

শুধু কবিতার জন্য: পর্ব ২
‘আরতি। প্রার্থনাগান। সংখ্যা নিয়ে জড়ো হয় লোকে।/ বিষের অমৃত ছোটে রোম থেকে বারাণসী, কাবা…/মানুষ আতর মাখে। কুকুর গায়ের গন্ধ শোঁকে।/ সেই একই ঘুঁটি দিয়ে একই চালে খেলা হচ্ছে দাবা।’ নতুন কবিতা।
‘আরতি। প্রার্থনাগান। সংখ্যা নিয়ে জড়ো হয় লোকে।/ বিষের অমৃত ছোটে রোম থেকে বারাণসী, কাবা…/মানুষ আতর মাখে। কুকুর গায়ের গন্ধ শোঁকে।/ সেই একই ঘুঁটি দিয়ে একই চালে খেলা হচ্ছে দাবা।’ নতুন কবিতা।
গল্পটা মহাভারতের। শেষটা আলাদা। অর্জুন ও দ্রোণের কথায় একলব্য ডান হাতের বুড়ো আঙুল কেটে ফেলে পান সারা জীবন বস্তুগত স্বাচ্ছন্দ্যের আশ্বাস। আর গানটা বারবার বলে, ভোট দেওয়ার কথা। কারণ ভোট দিয়ে নিজের পছন্দসই অত্যাচারী বেছে নেওয়াই গণতন্ত্রের শ্রেষ্ঠ ব্যায়াম।
‘Nirmala Malviya had for the last 15 years, ensured that Ganga Bhaiyya accompanied her for every dance recital she organised and performed. Yes, that’s right. It was Nirmala who organised her performances every year from start to finish. No one ever invited her, although she had moved heaven and earth to ensure that organisers and presenters noticed her.’ A brand new story.
‘We can look at his contribution from two perspectives, as an artist and as a teacher. On both counts he stands out. He explored the entire gamut to mediums and techniques available to a printmaker… As a teacher too his impact has been exemplary, he has probably nurtured more printmakers than any of his contemporaries.’ In conversation with R. Siva Kumar on Somnath Hore.
‘যে ঘটনাগুলোর কথা লিখব, সেগুলোয় আমাকে হয় একটা ‘বাচ্চা মেয়ে’ হিসেবে ধরা হয়েছে, যার আমার বয়সি অন্যান্য নারীর মতো বুদ্ধি বা ব্যক্তিত্ব নেই, অথবা নিতান্ত ভোগ্যবস্তু হিসেবেই দেখা হয়েছে।’ পুরুষপ্রধান ইন্ডাস্ট্রিতে একজন কমবয়সি মেয়ের অভিজ্ঞতা।
শতবর্ষে সোমনাথ হোর। এখানে রইল তাঁর মোট আঠারোটি ছবি। জীবনের নানান পর্বে তিনি যে-সমস্ত এচিং, লিথোগ্রাফ, উড কাট, জলরং-এর কাজ করেছেন, এই ছবিগুলোর মধ্যে দিয়ে আমরা তারই কিছু সুস্পষ্ট ধারণা পাই।
‘প্রাচীন যুগে শয়তানকে নিয়ে যেসব কাহিনি জনপ্রিয় ছিল, তাতে আজকালকার মতো শয়তানের খুর এবং শিংওয়ালা লাল রঙের এই রূপ কল্পিত ছিল না, যে-রূপে শয়তান অগ্নিময় নরকে মৃতদের আত্মাদের শাস্তি দেয়।’ শয়তানের অন্য রূপ।
শৈশবস্মৃতি থেকে শুরু করে কলেজে ‘হিরো’ হয়ে ওঠার কাহিনি। সঙ্গে নাট্যভাবনা, ‘নান্দীকার’ গড়ে ওঠার ইতিহাস। কেয়া চক্রবর্তী, অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো নাট্যব্যক্তিত্বের স্মৃতিচারণ। দীর্ঘ, স্বতঃস্ফূর্ত সাক্ষাৎকার। কথোপকথনে সোহিনী সেনগুপ্ত।
‘রন্ধনবিদ্যা ও খাদ্যাভ্যাস তখনও শিল্প বা ‘আর্ট’ হয়ে ওঠেনি, রুচির সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম বাছবিচারের সোফিস্টিকেশন সে তখনও অর্জন করেনি। পাকশালার সংস্কৃতির সঙ্গে সাংস্কৃতিক জাতীয়তাবাদের সম্পর্কসূত্রটি এ সময়ে গড়ে ওঠেনি।’ ঔপনিবেশিক আমলের খাদ্যাভাস।
‘আমি একলা-সময় চেয়েছিলাম, বিচ্ছিন্ন হতে চাইনি। বিচ্ছিন্ন থেকে জীবনের রসদ পাওয়া যায় না। আর জীবনের রসদ না পেলে কলমের ডগায় অক্ষর এসে বসে না। জীবনের সঙ্গে অক্ষরের যে একটা গভীর যোগ রয়েছে।’ করোনাকালীন অনুভূতি।
‘অনেক সময় গুরুকে দেখেছি জন্তু-জানোয়ার নিয়ে মাসের পর মাস মেতে থাকত। হঠাৎ, কোথাও কিছু নেই, একদিন গুরু বাড়িতে একটা কুকুর কোলে করে এসে হাজির। গীতাও অবাক, বাড়ির চাকর-ঝি দারোয়ানও অবাক।’ গুরু দত্তের খেয়াল।
কথা থাকবে না, শুধু ছবি। মানে কার্টুন, ব্যঙ্গচিত্র। অবশ্য শুধু ব্যঙ্গ কেন, থাকবে হিহি, খিলখিল, ঠোঁট টিপে মুচকি, একলা দোকলা ফোকলা হাসি। ব্যঙ্গচিত্র কখনও হবে বঙ্গ-চিত্র, কখনও স্রেফ তির্যক দৃশ্য। ছোট্ট ফ্রেম, বিশাল ক্যানভাস।
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.