খুচরো খাবার: পর্ব ১৬

‘পালং-কচু-বেথুয়া-নটে’র মধ্যে বেশ জেঁকে বসে থাকা ফ্রেশ সর্ষে শাক দেখেই মনটা ভালো হয়ে যায়, তার কারণ একমাত্র সর্ষে শাক দিয়েই আমি নানা ধরনের আমিষ রান্না করতে পারি, যার মধ্যে প্রধানত অল্প চর্বির শুয়োরের মাংস (লিন পর্ক) প্রধান।’

কাউন্টার-স্ট্রাইকিং মিষ্টি চ্যাম্পিয়ন

‘গোলগাল, মিষ্টি চেহারার পারহামকে এক নজরে দেখে বোঝার জো নেই যে তিনি ইরানের ১ নং পুরুষ দাবা খেলোয়াড়, যিনি ২০১৮-তে দাবা দুনিয়াকে চমকে দিয়ে, ১০-এ ৯.৫ স্কোর নিয়ে জুনিয়র বিশ্ব চ্যাম্পিয়নের খেতাব জিতেছিলেন।’

খুচরো খাবার: পর্ব ১৫

‘ দিল্লিতে খুচরো খাবার বলতে যা বোঝায়, সেটা এই দুটো জায়গা ছাড়া মেলা ভার। দক্ষিণ দিল্লি অগ্নিমূল্য। কিছু-কিছু ‘খুচরো’ খাবারের যা দাম, তা দিয়ে কলকাতায় মোটামুটি দু-বেলা খাওয়া হয়ে যাবে।

বইঠেক: পর্ব ৩

‘গ্যাংটকের ‘রচনা’-তে একতলা থেকে দোতলায় উঠবার জন্য তেমনই একটা কাঠের সিঁড়ি এক লহমায় আমাকে ফিরিয়ে নিয়ে গেল অক্সফোর্ডের সেই দুপুরগুলোতে। এ যেন অন্য এক জগতের সিংদরজা, নয় পূর্ণ পৌনে এক নম্বর প্ল্যাটফর্ম, যা পৌঁছে দেবে বইয়ের দোকান নামক জাদুর দুনিয়ায়।’

Bookstores of the World: Part 3

‘At Rachna, the tiny wooden staircase between the ground and the first floor is the Platform Nine and Three-Quarters that leads you to the magic of a unique bookstore.’

খুচরো খাবার: পর্ব ১৪

‘নিমকি-তক্তি-নাড়ু তো বটেই, বিজয়া স্পেশাল হিসাবে ঢাকা বিক্রমপুরের কাঠবাঙাল আমার মাতামহী এমন একটা পদ বানাতেন যা আমি আর কাউকে করতে দেখিনি— মাছের পাটিসাপটা।’

নন্দনবোধে আনন্দময়ী: পর্ব ২

শতাব্দী-প্রাচীন দেশজ নন্দনবোধের সঙ্গে বাংলার লোকশিল্পের মেলবন্ধনে যে সুচারু প্রকাশ বেঙ্গল স্কুলের গোড়ার দিকে দেখা যায়, তা আজও বহমান, দুর্গাপুজোর মণ্ডপ এবং প্রতিমায়।

নন্দনবোধে আনন্দময়ী: পর্ব ১

‘আর মাত্র তিন সপ্তাহ পরেই দেবীর মর্তে আগমন। বছরের এই পাঁচ দিন শহরের আনাচে-কানাচে যে সমসাময়িক শিল্পের নিদর্শন দেখা যায়, তা তুলনাহীন। যে শিল্পীরা অক্লান্ত পরিশ্রমে শূন্য থেকে একটি মণ্ডপকে তার সম্পূর্ণ রূপ দিচ্ছেন, তাঁদের সঙ্গে কিছু সময় কাটালো ডাকবাংলা, ঘুরে দেখা হল কিছু অসামান্য শিল্পকীর্তি, যা ক্ষণস্থায়ী, সপ্তাহান্তে আবার শূন্যে আবর্তিত।

খুচরো খাবার: পর্ব ১৩

‘তেলে-ধোঁয়ায় পিচ-কালো হয়ে যাওয়া ঠেলাগাড়িতে, হাঁ-হাঁ করে জ্বলতে থাকা মিনি স্টোভের উপর কুচকুচে কালো একটা কড়াইতে ভাজা এবং সঙ্গে-সঙ্গে বিক্রি হয়ে যাওয়া ডালবড়া। আমাদের বালিগঞ্জ পাড়ায় বিকেল নামলেই ডালবড়ার ঠেলাগাড়ি মোড়ে-মোড়ে দেখা যায়, বিশেষত বাজার অঞ্চলে; লেক মার্কেট, গড়িয়াহাট, বালিগঞ্জ স্টেশন, যোধপুর-যাদবপুরে।’ আসল খেলা কিন্তু তার চাটনিতে।

নবরূপে ভারতীয়তার প্রকাশ

ভারতের স্বাধীনতা লাভের ৭৫ বছর পূর্তির উদ্‌যাপন উপলক্ষে, সৌম্যজিৎ-সৌরেন্দ্রর রূপায়িত ভারতের জাতীয় সংগীতের এই বিবর্ধিত সংস্করণটি বোনা হয়েছে গোটা দেশের ৭৫ জন শিল্পীকে নিয়ে। কথোপকথনে কলকাতা জুটি।

Ode to the Motherland, Re-Imagined

Kolkata duo Sourendro-Soumyojit’s ‘Jaya Hey 2.0’, which re-imagines the national anthem, is a fitting musical tribute celebrating the 75th year of India’s Independence, featuring 75 artistes from across the country.

বেড়ে ওঠার তাজা ছবি

পরিচালক মৃদুল তুলসিদাস মনে করেন, কলকাতার মতো একটা দুদার্ন্ত জায়গায় বেড়ে ওঠা সৌভাগ্যের কথা। স্নুকার খেলাকে কেন্দ্র করে তাঁর জাতীয় পুরস্কার-প্রাপ্ত ছবি ‘তুলসিদাস জুনিয়র’ তুলে ধরে নব্বইয়ের দশকের আশ্চর্য বৈচিত্র্যপূর্ণ, নিরন্তর চঞ্চল একটা শহরকে, যেখানে রাজীব কাপুর এবং সঞ্জয় দত্ত যেন নিজস্ব মেজাজে মধ্য-কলকাতাবাসী।