

কানাগলির অতিমারী
‘ইংল্যান্ড আজ ‘স্টেপ থ্রি’তে প্রবেশ করছে। আজ থেকে দুই পরিবারের মানুষ ঘরোয়া আড্ডায় মিশতে পারবে, আউটডোরে পারবে জনা তিরিশেক লোক। আজ থেকে রেস্তোরাঁয় বসে খাওয়া চলবে, জিম চলবে, জাদুঘর আর সিনেমা খুলে দেওয়া হবে।’ অতিমারীর লন্ডন।
‘ইংল্যান্ড আজ ‘স্টেপ থ্রি’তে প্রবেশ করছে। আজ থেকে দুই পরিবারের মানুষ ঘরোয়া আড্ডায় মিশতে পারবে, আউটডোরে পারবে জনা তিরিশেক লোক। আজ থেকে রেস্তোরাঁয় বসে খাওয়া চলবে, জিম চলবে, জাদুঘর আর সিনেমা খুলে দেওয়া হবে।’ অতিমারীর লন্ডন।
এখানকার কর্মীরা মনে করেন শিল্পকর্ম ও জীববৈচিত্র্য রক্ষা করে তাঁরা দেশের কাজই করছেন। মিউজিয়াম অধিকর্তা অশোক মেহতা স্পষ্ট বলেই দিলেন, ‘আমার উদ্দেশ্য ছিল একটাই। সংরক্ষণ, সংরক্ষণ, সংরক্ষণ। এই হবে আমাদের মূলমন্ত্র।’ ক্যালিকো আর সংরক্ষণ।
‘বই-খাতা, ছবি আঁকার সরঞ্জামের দোকানে সুন্দর, ছোট্ট ছোট্ট অটোগ্রাফ-খাতা পাওয়া যেত। আমাদের অনেকেরই তেমন একটা করে খাতা ছিল। সই সংগ্রহের ব্যাপারে আমাদের লজ্জা, ভয় অথবা সঙ্কোচ ছিল না। সই চেয়ে পাওয়া যায়নি এমন ঘটনা ছিল বিরল।’ শান্তিনিকেতন আর অটোগ্রাফ।
‘অসাধারণ এই ছবিতে খাবারকে অত্যাচারের রূপক হিসাবে ব্যবহার করা হয়েছে। ময়লা টেবিল, পাইপের নোংরা জল, ভাবলেশহীন যৌনমিলন, অবস্থাপন্ন ভারতীয় পরিবারগুলিতে এই হল বিবাহিত দম্পতিদের হাল। এই চিত্র কিছুটা নির্মম ভাবেই দেখিয়েছেন পরিচালক জিও বেবি।’ সিনেমার আলোচনা।
এক-একজন মাইলফলক এমন আসেন, যাঁদের বাকিদের থেকে আলাদা করে সরিয়ে রাখতে হয়। ভাস্কর চক্রবর্তী তেমনই একজন কবি! কী তীক্ষ্ণ, অথচ একইসঙ্গে কী উদাসীন সমস্ত কবিতা তাঁর! অনেকে বলেন তিনি অবসাদের কবি, কিন্তু তাঁর কবিতায় জীবনের যে উদযাপন, তা-ই তাঁকে অনন্য করেছে।
A story about big fish in small ponds and a mere shrimp that outwits them all. An allegory and a cantilevered tale written and read by Jayant Kripalani.
‘একদিন গুরুকেও জিজ্ঞেস করেছিলাম, আপনার ‘গৌরী’ ছবিটা অর্ধেক তুলে বন্ধ করে দিলেন কেন? অনেক টাকাও তো লোকসান গেল আপনার? সত্যিই অনেক টাকা লোকসান গেছিল গুরুর। এক লাখ টাকা যখন খরচ হয়ে গেছে, তখন একদিন গুরু বললে— ছবি বন্ধ থাক।’ গুরু দত্তর অসমাপ্ত ছবি।
কথা থাকবে না, শুধু ছবি। মানে কার্টুন, ব্যঙ্গচিত্র। অবশ্য শুধু ব্যঙ্গ কেন, থাকবে হিহি, খিলখিল, ঠোঁট টিপে মুচকি, একলা দোকলা ফোকলা হাসি। ব্যঙ্গচিত্র কখনও হবে বঙ্গ-চিত্র, কখনও স্রেফ তির্যক দৃশ্য। ছোট্ট ফ্রেম, বিশাল ক্যানভাস।
‘Food acts as the metaphor for and the instrument of tyranny throughout this exceptionally well-made film. The dirty tables, the clogged sinks, pipes dripping filthy water and the mindless unwanted sex show up the nightmare that marriages often become even in affluent Indian families, with searing intensity.’ Of a film challenging stereotypes.
It is clear that the staff believe they are serving the nation in their own way by preserving this collection with passion and purpose. “I had only one brief — do not give in to any sort of pressure. Conserve, conserve, conserve. And so we have,” said the museum director. A visit to the Calico Museum in Ahmedabad.
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.