Memoir সম্বন্ধে খুঁজে পাওয়া লেখাগুলি

Scene from 'Jukti Takko ar Gappo'
উজ্জ্বল নন্দী

নীলকণ্ঠ

‘প্রথমদিনের কাজে যখন আলাপ হল, আমার কাজ দেখে খুব আপন করে নিলেন। আমাকে ডাকতেন ‘ম্যাজিশিয়ান’ বলে। সব সময়ে লক্ষ করতাম কাজের সময়ে কী আশ্চর্য তাঁর মনোযোগ। অন্য সময়ে বেহিসেবি জীবন, মদ্যপান এইসমস্ত দিক থাকলেও, কাজের সময়ে সম্পূর্ণ আলাদা মানুষ! কিন্তু কাজে যদি একবার মন বিগড়ে যায়, তখন আবার অন্য রূপ।’

Scene of Nayak
ডাকবাংলা.কম

চোখ-কান খোলা : পর্ব ১৩

আরও অজস্র সম্ভারের মধ্যে উত্তমকুমারের জন্মকুণ্ডলী যেমন আছে, তেমনই গৌরীদেবীকে লেখা (কোন সময়ের, তা স্পষ্ট নয়) একরাশ চিঠিতে ক্ষমাপ্রার্থনা ও প্রেমের সে আশ্চর্য এক মিশেল! কোনও চিঠি আবার প্রোডাকশন হাউজের লেটারহেডে লেখা। ‘নায়ক’-এর পর সত্যজিৎ রায়ের সঙ্গে বার্লিনে গিয়ে বলছেন, ‘আর ভালো লাগছে না। সারাদিন খালি ছবি দেখা, পার্টীতে যাওয়া, মদ খাওয়া। আর ভালো লাগছে না! সত্যিই!’

Representative Image
পবিত্র সরকার

তাঁহাদের কথা

‘‘হয়তো আমি না, ওই সময় আমাকে দিয়ে বলিয়ে নিল, ‘না মৌলবিছাব, আপনের লগে গেলে মুসলমানেরা আমারে কাইট্যা ফালাইব।’ মৌলবিসাব স্তব্ধ, সমস্ত ক্লাসও স্তব্ধ।  কয়েক সেকেন্ড পরে মৌলবিসাব দু-চোখ বিস্ফারিত করে বললেন, ‘তুই আমারে এত বড় একটা কথা কইলি বাবা!’’

Representative Image
মৃদুল দাশগুপ্ত

সংবাদ মূলত কাব্য : পর্ব ১০

‘বড় রুমাল একটি মাথায় বেঁধে দু’পাশে ঝুলিয়ে সুনীলদা আমারও রুমালটি ওইভাবে বাঁধলেন, গেলাসে চুমুক দিতে-দিতে সুনীলদা বললেন, মরুদ্যানে ধাবায় হাইওয়ের ধারে বেদুইনরা এভাবেই মদ খায়।’