে যাওয়ার পর বারীনকাকু চাকরি ছেড়ে চলে গেছে। কোয়ার্টার বন্ধ থাকে।’

বান্দরনাচ

‘আমাদের কোম্পানিতে ইনফর্মাল সম্পর্কের ওপর খুব জোর দেওয়া হয়। মাঝে তাইওয়ান থেকে লোক এসে ওয়ার্কশপ করিয়ে গিয়েছে। সাক্সেনা বলল, ‘তু ফিকর মত কর চুতিয়ে, ম্যায় দেখতা হু।’ নিশ্চিন্ত হয়ে একটু দূরে গিয়ে আরেকটা সিগারেট ধরালাম।’

পাঁঠার গল্প

‘বুড়ো পাঁঠা চিবোতে গিয়ে চোয়াল খুলে যাওয়ার জোগাড়। আর বোঁটকা গন্ধ। তবু তা-ই বা দেয় কে? জুত করে আলু-ঝোল দিয়ে ভাত খাচ্ছিল সুবল। একটু মেটুলিও রেখেছিল শেষপাতে খাবে বলে। তিনকড়ির অবস্থা দেখে খাওয়া মাথায় উঠল।’ নতুন গল্প।

মহাকাব্য নয়, ইচ্ছাধারী নাগিন

ছবির প্রথমেই সম্ভব-অসম্ভবের এক মায়াজগতে ঢোকার আভাস থাকে। ছবির পরতে পরতে দগদগে মানবিক প্রবৃত্তির ছাপ, অসামান্য অভিনয়, সুরের মাতাল নেশা, তেমনি ফোটোগ্রাফি কিন্তু আদতে জমাট বাঁধে না গল্প। তাই প্রত্যাশা অপূর্ণ থেকে যায়। হাওয়া ঝড় তুলল না।

রাখি কি সৌগন্ধ

আসলে ফিল্মে পাড়াতুতো মাস্তান দাদা সংক্রান্ত ট্রোপ টেমপ্লেট মোটের ওপর এর আশেপাশেই ঘোরাফেরা করে। বিপথগামী যুবক, উদ্ধত, বেপরোয়া। কিন্তু পাতানো বোনের রাখি কি সৌগন্ধ অথবা ভাইফোঁটার দিব্যি, জান লড়িয়ে দেবে। কোমল-হৃদয় পাড়ার মাস্তান দাদা।