পত্রিকা

ডাকবাংলা.কম

প্রয়াত মৌ রায়চৌধুরী

৭ মে, মঙ্গলবার, প্রয়াত হলেন টেকনো ইন্ডিয়া গ্রুপের কো-চেয়ারপার্সন, সিস্টার নিবেদিতা ইউনিভার্সিটির গভর্নিং বডির সদস্য, আজকাল পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেডের ডিরেক্টর, আজকাল ডট ইন পোর্টালের প্রধান সম্পাদক মৌ রায়চৌধুরী। বয়স হয়েছিল ৫৩ বছর।

সামথিং সামথিং: পর্ব ৫৫

একজন যত অসামান্য শিল্পই রচুক, তার শিল্প জনতার মধ্যে স্পন্দমান বেশিদিন থাকে না, কিন্তু দীক্ষিতদের মধ্যে থাকে বহুযুগ। সত্যজিৎ বারংবার দেখে চলবে চলচ্চিত্র-রসিকরা, যাদের সংখ্যা হয়তো একশো বা চুয়াল্লিশ, কিন্তু ভিড় তাঁকে নিয়ে আদিখ্যেতা করবে না।

ঘোমটার আড়ালে হাসিমুখ

‘ঘরে-ঘরে সব পুরুষ ছবির প্রশান্তর মতো গায়ে হাত না তুললেও, বিরক্তি-শ্লেষ-শীতল চাহনি ইত্যাদির শিকার হওয়াটা মেয়েদের অভিজ্ঞতার মধ্যেই পড়ে। সুখী দাম্পত্যেও তার অন্যথা হয় না।’

শুধু কবিতার জন্য : পর্ব ৩৭

‘আজ বুধবার,/
তুমি দেখতে এসেছিলে থিয়েটার,/ এক তরুণীর প্রেম ও দুঃসময়ের বিপ্লবের গাথা।/
কে তোমাকে বলে দেবে,/
চারপাশে চলমান এই শহরই/
আসলে সেই থিয়েটার নয়?’

কয়েকটি কবিতা

‘একে অন্যের আয়নায়/ ছবি এঁকে রেখেছি সারা রবিবার/
ক্লান্তির দেবদূত এসেছেন কাল পরশু প্রতিদিন/
আর খুব কড়া ঘুমের ওষুধের মতন/
এসে গেছে প্রেম’

বার্ধক্য, যৌনতা, ক্রস কানেকশন

‘রক্তাক্ত শ্রেয়া তার গোপন বন্ধুকে মোবাইলে আক্ষেপ করে জানায়, তার বোধহয় শরীরের চাহিদা একটু বেশিই। আমাদের মনে অনুরণিত হয়, এই খিদে মেয়েদের থাকতে নেই। কোনও বয়সেই থাকতে নেই। যৌবনেও নয়, মাঝবয়সে তো নয়ই।’

সুনন্দর বাড়িঘর : পর্ব ১

‘সিমুই মুখ ফুটে বলেনি কিছু। অথচ সুনন্দ শুনতে পেত। সকলে ভাবে ছেলেরা মেয়েদের মনের কথা বোঝে না। কে বলেছে বোঝে না! ঘাসেরা দিব্যি বোঝে শিশিরের শব্দ। শিশির বোঝে শিউলির টুপটাপ। কখন কেন ঝরে পড়ে। সেইরকম সুনন্দ বুঝত।’

মন্দার মুখোপাধ্যায়

আলোর রং সবুজ : পর্ব ২২

‘হিসি হওয়ার বদলে, সেখান দিয়ে এত রক্ত সমানে বেরিয়ে যেতে দেখে, ভয় এবং ঘেন্না দুই-ই হয়েছিল আমার; কিন্তু যখন লক্ষ করলাম যে, ‘নোংরা’ হয়েছ না বলে, শাশুড়িমা বললেন, ‘বড়’ হয়েছ, ঘেন্নাটা তখন যেন একটু কমে গেল।’

দূরপাল্লা : পর্ব ২০

‘দূরপাল্লা’ দৃশ্য-শ্রাব্য ডায়েরি হলেও এমন অনেক স্মৃতিই আছে যা কবির ফোনে নয়, শুধুই তাঁর মনে বন্দি হয়ে আছে। সেইসব স্মৃতি মাঝে মাঝে প্রশ্ন করে— শিল্পর আদৌ কোনও সংজ্ঞা হয় কি না? এই পর্বে শিকাগো’র তেমনই এক রাতের কাহিনি।

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

ছায়াবাজি : পর্ব ২৫

‘শেষ শটে দেখা যায় গাড়িতে গান চালিয়ে লোকটা কখনও হাসছে, কখনও কাঁদছে। একটা টানা জয়ের গল্প তাহলে নয় এটা? এতে এক স্বেচ্ছানির্বাসিত মানুষের অল্পময় জীবনের একবগ্গা জয়গান গাওয়া হয়নি?’

আভিজাত্য তাঁর চারিত্র্য: শতবর্ষে অরুন্ধতী দেবী

‘অরুন্ধতী দেবীর বাদবাকি পরিচিতিগুলির সঙ্গে এইখানেই তাঁর ব্যক্তিচরিত্রের মিল। যে-নতমূর্তি দার্ঢ্য তাঁর সহজাত, সে নিছক অভিনয়ে আটকে থাকার ও সেখানেই দৌড় শেষ করার নয়।’

ওঝা

‘ছেলেরাও বাপকে বউয়ের ভাই সম্বোধন করতে করতে তেড়ে এসে ঝাপিয়ে পড়ে। অতঃপর বাপ-ছেলের হাতাহাতি, ঘুসোঘুসি এবং কুৎসিত গালাগালিতে পরিস্থিতি এমন কদর্য হয়ে ওঠে যে পাওনাদার প্রাণ নিয়ে পালাতে পথ পায় না।’