August 21, 2021

শ্রীজাত

কবির সঙ্গে দেখা: পর্ব ৭

প্রকৃত অর্থে একেবারেই নিরাভরণ তাঁর কবিতা। অথচ দেখার দৃষ্টি তাকে অনন্য করেছে। আমাদেরই চেনাজানা পৃথিবীকে একটা বৈঠকী ঢঙে দীর্ঘকাল ধরে নতুন করে চিনতে শিখিয়েছেন তিনি। কবি প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়ের এটাই নিজস্ব ধরন। আজ এই পর্বে তাঁরই কিছু কবিতা রইল।

রোচনা মজুমদার

গুগাবাবা ও খেরোর খাতা

সত্যজিৎ রায় যে ভীষণ নিখুঁত ছিলেন সিনেমার ব্যাপারে তা আমাদের জানা। কিন্তু কতটা, তা খেরোর খাতার খুঁটিনাটি দেখলে টের পাওয়া যায়। পাওয়া যায় নানা মজার তথ্যও। এই খেরোর খাতা এখন একুশ শতকের ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে সবার হাতের নাগালে।

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

সামথিং সামথিং: পর্ব ১৩

‘যদু: ইন্ডিয়ার তুলনাটা বাড়াবাড়ি না? এখানে তো মেয়েরা মডেলিং করছে, মামলা করছে, ডিভোর্স করছে…’

‘নীতা: আমি পারছি, দেশের অনেক জায়গাতেই অনেকে পারে না। আর, মেয়েদের গুলি করে মারছে না বটে, কিন্তু পণ না দিলে পুড়িয়ে মারছে। মেয়েরা জন্মানোমাত্র জ্যান্ত পুঁতছে…’

সব দেশেই নাকি তালিবান?

নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়

শান্তিনিকেতন ডায়েরি: পর্ব ৭

‘…তিন চাকার রিকশাগুলো এখন প্রায় উঠে গেছে। তার বদলে এসেছে টোটো। গরুর গাড়ি আর এবড়ো-খেবড়ো রাস্তায় ঝুরঝুরে রিকশার আওয়াজ আমাদের ছেলেবেলা জুড়ে রয়ে গেছে। অঙ্কের কড়া মাস্টারমশাই জলে-ঝড়ে হাজির হতেন একটা যত্নে রাখা সাইকেল নিয়ে। সেই অনভিপ্রেত সাইকেলের চাকার কটকট আওয়াজ আমার সব আশায় জল ঢেলে দিত।’ শান্তিনিকেতনের শব্দেরা।