

এক শালিক: পর্ব ৩০
ভ্যালেন্টাইন’স ডে-তে মানুষকে না জড়িয়ে গরুকে জড়ানোর ফরমান জারি হল কেন? কারণ গরু আমাদের মা। অনাত্মীয়কে আলিঙ্গনের চেয়ে মা’কে আদর ভাল নয়? তবে অসুবিধেও আছে, গরু হয়তো জড়াজড়িতে সম্মত নয়, তখন গুঁতিয়ে দিলে বড্ড মুশকিল।
ভ্যালেন্টাইন’স ডে-তে মানুষকে না জড়িয়ে গরুকে জড়ানোর ফরমান জারি হল কেন? কারণ গরু আমাদের মা। অনাত্মীয়কে আলিঙ্গনের চেয়ে মা’কে আদর ভাল নয়? তবে অসুবিধেও আছে, গরু হয়তো জড়াজড়িতে সম্মত নয়, তখন গুঁতিয়ে দিলে বড্ড মুশকিল।
‘বাপির মনে হয় এরকম কোথাও প্রতি সন্ধ্যায় চলে যেতে পারলে বেশ হয়। খাটিয়া কাঁধে হেঁটে হেঁটে যাবে, তারপর বেঞ্চিতে বসা ছেলেটার থেকে ঝাঁটা নিয়ে জল ছিটিয়ে সাফ করবে অনেকখানি জায়গা। প্রয়োজনের থেকে অনেকটা বেশিই সাফ করবে সে। তারপর অসম্ভব বড় দড়ি বের করে টাঙাবে একটা সরু মশারি।’ নতুন গল্প
চেনে সবাই পৃথিবী বিখ্যাত ভারতীয় শেফ বলেই, কিন্তু তাঁর আস্তিনে আছে আরও অনেক তাস। তাঁর চরিত্রের নানা বৈশিষ্ট্য, তাঁর বানানো খাবারের মতোই অনন্য। তাঁর সঙ্গে কিছু কথা কলকাতা লিটারেরি মিচের আলোচনার ফাঁকে।
শিবলিঙ্গ প্রকৃতপক্ষে কী, এই নিয়ে নানারকম ব্যখ্যা রয়েছে। যার যেটা পছন্দ বেছে নেওয়া যায়। বর্তমানে অবশ্য রাজনীতিবিদ আর তাদের বিপুলকায় ট্রোল বাহিনীর পছন্দের ব্যাখ্যা হল– শিবলিঙ্গই প্রমাণ করে যে মোগলদের বহু আগে থেকেই সারা ভারতের অবিসংবাদী চিরন্তন বিশ্বাস ছিল হিন্দুধর্মে।
‘কিশিমোতোর সম্পর্কে এখনও নিঃসন্দেহ হওয়া যাচ্ছে না— একটা দোলাচলে ভুগছেন তিনি। জাপানি তরুণের এই প্রস্তাব একটা ফাঁদও তো হতে পারে!’
তিনি কর্কট রোগের আত্মচরিত লিখে পুলিৎজার পুরস্কার পেয়েছেন। তিনি কেবল রোগ সারিয়ে ক্ষাaন্ত নন। তিনি রোগের বীজকে সমূলে নষ্ট করতে বদ্ধ পরিকর। প্রতি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে কেবল নয়, তার ভেতরের সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম কোষ ভেদ করে জেনে নিতে চান উৎস। সেই সব ভাবনার আলোচনা।
‘হাওয়া ঢুকে আসে বন্ধুর মতো। আসলে শত্রু/বয়ে আনে কার মনখারাপের না-মেলা অঙ্ক/
পাটিগণিতের হাত খোয়া গেছে, হে মধুসূদন/বাঁচাতে পারেনি সুভাষ, সুনীল, শক্তি, শঙ্খ।’ কয়েকটি কবিতা
‘ইস্টবেঙ্গলের ক্ষেত্রে চোখে রাখার বিষয় গত কুড়ি বছরের দুঃখজনক রেকর্ড। জাতীয় পর্যায়ে লিগের দিক থেকে দেখতে গেলে শেষ খেতাব ২০০৩-০৪ মরসুমে।’
‘সত্যজিৎ বাবু নিজে চিত্র-পরিচালক, চিত্রশিল্পী; অর্থাৎ মূলত দৃশ্য-মাধ্যমের মানুষ হওয়ার ফলে তাঁর সমস্ত লেখার মধ্যেই দৃশ্যপট রচনার উপাদান প্রচুর । তাঁর লেখাটা পড়তে পড়তে চোখ বুঝলেই একটা ছবি ভেসে ওঠে ।’
দেবারতি মিত্রর মতো শক্তিশালী কবি বাংলা সাহিত্যে খুব কমই আছেন। তাঁর কবিতার আশ্চর্য চলন তাক লাগিয়ে দেয় পাঠককে। তাঁর কবিতা নিয়মমাফিক অন্তের দিকে যায় না। অপূর্ণ থেকে শেষ হয়ে যায়। কিন্তু সেই অপূর্ণতার প্রাপ্তি অশেষ। আর তাঁর উপমাগুলি তারঁই মতো অনুপমা।
‘আজকাল রোজ রাতে ঘটছে গামা-বেড়ালের হানা। মাঝে মাঝেই ওর ‘আঁও আঁও’ তর্জন প্রমাণ করে, ব্যাটা জান লড়াচ্ছে কোনো অনিবার্য সংঘর্ষে।’
‘বুড়ির চেয়েও সারণ্যের ওপর যেন বেশি বিরক্ত হয়ে মায়া যেটা বলল, তার অর্থ মোষের সামনে বাঁশি বাজানো বৃথা এটা তার এতদিনে বোঝা উচিত ছিল। ‘
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.